গত জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম বলেছেন, চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে ১৩ জন উপদেষ্টা দেয়া হয়েছে। কিন্তু রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগ থেকে কাউকে উপদেষ্টা করা হয়নি। তিন বিভাগ থেকে কী একজনও নেই, যিনি মন্ত্রণালয় চালানোর যোগ্য। অঞ্চলবৈষম্য আমরা সমর্থন করি না। আজ শনিবার (১৬ নভেম্বর) সকালে রংপুর জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে ‘শহীদ পরিবারের পাশে বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
এদিকে উপদেষ্টা হিসেবে চলচ্চিত্র নির্মাতা মোস্তফা সারোয়ার ফারুকীকে নিয়োগের সমালোচনা করে সারজিস বলেন, ‘ফারুকী তার পুরো সময়ে ক্ষমতায় কাছাকাছি থাকার জন্য যেভাবে তোষামদি করার দরকার তা করেছেন। এই ফারুকীরা কীভাবে এই উপদেষ্টা পরিষদে আসেন। এ রকম কঠিন সময়ে নীরব থাকা ও গা বাঁচিয়ে চলা লোকজনকে আমরা উপদেষ্টা হিসেবে দেখতে চাই না।’
জুলাই অভ্যুত্থানের পর মামলা-বাণিজ্য নিয়ে সারজিস বলেন, ‘মামলা-বাণিজ্য শুধু রংপুরে নয়, সারা বাংলাদেশে চলছে। আমরা আমাদের জায়গা থেকে কঠোরভাবে বলতে চাই, আমার শহিদ ও আহত ভাইদের নিয়ে মামলা-বাণিজ্য চলবে না। মামলায় টাকা দিয়ে নাম দিচ্ছে, টাকা নিয়ে নাম কাটাচ্ছে, এই ব্যবসা থেকে সামগ্রিকভাবে সবাইকে বের হতে হবে।’
এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমিন মোর্শেদ, জুলাই শহীদ ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ প্রমুখ।
এদিকে উপদেষ্টা হিসেবে চলচ্চিত্র নির্মাতা মোস্তফা সারোয়ার ফারুকীকে নিয়োগের সমালোচনা করে সারজিস বলেন, ‘ফারুকী তার পুরো সময়ে ক্ষমতায় কাছাকাছি থাকার জন্য যেভাবে তোষামদি করার দরকার তা করেছেন। এই ফারুকীরা কীভাবে এই উপদেষ্টা পরিষদে আসেন। এ রকম কঠিন সময়ে নীরব থাকা ও গা বাঁচিয়ে চলা লোকজনকে আমরা উপদেষ্টা হিসেবে দেখতে চাই না।’
জুলাই অভ্যুত্থানের পর মামলা-বাণিজ্য নিয়ে সারজিস বলেন, ‘মামলা-বাণিজ্য শুধু রংপুরে নয়, সারা বাংলাদেশে চলছে। আমরা আমাদের জায়গা থেকে কঠোরভাবে বলতে চাই, আমার শহিদ ও আহত ভাইদের নিয়ে মামলা-বাণিজ্য চলবে না। মামলায় টাকা দিয়ে নাম দিচ্ছে, টাকা নিয়ে নাম কাটাচ্ছে, এই ব্যবসা থেকে সামগ্রিকভাবে সবাইকে বের হতে হবে।’
এ সময় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমিন মোর্শেদ, জুলাই শহীদ ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ প্রমুখ।