কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলার চন্ডিবের এলাকায় ডোবার পানিতে পড়ে ছোট ভাইয়ের মৃত্যুর ঘটনায় বড় বোন নাজা বেগম আত্মহত্যা করেছেন।
মঙ্গলবার (১৩ জুন) ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাকছুদুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সোমবার (১২ জুন) বিকেলে ওই এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মৃত নীরব মোল্লা (১১) ও নাজা বেগম (১৮) চন্ডিবর এলাকার মোল্লা বাড়ির বাছির মোল্লার ছেলে ও মেয়ে।
স্থানীয় সূত্র থেকে জানা যায়, নীরব সোমবার বিকেলে বাড়ির পাশের জমিতে বন্ধুদের সঙ্গে ফুটবল খেলতে যায়। পরে খেলার এক পর্যায়ে জমির পাশে ডোবায় ফুটবল পড়ে যায়। এ সময় ডোবার পানি থেকে ফুটবল আনতে গিয়ে নীরব তলিয়ে যায়। পরে বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে সংবাদ পেয়ে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে হাসপাতালে ছুটে যান বড় বোন নাজা। এ সময় ছোট ভাইয়ের মরদেহ দেখে হাসপাতালের মেঝেতে লুটিয়ে পড়ে বিলাপ করেন নাজা। এর কিছু সময় পর ভাইয়ের মরদেহের সঙ্গে নাজা বাড়িতে আসেন। বাড়িতে এসেই সবার অজান্তে ছাদ থেকে লাফিয়ে নিচে পড়েন নাজা।
এ সময় তাকে উদ্ধার করে ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এরপর সেখান থেকে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে রাতে তার মৃত্যু হয়।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাকছুদুল আলম জানান, পরিবারের সদস্যদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নীরবের মরদেহ বিনা ময়নাতদন্তে দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বড় বোনের মরদেহ বাড়িতে আনার পর আরও একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হবে।
মঙ্গলবার (১৩ জুন) ভৈরব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাকছুদুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সোমবার (১২ জুন) বিকেলে ওই এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মৃত নীরব মোল্লা (১১) ও নাজা বেগম (১৮) চন্ডিবর এলাকার মোল্লা বাড়ির বাছির মোল্লার ছেলে ও মেয়ে।
স্থানীয় সূত্র থেকে জানা যায়, নীরব সোমবার বিকেলে বাড়ির পাশের জমিতে বন্ধুদের সঙ্গে ফুটবল খেলতে যায়। পরে খেলার এক পর্যায়ে জমির পাশে ডোবায় ফুটবল পড়ে যায়। এ সময় ডোবার পানি থেকে ফুটবল আনতে গিয়ে নীরব তলিয়ে যায়। পরে বিষয়টি টের পেয়ে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এদিকে সংবাদ পেয়ে পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে হাসপাতালে ছুটে যান বড় বোন নাজা। এ সময় ছোট ভাইয়ের মরদেহ দেখে হাসপাতালের মেঝেতে লুটিয়ে পড়ে বিলাপ করেন নাজা। এর কিছু সময় পর ভাইয়ের মরদেহের সঙ্গে নাজা বাড়িতে আসেন। বাড়িতে এসেই সবার অজান্তে ছাদ থেকে লাফিয়ে নিচে পড়েন নাজা।
এ সময় তাকে উদ্ধার করে ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। এরপর সেখান থেকে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে রাতে তার মৃত্যু হয়।
ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাকছুদুল আলম জানান, পরিবারের সদস্যদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে নীরবের মরদেহ বিনা ময়নাতদন্তে দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বড় বোনের মরদেহ বাড়িতে আনার পর আরও একটি অপমৃত্যুর মামলা দায়ের করা হবে।