এবার দেশে ফিরেছেন কুয়েতের ধর্ম মন্ত্রণালয় আয়োজিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অজর্নকারী হাফেজ আনাস মাহফুজ। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সকালে বিমানবন্দরে তাকে সংবর্ধনা জানানো হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মারকাজু ফয়জিল কুরআনের পরিচালক মাওলানা মোর্তজা হাসান ফয়েজি মাসুম, বিশ্বজয়ী হাফেজদের শিক্ষক মাওলানা আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ বহু আলেম, ছাত্র ও সাধারণ জনতা।
দেশে ফিরে হাফেজ আনাস মাহফুজ বলেন, ‘সবার কৃতজ্ঞতা আদায় করছি। এটা আমার মর্যাদা নয়, এটা মহান আল্লাহর কুরআনের মর্যাদা। মহান আল্লাহ আমাকে সাহায্য করেছেন বলে আমার জন্য সহজ হয়েছে। সবার কাছে দোয়া চাই, দুনিয়াতে যেভাবে প্রথম হয়েছি এভাবে জান্নাতুল ফিরদাউসে এক সঙ্গে থাকতে পারি।’ ভবিষ্যতে কী হতে চায় জানতে চাইলে বলেন, ‘আমার স্বপ্ন আমি ভবিষ্যতে আল্লাহর দীন শিখে যোগ্য আলেম হয়ে পবিত্র কুরআনের খেদমত ব্যাপকভাবে করা।’
উল্লেখ্য, কুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় ৭৪ দেশের প্রতিযোগীদের পিছনে ফেলে প্রথম হয়েছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। ছোটদের হেফজ গ্রুপে এই অনন্য বিজয় অর্জন করেন তিনি। আনাস মাহফুজ ঢাকার মারকাযুল ফয়জিল কুরআন আল ইসলামীর শিক্ষার্থী। একইভাবে এই প্রতিযোগিতায় কেরাত গ্রুপে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের ক্বারী আবু যর গিফারী।
স্থানীয় সময় বুধবার (২০ নভেম্বর) সকালে কুয়েতের ক্রাউন প্লাজায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন কুয়েতের ধর্ম ও আইনমন্ত্রী ড. ইবরাহিম ওসালে। এর আগে বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) কুয়েতের ধর্ম মন্ত্রণালয় আয়োজিত বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতা শুরু হয়। তিনটি ভিন্ন ভিন্ন গ্রুপে এতে অংশ নিয়েছিলেন বাংলাদেশের বিশ্বজয়ী হাফেজ সালেহ আহমদ তাকরিম, হাফেজ আনাস মাহফুজ এবং ক্বারী আবু জর গিফারী।
শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করা হাফেজ আনাস মাহফুজের গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলায়। এর আগে তিনি জাতীয় হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা ২০২৩ পিএইচপি কুরআনের আলোয় তৃতীয় স্থান অধিকার করেন। বিজয়ী হাফেজ আনাস মাহফুজ বলেন, আমি হেফজ ছোট গ্রুপে কুয়েত আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন যাতে আমি আরো ভালো কিছু করতে পারি।
বিজয়ী ক্বারি আবু যর গিফারী বলেন, বাংলাদেশ থেকে নির্বাচিত হয়ে কুয়েতে কেরাত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে তৃতীয় স্থান অর্জন করি। এটা আসলে অনেক গর্বের। এর আগে জাতীয়ভাবে ২০১৪ সালে আরটিভিতে সেকেন্ড রানার আপ এবং ২০১৬/১৭ তে এটিএন বাংলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছি।
দেশে ফিরে হাফেজ আনাস মাহফুজ বলেন, ‘সবার কৃতজ্ঞতা আদায় করছি। এটা আমার মর্যাদা নয়, এটা মহান আল্লাহর কুরআনের মর্যাদা। মহান আল্লাহ আমাকে সাহায্য করেছেন বলে আমার জন্য সহজ হয়েছে। সবার কাছে দোয়া চাই, দুনিয়াতে যেভাবে প্রথম হয়েছি এভাবে জান্নাতুল ফিরদাউসে এক সঙ্গে থাকতে পারি।’ ভবিষ্যতে কী হতে চায় জানতে চাইলে বলেন, ‘আমার স্বপ্ন আমি ভবিষ্যতে আল্লাহর দীন শিখে যোগ্য আলেম হয়ে পবিত্র কুরআনের খেদমত ব্যাপকভাবে করা।’
উল্লেখ্য, কুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় ৭৪ দেশের প্রতিযোগীদের পিছনে ফেলে প্রথম হয়েছেন বাংলাদেশের হাফেজ আনাস মাহফুজ। ছোটদের হেফজ গ্রুপে এই অনন্য বিজয় অর্জন করেন তিনি। আনাস মাহফুজ ঢাকার মারকাযুল ফয়জিল কুরআন আল ইসলামীর শিক্ষার্থী। একইভাবে এই প্রতিযোগিতায় কেরাত গ্রুপে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের ক্বারী আবু যর গিফারী।
স্থানীয় সময় বুধবার (২০ নভেম্বর) সকালে কুয়েতের ক্রাউন প্লাজায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন কুয়েতের ধর্ম ও আইনমন্ত্রী ড. ইবরাহিম ওসালে। এর আগে বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) কুয়েতের ধর্ম মন্ত্রণালয় আয়োজিত বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতা শুরু হয়। তিনটি ভিন্ন ভিন্ন গ্রুপে এতে অংশ নিয়েছিলেন বাংলাদেশের বিশ্বজয়ী হাফেজ সালেহ আহমদ তাকরিম, হাফেজ আনাস মাহফুজ এবং ক্বারী আবু জর গিফারী।
শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করা হাফেজ আনাস মাহফুজের গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলায়। এর আগে তিনি জাতীয় হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা ২০২৩ পিএইচপি কুরআনের আলোয় তৃতীয় স্থান অধিকার করেন। বিজয়ী হাফেজ আনাস মাহফুজ বলেন, আমি হেফজ ছোট গ্রুপে কুয়েত আন্তর্জাতিক কুরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছি। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন যাতে আমি আরো ভালো কিছু করতে পারি।
বিজয়ী ক্বারি আবু যর গিফারী বলেন, বাংলাদেশ থেকে নির্বাচিত হয়ে কুয়েতে কেরাত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে তৃতীয় স্থান অর্জন করি। এটা আসলে অনেক গর্বের। এর আগে জাতীয়ভাবে ২০১৪ সালে আরটিভিতে সেকেন্ড রানার আপ এবং ২০১৬/১৭ তে এটিএন বাংলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছি।