এবার অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, আমরা যখন আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের কথা বলি, তখন রাজনৈতিক দলগুলো বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। এখনো সেই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে বিলোপ করা সম্ভব হয়নি। সোমবার (১৮ নভেম্বর) রাতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তমঞ্চে অনুষ্ঠিত ‘নবীন চোখে গণ-অভ্যুত্থান ও আগামীর বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আয়োজনে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সোহেল আহমেদ, সোশ্যাল অ্যাকটিভিস্ট সাইয়েদ আবদুল্লাহ, আইনজীবী মানজুর আল মতিন ও অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ।
এ সময় আসিফ মাহমুদ বলেন, ১৯৪৫ সালে জার্মানির ফ্যাসিস্ট নাৎসি পার্টিকে যদি নিষিদ্ধ করা হয় এবং এখনো তারা নিষিদ্ধ রয়েছে; সেখান থেকেই বোঝা উচিত আওয়ামী লীগের পরিণতি কী হওয়া উচিত। আসিফ মাহমুদ বলেন, এই গণ–অভ্যুত্থান আংশিক সফল হয়েছে। কারণ, আমাদের এক দফা দাবির মধ্যে ছিল শেখ হাসিনার পতন ও ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ। কিন্তু এখনো সেই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে বিলোপ করা সম্ভব হয়নি।
গণ-অভ্যুত্থানের আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে নানা উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে আসিফ বলেন, গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে আমরা অনেকগুলো উদ্যোগ নিয়েছি এবং নিচ্ছি। ইতিপূর্বে বিভিন্ন হাসপাতালে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার জন্য যেসব খরচ হয়েছে, তা সরকারের পক্ষ থেকে বহন করা হবে।
তিনি আরও জানান, চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী আহত ব্যক্তিদের দেশের বাইরে উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। এ ক্ষেত্রে তাদের পাসপোর্ট না থাকা ও অনেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় কিছু জটিলতা রয়েছে। তাদের চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে পাঠানোর জন্য একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে। আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখা সরকারের প্রথম অগ্রাধিকারের মধ্যে ছিল।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আয়োজনে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান, উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক সোহেল আহমেদ, সোশ্যাল অ্যাকটিভিস্ট সাইয়েদ আবদুল্লাহ, আইনজীবী মানজুর আল মতিন ও অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ।
এ সময় আসিফ মাহমুদ বলেন, ১৯৪৫ সালে জার্মানির ফ্যাসিস্ট নাৎসি পার্টিকে যদি নিষিদ্ধ করা হয় এবং এখনো তারা নিষিদ্ধ রয়েছে; সেখান থেকেই বোঝা উচিত আওয়ামী লীগের পরিণতি কী হওয়া উচিত। আসিফ মাহমুদ বলেন, এই গণ–অভ্যুত্থান আংশিক সফল হয়েছে। কারণ, আমাদের এক দফা দাবির মধ্যে ছিল শেখ হাসিনার পতন ও ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ। কিন্তু এখনো সেই ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে বিলোপ করা সম্ভব হয়নি।
গণ-অভ্যুত্থানের আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে নানা উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে জানিয়ে আসিফ বলেন, গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ও আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনে আমরা অনেকগুলো উদ্যোগ নিয়েছি এবং নিচ্ছি। ইতিপূর্বে বিভিন্ন হাসপাতালে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার জন্য যেসব খরচ হয়েছে, তা সরকারের পক্ষ থেকে বহন করা হবে।
তিনি আরও জানান, চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী আহত ব্যক্তিদের দেশের বাইরে উন্নত চিকিৎসা দেওয়ার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। এ ক্ষেত্রে তাদের পাসপোর্ট না থাকা ও অনেকে অপ্রাপ্তবয়স্ক হওয়ায় কিছু জটিলতা রয়েছে। তাদের চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে পাঠানোর জন্য একটি কমিটিও গঠন করা হয়েছে। আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার পাশাপাশি দেশের অর্থনীতিকে সচল রাখা সরকারের প্রথম অগ্রাধিকারের মধ্যে ছিল।