এবার ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১০০ কিলোমিটার বেগে পদ্মা সেতুর উপর দিয়ে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা হয়ে খুলনার যাবে ট্রেন, যা সময় ও খরচ দুই-ই বাঁচাবে। আজ সকাল সাড়ে ১০টায় বিশেষ এই ট্রেনটি পরীক্ষামূলকভাবে চলেছে। আগামী ১লা ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে এটির উদ্বোধনের সম্ভাবনা রয়েছে।
প্রতিদিন ৪ জোড়া ট্রেন ঢাকা থেকে খুলনা এবং খুলনা থেকে ঢাকা চলাচল করবে। এ রুটে ঢাকা থেকে খুলনা পৌঁছাতে সময় লাগবে মাত্র ৩ ঘণ্টা। সাধারণ যাত্রীরা বাস ভাড়ার চেয়ে কম খরচে ও সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন। ইতোমধ্যেই যার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে রেলওয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। যাত্রীদের কথা মাথায় রেখে নতুন করে টিকিটের বুথ বাড়ানো হচ্ছে।
আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রায়াল ট্রেন উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন রেলওয়ে ও সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। এই ট্রেনটি চালু হওয়ার আগে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা-ফরিদপুর-রাজবাড়ী হয়ে খুলনার দূরত্ব ছিল ৩৬৭ কিলোমিটার। বর্তমানে ঢাকা-ভাঙ্গা-যশোর হয়ে খুলনায় এই ট্রেনটি চালু হওয়ার পর যেই দূরত্ব কমে নেমে আসবে মাত্র ১৭২ কিলোমিটারে। যার ফলে খরচ ও সময় ২টিই সাশ্রয় হবে।
প্রস্তাবনা অনুযায়ী, সুন্দরবন এক্সপ্রেস ও চিত্রা এক্সপ্রেসসহ খুলনা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে প্রতিদিন চার জোড়া ট্রেন চলাচল করবে ঢাকায়। প্রতিদিন ভোর ৬টা, বেলা সাড়ে ১২টা, দুপুর আড়াইটা এবং সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় খুলনা থেকে ছেড়ে যশোর, নড়াইল, ভাঙা হয়ে পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকায় পৌঁছাবে ট্রেন। এতে সময় লাগবে তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা। প্রস্তাবনায় সর্বনিম্ন ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৫০ টাকা। এমন খবরে দারুণ উচ্ছ্বসিত ভাঙ্গাসহ খুলনা অঞ্চলের সাধারণ যাত্রীরা।
প্রতিদিন ৪ জোড়া ট্রেন ঢাকা থেকে খুলনা এবং খুলনা থেকে ঢাকা চলাচল করবে। এ রুটে ঢাকা থেকে খুলনা পৌঁছাতে সময় লাগবে মাত্র ৩ ঘণ্টা। সাধারণ যাত্রীরা বাস ভাড়ার চেয়ে কম খরচে ও সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন। ইতোমধ্যেই যার প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে রেলওয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। যাত্রীদের কথা মাথায় রেখে নতুন করে টিকিটের বুথ বাড়ানো হচ্ছে।
আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রায়াল ট্রেন উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন রেলওয়ে ও সেনাবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। এই ট্রেনটি চালু হওয়ার আগে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা-ফরিদপুর-রাজবাড়ী হয়ে খুলনার দূরত্ব ছিল ৩৬৭ কিলোমিটার। বর্তমানে ঢাকা-ভাঙ্গা-যশোর হয়ে খুলনায় এই ট্রেনটি চালু হওয়ার পর যেই দূরত্ব কমে নেমে আসবে মাত্র ১৭২ কিলোমিটারে। যার ফলে খরচ ও সময় ২টিই সাশ্রয় হবে।
প্রস্তাবনা অনুযায়ী, সুন্দরবন এক্সপ্রেস ও চিত্রা এক্সপ্রেসসহ খুলনা থেকে পদ্মা সেতু হয়ে প্রতিদিন চার জোড়া ট্রেন চলাচল করবে ঢাকায়। প্রতিদিন ভোর ৬টা, বেলা সাড়ে ১২টা, দুপুর আড়াইটা এবং সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় খুলনা থেকে ছেড়ে যশোর, নড়াইল, ভাঙা হয়ে পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকায় পৌঁছাবে ট্রেন। এতে সময় লাগবে তিন থেকে সাড়ে তিন ঘণ্টা। প্রস্তাবনায় সর্বনিম্ন ভাড়া নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৫০ টাকা। এমন খবরে দারুণ উচ্ছ্বসিত ভাঙ্গাসহ খুলনা অঞ্চলের সাধারণ যাত্রীরা।