এবার কারাগারে বসে মনের কথা লেখনির মাধ্যমে জানাতে চান চাকরিচ্যুত সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান। সোববার (২৫ নভেম্বর) নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আবেদনের শুনানির এক পর্যায়ে এ কথা বলেন তিনি। তবে কারাবিধির বাইরে যাওয়ার সুযোগ নেই বলে জানান ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক।
জিয়াউল আহসান আদালতের কাছে অভিযোগ করেন, তার কথা কাউকে বলতে পারছেন না। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করা হচ্ছে সেগুলোর জবাব দেয়া সম্ভব হচ্ছে না আদালতে। তাই তিনি কারাগারে বসে তার মনের কথা, অভিযোগ নিয়ে তার বক্তব্য জানাতে চান। এর জন্য বাইরে থেকে কারাগারে কাগজ কলম পাঠানোর আবেদন করেন।
এদিকে তার আবেদনের বিরোধিতা করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী। তিনি জানান, আদালতের এজলাসে অট্টহাসি হেসে বিচার ব্যবস্থার প্রতি মশকরা করেন তিনি। মাঝে মাঝে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেন। তিনি অত্যন্ত ঠান্ডা মাথার খুনি। তার কারাগারে বসে লেখা এবং তা প্রচার বা প্রকাশ করলে দেশের পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হবে। এবং বানোয়াট তথ্যে বিদেশে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করবে।
পরে আদালত জানান, কারাগারে বসে পড়াশোনা করতে চাইলে বা কিছু লিখতে চাইলে কারাবিধিতে যা আছে তার বাইরে কোনো সুযোগ তিনি পাবেন না।
জিয়াউল আহসান আদালতের কাছে অভিযোগ করেন, তার কথা কাউকে বলতে পারছেন না। তার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ করা হচ্ছে সেগুলোর জবাব দেয়া সম্ভব হচ্ছে না আদালতে। তাই তিনি কারাগারে বসে তার মনের কথা, অভিযোগ নিয়ে তার বক্তব্য জানাতে চান। এর জন্য বাইরে থেকে কারাগারে কাগজ কলম পাঠানোর আবেদন করেন।
এদিকে তার আবেদনের বিরোধিতা করেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী। তিনি জানান, আদালতের এজলাসে অট্টহাসি হেসে বিচার ব্যবস্থার প্রতি মশকরা করেন তিনি। মাঝে মাঝে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আচরণ করেন। তিনি অত্যন্ত ঠান্ডা মাথার খুনি। তার কারাগারে বসে লেখা এবং তা প্রচার বা প্রকাশ করলে দেশের পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হবে। এবং বানোয়াট তথ্যে বিদেশে দেশের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করবে।
পরে আদালত জানান, কারাগারে বসে পড়াশোনা করতে চাইলে বা কিছু লিখতে চাইলে কারাবিধিতে যা আছে তার বাইরে কোনো সুযোগ তিনি পাবেন না।