এবার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে তৃতীয় ধাপে ছয় হাজার ৫৩১ জনের নিয়োগপত্র প্রদানের সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। কোটা পদ্ধিত অনুসরণ করে তাদের নিয়োগ দেয়ায় আদালত এ আদেশ দিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচাপতি মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তৃতীয় ধাপের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয় গত ৩১ অক্টোবর। এতে ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
ওইদিন সন্ধ্যায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। জানা গেছে, তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ২১টি জেলার পরীক্ষা হয়েছে।
লিখিত পরীক্ষার সংশোধিত ফল গত ২২ এপ্রিল প্রকাশিত হয়। এতে ৪৬ হাজার ১৯৯ জন প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হয়। ২৯ মার্চ সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত জেলা পর্যায়ে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
আজ মঙ্গলবার বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচাপতি মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তৃতীয় ধাপের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগ) চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয় গত ৩১ অক্টোবর। এতে ৬ হাজার ৫৩১ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
ওইদিন সন্ধ্যায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। জানা গেছে, তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ২১টি জেলার পরীক্ষা হয়েছে।
লিখিত পরীক্ষার সংশোধিত ফল গত ২২ এপ্রিল প্রকাশিত হয়। এতে ৪৬ হাজার ১৯৯ জন প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত করা হয়। ২৯ মার্চ সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত জেলা পর্যায়ে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।