এবার বিশ্বের ৭৪টি দেশের হাফেজদের পেছনে ফেলে কুয়েতে অনুষ্ঠিত ‘১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা-২০২৪’-এ প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের কৃতি সন্তান হাফেজ আনাস মাহফুজ। ছিগারুল হুফফাজ গ্রুপে (৮-১২ বছর বয়স) চ্যাম্পিয়ন হয়ে বিশ্বমঞ্চে দেশের নাম উজ্জ্বল করেছেন তিনি।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) স্থানীয় সময় মাগরিবের পর কুয়েতের ক্রাউন প্লাজায় আয়োজিত এই প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা করা হয়। গত ১৪ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এ প্রতিযোগিতায় তিনটি গ্রুপে অংশ নেন বাংলাদেশের প্রতিযোগীরা।
এদিকে হাফেজ আনাস মাহফুজ ঢাকার মারকাযুল ফয়জিল কুরআন আল ইসলামীর শিক্ষার্থী। গোপালগঞ্জের এই প্রতিভাবান কোরআন হাফেজ এর আগেও ২০২৩ সালে জাতীয় হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেছিলেন। তার এই অসাধারণ সাফল্যে পুরো দেশ গর্বিত।
এ প্রতিযোগিতায় কেরাত গ্রুপেও বাংলাদেশ উজ্জ্বল সাফল্য অর্জন করেছে। দেশের উদীয়মান ক্বারী আবু জর গিফারী কেরাত গ্রুপে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন। তার এ কৃতিত্ব বাংলাদেশের কেরাত চর্চাকে বিশ্বমঞ্চে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে।
এদিকে মারকাযুল ফয়জিল কুরআনের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মুফতি মুরতাজা হাসান ফয়েজী মাসুম বলেন, “আনাসের এই অর্জন শুধু আমাদের প্রতিষ্ঠানের নয়, পুরো দেশের গর্ব। আল্লাহ যেন তাকে এবং আবু জরকে যোগ্য আলেম ও দ্বীনের খাদেম হিসেবে কবুল করেন। সবার কাছে তাদের জন্য দোয়া কামনা করছি।”
প্রসঙ্গত, কুয়েতের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ‘১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা’ ১৪ নভেম্বর শুরু হয়। এতে অংশগ্রহণকারী ৭৪ দেশের প্রতিযোগীদের মধ্যে বাংলাদেশের সাফল্য কোরআনের প্রতি দেশবাসীর ভালোবাসা ও গভীর শ্রদ্ধার প্রতিফলন
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) স্থানীয় সময় মাগরিবের পর কুয়েতের ক্রাউন প্লাজায় আয়োজিত এই প্রতিযোগিতার ফলাফল ঘোষণা করা হয়। গত ১৪ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া এ প্রতিযোগিতায় তিনটি গ্রুপে অংশ নেন বাংলাদেশের প্রতিযোগীরা।
এদিকে হাফেজ আনাস মাহফুজ ঢাকার মারকাযুল ফয়জিল কুরআন আল ইসলামীর শিক্ষার্থী। গোপালগঞ্জের এই প্রতিভাবান কোরআন হাফেজ এর আগেও ২০২৩ সালে জাতীয় হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান অর্জন করেছিলেন। তার এই অসাধারণ সাফল্যে পুরো দেশ গর্বিত।
এ প্রতিযোগিতায় কেরাত গ্রুপেও বাংলাদেশ উজ্জ্বল সাফল্য অর্জন করেছে। দেশের উদীয়মান ক্বারী আবু জর গিফারী কেরাত গ্রুপে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন। তার এ কৃতিত্ব বাংলাদেশের কেরাত চর্চাকে বিশ্বমঞ্চে নতুন উচ্চতায় নিয়ে গেছে।
এদিকে মারকাযুল ফয়জিল কুরআনের প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক মুফতি মুরতাজা হাসান ফয়েজী মাসুম বলেন, “আনাসের এই অর্জন শুধু আমাদের প্রতিষ্ঠানের নয়, পুরো দেশের গর্ব। আল্লাহ যেন তাকে এবং আবু জরকে যোগ্য আলেম ও দ্বীনের খাদেম হিসেবে কবুল করেন। সবার কাছে তাদের জন্য দোয়া কামনা করছি।”
প্রসঙ্গত, কুয়েতের ধর্ম মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে ‘১৩তম আন্তর্জাতিক হিফজুল কোরআন প্রতিযোগিতা’ ১৪ নভেম্বর শুরু হয়। এতে অংশগ্রহণকারী ৭৪ দেশের প্রতিযোগীদের মধ্যে বাংলাদেশের সাফল্য কোরআনের প্রতি দেশবাসীর ভালোবাসা ও গভীর শ্রদ্ধার প্রতিফলন