এবার গাইবান্ধার সদর উপজেলায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দরজা-জানালা খুলে বিক্রি করতে গিয়ে গ্রামবাসীর হাতে ধরা পড়েন আব্দুল হান্নান নামে প্রধান শিক্ষক। মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) রাতে সদর উপজেলার পূর্ব কূপতলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। তবে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষক আব্দুল হান্নান গ্রামবাসীর হাত থেকে কৌশলে পালিয়ে যান।
জানা গেছে, প্রধান শিক্ষক আব্দুল হান্নান স্কুলের অফিস কক্ষ, শ্রেণিকক্ষ এবং বাথরুমের মোট চারটি লোহার ও একটি প্লাস্টিকের দরজা মিস্ত্রিদের দিয়ে খুলে ফেলেন। এরপর সেগুলো বিক্রির উদ্দেশ্যে একটি ভ্যানে তুলে নিতে গেলে গ্রামবাসী তাকে আটকে ফেলেন। তবে ঘটনার সময় উত্তেজিত জনতার উপস্থিতি টের পেয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক পালিয়ে যান। পরবর্তীতে দরজাগুলো স্থানীয় ইউপি সদস্য মুরাদ মিয়ার জিম্মায় রাখা হয়।
এদিকে গ্রামবাসী এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তাদের দাবি, একজন প্রধান শিক্ষক হয়ে স্কুলের সম্পদ বিক্রির চেষ্টা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও আইনবিরোধী কাজ। কুপতলা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মুরাদ মিয়া বলেন, দরজাগুলো উদ্ধার করে আমার জিম্মায় রেখেছি। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
এ বিষয়ে জানতে প্রধান শিক্ষক আব্দুল হান্নানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। এ কারণে তার কোনো বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। এদিকে, এই ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। গ্রামবাসী দ্রুত অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তারা বলছেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড একজন শিক্ষকের কাছে কখনো প্রত্যাশিত না। প্রশাসনের কার্যকরী পদক্ষেপই কেবল শিক্ষাঙ্গনের সুষ্ঠু পরিবেশ ও গ্রামবাসীর আস্থা পুনঃস্থাপন করতে পারে।
জানা গেছে, প্রধান শিক্ষক আব্দুল হান্নান স্কুলের অফিস কক্ষ, শ্রেণিকক্ষ এবং বাথরুমের মোট চারটি লোহার ও একটি প্লাস্টিকের দরজা মিস্ত্রিদের দিয়ে খুলে ফেলেন। এরপর সেগুলো বিক্রির উদ্দেশ্যে একটি ভ্যানে তুলে নিতে গেলে গ্রামবাসী তাকে আটকে ফেলেন। তবে ঘটনার সময় উত্তেজিত জনতার উপস্থিতি টের পেয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক পালিয়ে যান। পরবর্তীতে দরজাগুলো স্থানীয় ইউপি সদস্য মুরাদ মিয়ার জিম্মায় রাখা হয়।
এদিকে গ্রামবাসী এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চেয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তাদের দাবি, একজন প্রধান শিক্ষক হয়ে স্কুলের সম্পদ বিক্রির চেষ্টা অত্যন্ত নিন্দনীয় ও আইনবিরোধী কাজ। কুপতলা ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মুরাদ মিয়া বলেন, দরজাগুলো উদ্ধার করে আমার জিম্মায় রেখেছি। অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
এ বিষয়ে জানতে প্রধান শিক্ষক আব্দুল হান্নানের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তার মোবাইল ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। এ কারণে তার কোনো বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। এদিকে, এই ঘটনার পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। গ্রামবাসী দ্রুত অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রশাসনের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তারা বলছেন, এ ধরনের কর্মকাণ্ড একজন শিক্ষকের কাছে কখনো প্রত্যাশিত না। প্রশাসনের কার্যকরী পদক্ষেপই কেবল শিক্ষাঙ্গনের সুষ্ঠু পরিবেশ ও গ্রামবাসীর আস্থা পুনঃস্থাপন করতে পারে।