এবার কুয়েতে অনুষ্ঠিত ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় তিনটি গ্রুপে অংশ নিয়ে দুটিতেই বাজিমাৎ করেছে বাংলাদেশ। বিশ্বের ৭০টিরও বেশি দেশের প্রতিযোগিদের সঙ্গে লড়াই করে হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের হয়ে প্রথম স্থান অধিকার করেছেন আনাস মাহফুজ। এছাড়া কেরাত গ্রুপে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন ক্বারী আবু জর গিফারী।
বুধবার (২০ নভেম্বর) সকালে রাজধানী কুয়েত সিটির ক্রাউন প্লাজা হোটেলে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন দেশটির ধর্মমন্ত্রী ড. মোহাম্মদ ইব্রাহিম মোহাম্মদ আল-ওয়াসমি। আর তার আগেরদিন মঙ্গলবার স্থানীয় সময় বাদ মাগরিব ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
জানা গেছে, আনাস মাহফুজ ৮ থেকে ১২ বছরের ছিগারুল হুফফাজ (শিশু হাফেজদের গ্রুপ) গ্রুপে প্রথম স্থান অর্জন করেন। তিনি রাজধানীর মিরপুরের মারকাযু ফয়জিল কুরআন আল ইসলামীর শিক্ষার্থী। তার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলায়। ২০০৯ সাল থেকে প্রতিবছর আন্তর্জাতিক কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে কুয়েত সরকার।
এবার অনুষ্ঠিত হলো ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা। গত বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক এ কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয় কুয়েতের ক্রাউন প্লাজা হোটেলে। শেষ হয় গত মঙ্গলবার। প্রতিযোগিতায় চারটি ভিন্ন ভিন্ন গ্রুপের মধ্যে তিনটিতে অংশ নেয় বাংলাদেশ এবং এর মধ্যে দুটিতেই বাজিমাৎ করে।
এদিকে ঐতিহাসিক এই বিজয়ের গৌরব বয়ে আনায় কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশীরা আনন্দ-উল্লাস করে। জয়ীদের দেয় হয় সংবর্ধনা। এই অর্জন বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে বলে জানান প্রবাসী বাংলাদেশি আলেমগন।
বুধবার (২০ নভেম্বর) সকালে রাজধানী কুয়েত সিটির ক্রাউন প্লাজা হোটেলে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন দেশটির ধর্মমন্ত্রী ড. মোহাম্মদ ইব্রাহিম মোহাম্মদ আল-ওয়াসমি। আর তার আগেরদিন মঙ্গলবার স্থানীয় সময় বাদ মাগরিব ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
জানা গেছে, আনাস মাহফুজ ৮ থেকে ১২ বছরের ছিগারুল হুফফাজ (শিশু হাফেজদের গ্রুপ) গ্রুপে প্রথম স্থান অর্জন করেন। তিনি রাজধানীর মিরপুরের মারকাযু ফয়জিল কুরআন আল ইসলামীর শিক্ষার্থী। তার গ্রামের বাড়ি গোপালগঞ্জ জেলায়। ২০০৯ সাল থেকে প্রতিবছর আন্তর্জাতিক কোরআন তিলাওয়াত প্রতিযোগিতার আয়োজন করে আসছে কুয়েত সরকার।
এবার অনুষ্ঠিত হলো ১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা। গত বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) আন্তর্জাতিক এ কোরআন প্রতিযোগিতার উদ্বোধন হয় কুয়েতের ক্রাউন প্লাজা হোটেলে। শেষ হয় গত মঙ্গলবার। প্রতিযোগিতায় চারটি ভিন্ন ভিন্ন গ্রুপের মধ্যে তিনটিতে অংশ নেয় বাংলাদেশ এবং এর মধ্যে দুটিতেই বাজিমাৎ করে।
এদিকে ঐতিহাসিক এই বিজয়ের গৌরব বয়ে আনায় কুয়েতে প্রবাসী বাংলাদেশীরা আনন্দ-উল্লাস করে। জয়ীদের দেয় হয় সংবর্ধনা। এই অর্জন বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করবে বলে জানান প্রবাসী বাংলাদেশি আলেমগন।