অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিয়েছেন নির্মাতা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। রোববার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন নতুন উপদেষ্টাদের শপথবাক্য পড়ান। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আবদুর রশীদ। সেদিন রাতেই তাকে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি হয়। ইতোমধ্যে দুদিন অফিসও করেছেন ফারুকী।
ফারুকী উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে নানা বিতর্ক। পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও ফারুকী উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এদিকে, অন্তর্বর্তী সরকারে উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়া চলচ্চিত্রকার মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) রাজধানীর রামপুরায় নিজ অফিসে তিনি এই সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ছাত্র আন্দোলনে ফারুকী ভাইয়ের কোনো ভূমিকা দেখিনি, মাঠে দেখিনি। দু-একটি স্ট্যাটাস দিতে দেখেছি। জনগণ মনে করে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ভাইয়ের চেয়ে হিরো আলম যোগ্য, কারণ হিরো আলম আন্দোলনের সময় মাঠে ছিল। জনগণ ফারুকী ভাইকে মেনে নেয়নি।
হিরো আলম বলেন, যেসব ছাত্র শহীদ হয়েছেন, তাদের পরিবারের কাউকে উপদেষ্টা করা যেতো। হিরো আলম আরও বলেন, ফারুকীকে উপদেষ্টা বানানোর আপনারা কে? তাকে যে উপদেষ্টা বানিয়েছেন এর আগে কি একবারও জনগণের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলে ছিলেন? সে দেশের জন্য কী করেছে? গত দুইদিন ধরে দেশের ভিন্ন জেলা থেকে অহরহ কল আসছে , পোস্ট করছে যে ভাই আপনাকে উপদেষ্টা হিসেবে দেখতে চাই।
প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। ওইদিনই বিলুপ্ত হয় মন্ত্রিসভা। পরদিন ৬ আগস্ট দ্বাদশ জাতীয় সংসদ ভেঙে দেন রাষ্ট্রপতি। এরপর গত ৮ আগস্ট শপথ নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ওই সময় নিয়োগ পান ১৬ জন উপদেষ্টা। ঢাকা ও দেশের বাইরে থাকায় তিনজন উপদেষ্টা ওইদিন শপথ নিতে পারেননি। তারা পরে শপথ নেন। পরে আরও চারজন উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারে যুক্ত হন।
ফারুকী উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে নানা বিতর্ক। পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও ফারুকী উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। এদিকে, অন্তর্বর্তী সরকারে উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পাওয়া চলচ্চিত্রকার মোস্তফা সরয়ার ফারুকীকে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন আলোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) রাজধানীর রামপুরায় নিজ অফিসে তিনি এই সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ছাত্র আন্দোলনে ফারুকী ভাইয়ের কোনো ভূমিকা দেখিনি, মাঠে দেখিনি। দু-একটি স্ট্যাটাস দিতে দেখেছি। জনগণ মনে করে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ভাইয়ের চেয়ে হিরো আলম যোগ্য, কারণ হিরো আলম আন্দোলনের সময় মাঠে ছিল। জনগণ ফারুকী ভাইকে মেনে নেয়নি।
হিরো আলম বলেন, যেসব ছাত্র শহীদ হয়েছেন, তাদের পরিবারের কাউকে উপদেষ্টা করা যেতো। হিরো আলম আরও বলেন, ফারুকীকে উপদেষ্টা বানানোর আপনারা কে? তাকে যে উপদেষ্টা বানিয়েছেন এর আগে কি একবারও জনগণের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে কথা বলে ছিলেন? সে দেশের জন্য কী করেছে? গত দুইদিন ধরে দেশের ভিন্ন জেলা থেকে অহরহ কল আসছে , পোস্ট করছে যে ভাই আপনাকে উপদেষ্টা হিসেবে দেখতে চাই।
প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান শেখ হাসিনা। ওইদিনই বিলুপ্ত হয় মন্ত্রিসভা। পরদিন ৬ আগস্ট দ্বাদশ জাতীয় সংসদ ভেঙে দেন রাষ্ট্রপতি। এরপর গত ৮ আগস্ট শপথ নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এ সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ওই সময় নিয়োগ পান ১৬ জন উপদেষ্টা। ঢাকা ও দেশের বাইরে থাকায় তিনজন উপদেষ্টা ওইদিন শপথ নিতে পারেননি। তারা পরে শপথ নেন। পরে আরও চারজন উপদেষ্টা অন্তর্বর্তী সরকারে যুক্ত হন।