সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নিজের ভোটটিও দেননি বরিশালের মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ। আজ সোমবার (১২ জুন) ভোটের দিন বরিশালে ফেরেননি তিনি। গত ২৬ মে প্রচার-প্রচারণা শুরুর পর থেকেই বরিশালের বাইরে অবস্থান করছেন সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ।
বরিশালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান সাদিক আবদুল্লাহর চাচা আবুল খায়ের আবদুল্লাহ। মনোনয়ন নিয়ে শুরু থেকেই চাচা-ভাতিজার মধ্যে বিভেদ চলছিল। এই বিভেদ ঘোচাতে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা নানামুখী তৎপরতা চালান। কিন্তু সাদিক আবদুল্লাহ ও তার বাবা আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর অনুসারী আওয়ামী লীগ নেতারা শুরু থেকেই দূরে ছিলেন।
জানা গেছে, খায়ের আবদুল্লাহর বড় ভাই আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ বরিশাল-১ (গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া) আসনের এমপি। তিনি নির্বাচনী এলাকার ভোটার। ফলে ভোটের দিন তিনি বরিশালে আসেননি। বর্তমান মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ দলীয় মনোনয়ন ঘোষণার পর এপ্রিলের প্রথম দিকে বরিশাল থেকে ঢাকায় যান। এরপর তিনি আর বরিশালে ফিরে আসেননি। এমনকি ভোট দেওয়ার জন্য সোমবারও এলাকায় ফেরেননি। আওয়ামী লীগের একটি পক্ষ যারা বর্তমান মেয়র সাদিক আবদুল্লাহর অনুসারী, তারা দলের মেয়রপ্রার্থীর পক্ষে মাঠে নামেননি। মেয়রপ্রার্থী খায়ের আবদুল্লাহর অনুসারীদের অভিযোগ, দলের এই অংশ তাদের বিপক্ষে কাজ করছেন।
বরিশাল সিটিতে ভোটারের সংখ্যা ২ লাখ ৭৪ হাজার ৯৯৫। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭১ জন এবং পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৩৬ হাজার ৯২৪ জন। এখানে ওয়ার্ডের সংখ্যা ৩০ আর সংরক্ষিত ওয়ার্ডের সংখ্যা ১০। মেয়র প্রার্থী ৭জন। কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ১১৬ জন। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থী ৪২ জন।
বরিশালে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পান সাদিক আবদুল্লাহর চাচা আবুল খায়ের আবদুল্লাহ। মনোনয়ন নিয়ে শুরু থেকেই চাচা-ভাতিজার মধ্যে বিভেদ চলছিল। এই বিভেদ ঘোচাতে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা নানামুখী তৎপরতা চালান। কিন্তু সাদিক আবদুল্লাহ ও তার বাবা আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর অনুসারী আওয়ামী লীগ নেতারা শুরু থেকেই দূরে ছিলেন।
জানা গেছে, খায়ের আবদুল্লাহর বড় ভাই আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ বরিশাল-১ (গৌরনদী ও আগৈলঝাড়া) আসনের এমপি। তিনি নির্বাচনী এলাকার ভোটার। ফলে ভোটের দিন তিনি বরিশালে আসেননি। বর্তমান মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ দলীয় মনোনয়ন ঘোষণার পর এপ্রিলের প্রথম দিকে বরিশাল থেকে ঢাকায় যান। এরপর তিনি আর বরিশালে ফিরে আসেননি। এমনকি ভোট দেওয়ার জন্য সোমবারও এলাকায় ফেরেননি। আওয়ামী লীগের একটি পক্ষ যারা বর্তমান মেয়র সাদিক আবদুল্লাহর অনুসারী, তারা দলের মেয়রপ্রার্থীর পক্ষে মাঠে নামেননি। মেয়রপ্রার্থী খায়ের আবদুল্লাহর অনুসারীদের অভিযোগ, দলের এই অংশ তাদের বিপক্ষে কাজ করছেন।
বরিশাল সিটিতে ভোটারের সংখ্যা ২ লাখ ৭৪ হাজার ৯৯৫। এর মধ্যে নারী ভোটার ১ লাখ ৩৮ হাজার ৭১ জন এবং পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৩৬ হাজার ৯২৪ জন। এখানে ওয়ার্ডের সংখ্যা ৩০ আর সংরক্ষিত ওয়ার্ডের সংখ্যা ১০। মেয়র প্রার্থী ৭জন। কাউন্সিলর পদে প্রার্থী ১১৬ জন। সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থী ৪২ জন।