এবার আফগানিস্তানের অর্থ কল্যাণ বিষয়ক মন্ত্রী মোল্লা আব্দুল ঘানি বারাদারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বাংলাদেশের ইসলামিক ব্যক্তিত্বরা। ওই বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন ভারতের প্রতিনিধিরাও। আফগান সংবাদমাধ্যম তোলো নিউজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। গত ১৯ নভেম্বর কাবুলে বৈঠকটি হয়।
এই বৈঠকে মাদরাসা শিক্ষা শক্তিশালীকরণ, নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন, বর্তমান কারিকুলাম সংস্কার, অবকাঠামো প্রকল্প শুরু করা এবং আফগানিস্তানে ব্যবসা ও শিল্প বৃদ্ধি করার ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির উপ-মুখপাত্র হামদুল্লাহ ফিত্রাত।
তিনি জানিয়েছেন, বাংলাদেশি ও ভারতীয় ইসলামিক ব্যক্তিত্বদের অর্থ কল্যাণ বিষয়ক মন্ত্রী বলেছেন, “আফগানিস্তানের অর্থনেতিক পরিস্থিতিরি উন্নয়নের জন্য ইসলামিক আমিরাত সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। বড় অর্থনৈতিক প্রকল্প শুরু হয়েছে। প্রতিবেশী দেশ ও এই অঞ্চল ও বিশ্বের সঙ্গে আফগানিস্তানের বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। অতীতের তুলনায় বর্তমানে শিল্পখাতে উন্নতি সাধন হয়েছে। এছাড়া অর্থনেতিক স্বনির্ভরতা অর্জন করা হয়েছে।”
এছাড়া বাংলাদেশ ও ভারতীয় প্রতিনিধিদের সঙ্গে আফগান এই মন্ত্রী জানিয়েছেন, বিশ্বব্যাপী আফগানিস্তানের অর্থ ও সম্পদ জব্দ করে রাখার বিষয়টি তাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এ ধরনের বৈঠক বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মোহাম্মদ ওমিদ জাহানজাদা তোলো নিউজকে বলেছেন, “রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক দিক থেকে এ ধরনের প্রচেষ্টা বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ার ক্ষেত্রে আফগানিস্তানের সহায়ক হবে। আমরা আশা করি বিশ্বের অন্য দেশের সঙ্গে আফগানিস্তানের সম্পর্ক গড়ায় বাংলাদেশ ও ভারত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।” সূত্র: তোলো নিউজ
এই বৈঠকে মাদরাসা শিক্ষা শক্তিশালীকরণ, নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন, বর্তমান কারিকুলাম সংস্কার, অবকাঠামো প্রকল্প শুরু করা এবং আফগানিস্তানে ব্যবসা ও শিল্প বৃদ্ধি করার ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির উপ-মুখপাত্র হামদুল্লাহ ফিত্রাত।
তিনি জানিয়েছেন, বাংলাদেশি ও ভারতীয় ইসলামিক ব্যক্তিত্বদের অর্থ কল্যাণ বিষয়ক মন্ত্রী বলেছেন, “আফগানিস্তানের অর্থনেতিক পরিস্থিতিরি উন্নয়নের জন্য ইসলামিক আমিরাত সরকার উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। বড় অর্থনৈতিক প্রকল্প শুরু হয়েছে। প্রতিবেশী দেশ ও এই অঞ্চল ও বিশ্বের সঙ্গে আফগানিস্তানের বাণিজ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। অতীতের তুলনায় বর্তমানে শিল্পখাতে উন্নতি সাধন হয়েছে। এছাড়া অর্থনেতিক স্বনির্ভরতা অর্জন করা হয়েছে।”
এছাড়া বাংলাদেশ ও ভারতীয় প্রতিনিধিদের সঙ্গে আফগান এই মন্ত্রী জানিয়েছেন, বিশ্বব্যাপী আফগানিস্তানের অর্থ ও সম্পদ জব্দ করে রাখার বিষয়টি তাদের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এ ধরনের বৈঠক বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে আফগানিস্তানের অর্থনৈতিক সম্পর্ক গড়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর মোহাম্মদ ওমিদ জাহানজাদা তোলো নিউজকে বলেছেন, “রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক দিক থেকে এ ধরনের প্রচেষ্টা বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক গড়ার ক্ষেত্রে আফগানিস্তানের সহায়ক হবে। আমরা আশা করি বিশ্বের অন্য দেশের সঙ্গে আফগানিস্তানের সম্পর্ক গড়ায় বাংলাদেশ ও ভারত প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।” সূত্র: তোলো নিউজ