বিপুল ভোটের ব্যবধানে খুলনা সিটি করপোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনে তৃতীয়বারের মতো মেয়র হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক। সর্বমোট ২৮৯ কেন্দ্রের মধ্যে সবকটির ফল ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত ফলে তালুকদার আব্দুল খালেক নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন এক লাখ ৫৪ হাজার ৮২৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী আব্দুল আউয়াল হাতপাখা প্রতীকে পেয়েছেন ৬০ হাজার ৬৪ ভোট। তবে তিনি নির্বাচনের ফল বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।
এদিকে ভোট কম পড়ার বিষয়ে খুলনা সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক বলেন, খুলনার শিল্পাঞ্চলে অনেক মিল-কারখানা বন্ধ। এ কারণে অনেক শ্রমিক সিটির বাইরে চলে গেছে। ওইসব ভোটার উপস্থিতি হলে ভোটের পরিমাণ আরও বেড়ে যেত। সোমবার (১২ জুন) রাত ৯টার দিকে খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমি থেকে ফলাফল গ্রহণের পর দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে তিনি দলীয় কার্যালয়ে যান। এ সময় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় নবনির্বাচিত মেয়র এসব কথা বলেন।
তালুকদার আবদুল খালেক বলেন, দলমত নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে কাজ করব। অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করব। একই সঙ্গে চলমান উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করব।
ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, ২৮৯ কেন্দ্রে ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৯ জন ভোটারের মধ্যে ২ লাখ ৫৬ হাজার ৪৩৩ জন ভোট দিয়েছেন। অন্যান্য প্রার্থীর মধ্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীকের মো. আবদুল আউয়াল পেয়েছেন ৬০ হাজার ৬৪ ভোট। এ ছাড়া জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলাম মধু লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৭৮ ভোট, জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন গোলাপ ফুল প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৬ এবং টেবিল ঘড়ি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম শফিকুর রহমান পেয়েছেন ১৭ হাজার ২১৮ ভোট। তবে তালুকদার আবদুল খালেক নির্বাচনী প্রচারণার সময় ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ ভোটার উপস্থিতি হবে বলে আশা প্রকাশ করেছিলেন।
এর আগে সোমবার (১২ জুন) সকাল ৮টায় নগরীর ৩১টি ওয়ার্ডের ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ভোট শেষ হয় বিকেল ৪টায়।
এদিকে ভোট কম পড়ার বিষয়ে খুলনা সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক বলেন, খুলনার শিল্পাঞ্চলে অনেক মিল-কারখানা বন্ধ। এ কারণে অনেক শ্রমিক সিটির বাইরে চলে গেছে। ওইসব ভোটার উপস্থিতি হলে ভোটের পরিমাণ আরও বেড়ে যেত। সোমবার (১২ জুন) রাত ৯টার দিকে খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমি থেকে ফলাফল গ্রহণের পর দলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে তিনি দলীয় কার্যালয়ে যান। এ সময় তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় নবনির্বাচিত মেয়র এসব কথা বলেন।
তালুকদার আবদুল খালেক বলেন, দলমত নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে কাজ করব। অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করব। একই সঙ্গে চলমান উন্নয়ন কাজ সম্পন্ন করব।
ঘোষিত ফলাফল অনুযায়ী, ২৮৯ কেন্দ্রে ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৯ জন ভোটারের মধ্যে ২ লাখ ৫৬ হাজার ৪৩৩ জন ভোট দিয়েছেন। অন্যান্য প্রার্থীর মধ্যে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীকের মো. আবদুল আউয়াল পেয়েছেন ৬০ হাজার ৬৪ ভোট। এ ছাড়া জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলাম মধু লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৭৮ ভোট, জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন গোলাপ ফুল প্রতীকে পেয়েছেন ৬ হাজার ৯৬ এবং টেবিল ঘড়ি প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী এস এম শফিকুর রহমান পেয়েছেন ১৭ হাজার ২১৮ ভোট। তবে তালুকদার আবদুল খালেক নির্বাচনী প্রচারণার সময় ৬০ থেকে ৬৫ শতাংশ ভোটার উপস্থিতি হবে বলে আশা প্রকাশ করেছিলেন।
এর আগে সোমবার (১২ জুন) সকাল ৮টায় নগরীর ৩১টি ওয়ার্ডের ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ভোট শেষ হয় বিকেল ৪টায়।