এবার চট্টগ্রাম পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউটের আবাসিক হল খোলাকে কেন্দ্র করে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ হয়েছে। এসময় আবাসিক হলের দরজা,জানালা ভাঙচুর এবং শিক্ষার্থীদের মারধর করা হয়। এ ঘটনায় অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। তবে আহতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।
আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউটের আবাসিক হলের সামনে এই সংঘর্ষ হয়। সূত্র জানায়, পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউটের প্রশাসন হল খোলার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়। কিন্তু ছাত্রদল হল না খোলার জন্য প্রশাসনকে বিভিন্ন ধরনের চাপ দেয়। ছাত্রদলের চাপের কারণে প্রশাসন হলের আসন বরাদ্দের জন্য মেধা তালিকা প্রকাশ করেনি।
এদিকে বুধবার শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে প্রশাসন মেধাতালিকা প্রকাশ করে। এরপরই প্রশাসনের সঙ্গে ঝামেলা শুরু হয়। সূত্র আরো জানায়, ছাত্রদলের আসল ভয়, আবাসিক হল খোলা হলে শিবিরের কার্যক্রম বেড়ে যাবে। ফলে ছাত্রদলের রাজনৈতিক কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে।
জানতে চাইলে নগর ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আবাসিক হল খোলা নিয়ে কিছুটা ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। আমরা বিষয়টি সমাধান করার চেষ্টা করছি। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বহিরাগত কেউ হোস্টেলে যাইনি। মারধরের ঘটনাও ঘটেনি।
এদিকে পুলিশের ডিসি নর্থ ফসসাল আহমেদ বলেন, চট্টগ্রাম পলিটেকনিকে ছাত্রাবাসে ওঠা নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রদলের সংঘর্ষ শুরু হলে সেখানে পুলিশের একটি দল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আজ বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে চট্টগ্রাম পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউটের আবাসিক হলের সামনে এই সংঘর্ষ হয়। সূত্র জানায়, পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউটের প্রশাসন হল খোলার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়। কিন্তু ছাত্রদল হল না খোলার জন্য প্রশাসনকে বিভিন্ন ধরনের চাপ দেয়। ছাত্রদলের চাপের কারণে প্রশাসন হলের আসন বরাদ্দের জন্য মেধা তালিকা প্রকাশ করেনি।
এদিকে বুধবার শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে প্রশাসন মেধাতালিকা প্রকাশ করে। এরপরই প্রশাসনের সঙ্গে ঝামেলা শুরু হয়। সূত্র আরো জানায়, ছাত্রদলের আসল ভয়, আবাসিক হল খোলা হলে শিবিরের কার্যক্রম বেড়ে যাবে। ফলে ছাত্রদলের রাজনৈতিক কার্যক্রম ব্যাহত হতে পারে।
জানতে চাইলে নগর ছাত্রদলের আহ্বায়ক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘আবাসিক হল খোলা নিয়ে কিছুটা ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। আমরা বিষয়টি সমাধান করার চেষ্টা করছি। অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বহিরাগত কেউ হোস্টেলে যাইনি। মারধরের ঘটনাও ঘটেনি।
এদিকে পুলিশের ডিসি নর্থ ফসসাল আহমেদ বলেন, চট্টগ্রাম পলিটেকনিকে ছাত্রাবাসে ওঠা নিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ছাত্রদলের সংঘর্ষ শুরু হলে সেখানে পুলিশের একটি দল গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।