এবার লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে আট মাসে পবিত্র কোরআন মুখস্থ করে মোহাম্মদ ওমর ফারুক নামে এক শিশু হাফেজ হয়েছেন। ৮ বছর বয়সী এ শিশুর সাফল্যে মুগ্ধ শিক্ষক-অভিভাবক সবাই। অধিক আগ্রহ ও মননশীলতায় দ্রুত সময়ের মধ্যে ওমর পুরো কোরআন মুখস্থ করতে পেরেছে বলে জানান শিক্ষকরা।
এদিকে ওমর রামগতি উপজেলার আলেকজান্ডার দারুল কোরআন ইসলামিয়া মাদ্রাসার হিফজ বিভাগের শিক্ষার্থী ও একই এলাকার ব্যবসায়ী জিয়া উদ্দিন রানার ছেলে।
ওমরের বাবা জিয়া উদ্দিন বলেন, আমার মা চেয়েছিলেন ওমর যেন কোরআনে হাফেজ হয়। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। তবে এত দ্রুত স্বপ্ন বাস্তবায়ন হওয়ায় বিস্মৃত হয়েছি। আল্লাহ আমার ছেলেকে ভবিষ্যতে ভালো একজন আলেম হওয়ার তৌফিক দিন। এজন্য তার শিক্ষকসহ সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি। শিশু ওমর ফারুক বলে, আল্লাহ রহমত ছিল বলে চেষ্টা করে আমি সফল হয়েছি। সকলের কাছে দোয়া চাই যেন বড় হয়ে ভালো একজন আলেম হয়ে দ্বীনের প্রচারে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারি।
শিক্ষকরা জানান, ওমর মেধাবী। তার শেখার আগ্রহ সবাইকে অনুপ্রাণিত করেছে। প্রথম দিকে তাকে ২-৩ পৃষ্ঠা সবক দেওয়া হতো। এরপর সে নিজেই ৫-১০ পৃষ্ঠা পর্যন্ত সবক নিয়েছে। সবাই যখন বিকেলে খেলাধুলা করত, তখন ওমর পড়া নিয়ে ব্যস্ত থাকত। তার পড়া দেখে সবাই মুগ্ধ হয়। হাফেজ হওয়ার দিনও তাকে রুটিন অনুযায়ী পড়তে দেখা গেছে।
স্বজনরা জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তাকে মাদ্রাসার হেফজ বিভাগে ভর্তি করা হয়। মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা শাহাদাত হোসাইন জামিল বলেন, আল্লাহ ওমরকে কবুল করেছেন। এত অল্প সময়ে হাফেজ হওয়া বিস্ময়কর। এটি তার জন্য সৌভাগ্যও। আমাদের মাদ্রাসার জন্য বিষয়টি গর্বের। আল্লাহ সবসময় তার সহায় হোক। তার প্রতিভা যেন দ্বীনের কাজে প্রস্ফুটিত হয়, সেজন্য সবাই দোয়া করবেন।
এদিকে ওমর রামগতি উপজেলার আলেকজান্ডার দারুল কোরআন ইসলামিয়া মাদ্রাসার হিফজ বিভাগের শিক্ষার্থী ও একই এলাকার ব্যবসায়ী জিয়া উদ্দিন রানার ছেলে।
ওমরের বাবা জিয়া উদ্দিন বলেন, আমার মা চেয়েছিলেন ওমর যেন কোরআনে হাফেজ হয়। সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। তবে এত দ্রুত স্বপ্ন বাস্তবায়ন হওয়ায় বিস্মৃত হয়েছি। আল্লাহ আমার ছেলেকে ভবিষ্যতে ভালো একজন আলেম হওয়ার তৌফিক দিন। এজন্য তার শিক্ষকসহ সকলের কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি। শিশু ওমর ফারুক বলে, আল্লাহ রহমত ছিল বলে চেষ্টা করে আমি সফল হয়েছি। সকলের কাছে দোয়া চাই যেন বড় হয়ে ভালো একজন আলেম হয়ে দ্বীনের প্রচারে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারি।
শিক্ষকরা জানান, ওমর মেধাবী। তার শেখার আগ্রহ সবাইকে অনুপ্রাণিত করেছে। প্রথম দিকে তাকে ২-৩ পৃষ্ঠা সবক দেওয়া হতো। এরপর সে নিজেই ৫-১০ পৃষ্ঠা পর্যন্ত সবক নিয়েছে। সবাই যখন বিকেলে খেলাধুলা করত, তখন ওমর পড়া নিয়ে ব্যস্ত থাকত। তার পড়া দেখে সবাই মুগ্ধ হয়। হাফেজ হওয়ার দিনও তাকে রুটিন অনুযায়ী পড়তে দেখা গেছে।
স্বজনরা জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তাকে মাদ্রাসার হেফজ বিভাগে ভর্তি করা হয়। মাদ্রাসার পরিচালক মাওলানা শাহাদাত হোসাইন জামিল বলেন, আল্লাহ ওমরকে কবুল করেছেন। এত অল্প সময়ে হাফেজ হওয়া বিস্ময়কর। এটি তার জন্য সৌভাগ্যও। আমাদের মাদ্রাসার জন্য বিষয়টি গর্বের। আল্লাহ সবসময় তার সহায় হোক। তার প্রতিভা যেন দ্বীনের কাজে প্রস্ফুটিত হয়, সেজন্য সবাই দোয়া করবেন।