চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবর্ষণকারী যুবলীগ কর্মী তৌহিদুল ইসলাম ওরফে ফরিদকে (৩২) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। পুলিশ বলছে, ছাত্র-জনতার ওপর একাই ২৮টি গুলি ছোড়েন তৌহিদুল। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে সাতক্ষীরার সদরের কামালনগর এলাকা থেকে ফরিদকে গ্রেপ্তার করে সিএমপির চান্দগাঁও থানা পুলিশ। তার বিরুদ্ধে পাঁচটি হত্যাসহ ১২টি মামলা রয়েছে।
গ্রেপ্তার তৌহিদ চান্দগাঁও ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর এসরারুল হকের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। শনিবার দুপুরে সিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে উপকমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্স) মো. রইছ উদ্দিন বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সাতক্ষীরার কামালনগর এলাকা থেকে ফরিদকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নির্বিচার গুলি করার কথা স্বীকার করেছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ২৮ রাউন্ড গুলি ছোড়েন তিনি। তার ব্যবহৃত অস্ত্রটি পাকিস্তানি শুটারগান এবং তার কাছে একাধিক অস্ত্র রয়েছে। তার ব্যবহৃত অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করতে আমাদের অভিযান চলমান আছে। তিনি একজন পেশাদার সন্ত্রাসী ও ছিনতাইকারী। তার বিরুদ্ধে পাঁচটি হত্যাসহ ১২টি মামলা রয়েছে।
উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ১৭ জুলাই থেকে ৪ আগস্ট পর্যন্ত চট্টগ্রামে গুলিতে নিহত হন ১০ জন। আহত হন শতাধিক। এই ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও স্বজনরা নগরের বিভিন্ন থানা ও আদালতে অন্তত ২৫টিরও বেশি মামলা করেছে।
গ্রেপ্তার তৌহিদ চান্দগাঁও ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর এসরারুল হকের অনুসারী হিসেবে পরিচিত। শনিবার দুপুরে সিএমপি কমিশনারের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে উপকমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন্স) মো. রইছ উদ্দিন বলেন, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সাতক্ষীরার কামালনগর এলাকা থেকে ফরিদকে গ্রেপ্তার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নির্বিচার গুলি করার কথা স্বীকার করেছেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ২৮ রাউন্ড গুলি ছোড়েন তিনি। তার ব্যবহৃত অস্ত্রটি পাকিস্তানি শুটারগান এবং তার কাছে একাধিক অস্ত্র রয়েছে। তার ব্যবহৃত অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করতে আমাদের অভিযান চলমান আছে। তিনি একজন পেশাদার সন্ত্রাসী ও ছিনতাইকারী। তার বিরুদ্ধে পাঁচটি হত্যাসহ ১২টি মামলা রয়েছে।
উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ১৭ জুলাই থেকে ৪ আগস্ট পর্যন্ত চট্টগ্রামে গুলিতে নিহত হন ১০ জন। আহত হন শতাধিক। এই ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও স্বজনরা নগরের বিভিন্ন থানা ও আদালতে অন্তত ২৫টিরও বেশি মামলা করেছে।