বিরোধী দলের ডাকা বিক্ষোভ এবং অবরোধের ফলে পাকিস্তানে প্রতিদিন প্রায় ১৯ হাজার কোটি রুপি ক্ষতি হচ্ছে। এমনটি দাবি করেছেন দেশটির অর্থমন্ত্রী মুহাম্মদ আওরঙ্গজেব। অর্থমন্ত্রীর এই মন্তব্য এসেছে এমন এক সময়ে, যখন পাকিস্তানের বিরোধী দল সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন পিটিআই রাজধানী ইসলামাবাদে 'ডি-চক' অঞ্চলে 'মরণপণ' আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে। কারাবন্দি ইমরান খানসহ দলের নেতাকর্মীদের মুক্তি, নির্বাচনে কারচুপি, ২৬তম সংবিধান সংশোধনীর বিরুদ্ধে উত্তাল হয়ে উঠেছে এ আন্দোলন। খবর জিও নিউজটিভির।
সংবাদমাধ্যম জিও নিউজটিভিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, বিক্ষোভ ও অবরোধের কারণে রাজস্ব আদায় কমে যাচ্ছে। রপ্তানি কমে যাচ্ছে এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রতিদিন ১৪ হাজার ৪০০ কোটি রুপি ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে। রপ্তানিতে ক্ষতির পরিমাণ প্রতিদিন ২,৬০০ কোটি রুপি। বিদেশি বিনিয়োগে প্রতিদিন ৩০০ কোটি রুপি ক্ষতি হচ্ছে। প্রদেশগুলোতে কৃষিক্ষেত্রে প্রতিদিন ২,৬০০ কোটি রুপি এবং শিল্পখাতে ২,০০০ কোটি রুপি ক্ষতি হচ্ছে।
সেইসঙ্গে দেশব্যাপী নিরাপত্তা রক্ষায় অতিরিক্ত খরচ বেড়ে গেছে। আইটি ও প্রযুক্তি খাতেও উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে। অর্থমন্ত্রীর মতে, বিক্ষোভের ফলে দেশের অর্থনীতি মারাত্মক চাপে পড়ে যাচ্ছে। দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয় এই ক্ষতির বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যা দেশটির অর্থনৈতিক অবস্থার ওপর বিক্ষোভের প্রভাবকে আরও বিশদভাবে তুলে ধরেছে। এ ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি দেশের উন্নয়ন এবং বৈদেশিক বিনিয়োগের পরিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।
সংবাদমাধ্যম জিও নিউজটিভিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে অর্থমন্ত্রী জানিয়েছেন, বিক্ষোভ ও অবরোধের কারণে রাজস্ব আদায় কমে যাচ্ছে। রপ্তানি কমে যাচ্ছে এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রতিদিন ১৪ হাজার ৪০০ কোটি রুপি ক্ষতির মুখোমুখি হচ্ছে। রপ্তানিতে ক্ষতির পরিমাণ প্রতিদিন ২,৬০০ কোটি রুপি। বিদেশি বিনিয়োগে প্রতিদিন ৩০০ কোটি রুপি ক্ষতি হচ্ছে। প্রদেশগুলোতে কৃষিক্ষেত্রে প্রতিদিন ২,৬০০ কোটি রুপি এবং শিল্পখাতে ২,০০০ কোটি রুপি ক্ষতি হচ্ছে।
সেইসঙ্গে দেশব্যাপী নিরাপত্তা রক্ষায় অতিরিক্ত খরচ বেড়ে গেছে। আইটি ও প্রযুক্তি খাতেও উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে। অর্থমন্ত্রীর মতে, বিক্ষোভের ফলে দেশের অর্থনীতি মারাত্মক চাপে পড়ে যাচ্ছে। দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয় এই ক্ষতির বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে, যা দেশটির অর্থনৈতিক অবস্থার ওপর বিক্ষোভের প্রভাবকে আরও বিশদভাবে তুলে ধরেছে। এ ধরনের অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতি দেশের উন্নয়ন এবং বৈদেশিক বিনিয়োগের পরিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।