এয়ার ইন্ডিয়ার সৃষ্টি তুলি নামের এক পাইলট আত্মহত্যা করেছেন। তার প্রেমিককে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। তরুণীর পরিবারের অভিযোগ, যুবক তাকে নানা ভাবে হেনস্থা করতেন। এমনকি, তরুণীকে নিরামিষ খাওয়া শুরু করতেও বাধ্য করেছিলেন। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ভারতের উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা হলেও কর্মসূত্রে থাকতেন মুম্বইতে। সেখানেই আদিত্য পণ্ডিতের সঙ্গে তার আলাপ হয়। দু’জনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্প্রতি মুম্বইয়ের ফ্ল্যাটে তরুণীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। মোবাইলের চার্জারের তার গলায় পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই মৃতের পরিবারের এফআইআর উল্লেখ করে জানিয়েছে, তরুণীকে হেনস্থা করতেন যুবক। ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাকে একাধিক কাজ করতে বাধ্য করতেন তিনি। আমিষ খাবার ছেড়ে নিরামিষ খাবার খাওয়া প্রেমিকের কথাতেই শুরু করেছিলেন ওই তরুণী, অভিযোগ পরিবারের। তাদের বক্তব্য, প্রেমিকের কারণেই তরুণী মানসিক অবসাদে ভুগতেন, যার ফলে তিনি আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন। এই অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু করে যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, তরুণীর প্রেমিক দিল্লিতে যাচ্ছিলেন। সে সময়ে তরুণী তাকে ফোন করেন। ফোনে তিনি প্রেমিককে জানান, তিনি আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। শুনে মাঝপথ থেকে মুম্বই ফেরেন যুবক। কিন্তু তিনি পৌঁছতে পৌঁছতে দেরি হয়ে যায়। ফ্ল্যাটে গিয়ে তিনি দেখেন, তার প্রেমিকা আত্মহত্যা করেছেন। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। যুবককে আপাতত পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।
পুলিশ জানিয়েছে, ভারতের উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা হলেও কর্মসূত্রে থাকতেন মুম্বইতে। সেখানেই আদিত্য পণ্ডিতের সঙ্গে তার আলাপ হয়। দু’জনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। সম্প্রতি মুম্বইয়ের ফ্ল্যাটে তরুণীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়। মোবাইলের চার্জারের তার গলায় পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
সংবাদ সংস্থা পিটিআই মৃতের পরিবারের এফআইআর উল্লেখ করে জানিয়েছে, তরুণীকে হেনস্থা করতেন যুবক। ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাকে একাধিক কাজ করতে বাধ্য করতেন তিনি। আমিষ খাবার ছেড়ে নিরামিষ খাবার খাওয়া প্রেমিকের কথাতেই শুরু করেছিলেন ওই তরুণী, অভিযোগ পরিবারের। তাদের বক্তব্য, প্রেমিকের কারণেই তরুণী মানসিক অবসাদে ভুগতেন, যার ফলে তিনি আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছেন। এই অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা রুজু করে যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পুলিশ আরও জানিয়েছে, তরুণীর প্রেমিক দিল্লিতে যাচ্ছিলেন। সে সময়ে তরুণী তাকে ফোন করেন। ফোনে তিনি প্রেমিককে জানান, তিনি আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। শুনে মাঝপথ থেকে মুম্বই ফেরেন যুবক। কিন্তু তিনি পৌঁছতে পৌঁছতে দেরি হয়ে যায়। ফ্ল্যাটে গিয়ে তিনি দেখেন, তার প্রেমিকা আত্মহত্যা করেছেন। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকেরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। যুবককে আপাতত পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।