ইবি প্রতিনিধি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় উপাচার্যের কার্যালয়ে আত্নপক্ষ সমর্থনের বক্তব্য পেশ করেছেন ছাত্রলীগ নেত্রী অন্তরাসহ অভিযুক্ত পাঁচজন। সোমবার (১২ জুন) বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়ে অভিযুক্তরা ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটির সদস্যদের নিকট নিজেদের বক্তব্য তুলে ধরেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, অভিযুক্ত পাঁচজন উপস্থিত হয়ে তাদের বক্তব্য প্রদান করেছে। হাইকোর্ট কর্তৃক আগামী ১৯ জুলাইয়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে বলা হয়েছে। আগামী ৮ জুলাই ক্যাম্পাস চালু হলে এরপর আমাদের মিটিং ডাকা হবে। তারপর এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, গত ১১ ১২ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে দুই দফায় এক নবীন ছাত্রীকে রাতভর নির্যাতন ও বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণের অভিযোগ উঠে শাখা ছাত্রলীগ সহ-সভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের তাবাচ্ছুম ইসলাম ও মোয়াবিয়া জাহান, আইন বিভাগের ইসরাত জাহান মীম ও ফাইন আর্টস বিভাগের হালিমা খাতুন উর্মীর বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগীর লিখিত অভিযোগের পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, হল প্রশাসন ও শাখা ছাত্রলীগ এবং হাইকোর্ট কর্তৃক পৃথক পৃথকভাবে তদন্ত কমিটি গঠিত হয়।
এদিকে এ ঘটনায় হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয় ফলে হাইকোর্টের নির্দেশে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন। পরে এ ঘটনায় প্রতিটি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে ফুলপরিকে নির্যাতনের ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হয়। এর প্রেক্ষিতে ইতিমধ্যে অভিযুক্তদের হল এবং শাখা ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। এছাড়া গত ০৪ মাৰ্চ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাদেরকে ছাত্র-শৃঙ্খলা মিটিংয়ে সাময়িক বহিষ্কার আদেশ দেওয়া হয়৷
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, অভিযুক্ত পাঁচজন উপস্থিত হয়ে তাদের বক্তব্য প্রদান করেছে। হাইকোর্ট কর্তৃক আগামী ১৯ জুলাইয়ের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে বলা হয়েছে। আগামী ৮ জুলাই ক্যাম্পাস চালু হলে এরপর আমাদের মিটিং ডাকা হবে। তারপর এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, গত ১১ ১২ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে দুই দফায় এক নবীন ছাত্রীকে রাতভর নির্যাতন ও বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণের অভিযোগ উঠে শাখা ছাত্রলীগ সহ-সভাপতি সানজিদা চৌধুরী অন্তরা, ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের তাবাচ্ছুম ইসলাম ও মোয়াবিয়া জাহান, আইন বিভাগের ইসরাত জাহান মীম ও ফাইন আর্টস বিভাগের হালিমা খাতুন উর্মীর বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগীর লিখিত অভিযোগের পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, হল প্রশাসন ও শাখা ছাত্রলীগ এবং হাইকোর্ট কর্তৃক পৃথক পৃথকভাবে তদন্ত কমিটি গঠিত হয়।
এদিকে এ ঘটনায় হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয় ফলে হাইকোর্টের নির্দেশে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করে কুষ্টিয়া জেলা প্রশাসন। পরে এ ঘটনায় প্রতিটি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে ফুলপরিকে নির্যাতনের ঘটনার সত্যতা প্রমাণিত হয়। এর প্রেক্ষিতে ইতিমধ্যে অভিযুক্তদের হল এবং শাখা ছাত্রলীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়। এছাড়া গত ০৪ মাৰ্চ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাদেরকে ছাত্র-শৃঙ্খলা মিটিংয়ে সাময়িক বহিষ্কার আদেশ দেওয়া হয়৷