এবার শিবচরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে গত সোমবার (১১ নভেম্বর) দুপুরে এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গ্রেপ্তার আতঙ্ক ও প্রতিপক্ষের হামলা, আগুনের ভয়ে পুরুষ শূন্য হয়ে পড়েছে গ্রামটি। ইতিমধ্যেই গ্রামের পাঁচটি বাড়িতে আগুন ও লুটপাট চালিয়েছে অপর পক্ষ। সেই থেকে ভয়ে রাতের আঁধারে বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছে পরিবারের নারী সদস্যরাও।
স্থানীয়রা জানায়, শিবচর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মালেক মোল্লার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে একই এলাকার টুকু ফরাজির বিরোধ চলে আসছিল। সেই বিরোধেরে জেরে গত রোববার রাতে প্রথম দফায় দুই পক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
এরপর সোমবার দ্বিতীয় দফায় উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে এলাকায় মহড়া দিয়ে আবারও সংঘর্ষে জড়ায়। এতে আহত হয় উভয়পক্ষের অন্তত ছয়জন। এ সময় মালেক মোল্লার অনুসারী হিরু মাতুব্বরকে আর্য্যদত্তপাড়া এলাকায় একা পেয়ে কুপিয়ে জখম করে টুকু ফরাজির লোকজন। পরে গুরুতর অবস্থায় তাকে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এই ঘটনায় পর মালেক মোল্লার গ্রুপের লোকজন টুকু ফরাজীর অনুসারী মতিউর রহমান খানের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করে। এসময় বাড়ির পাঁচটি ঘরে অগ্নিসংযোগসহ ব্যাপক লুটপাট চালায় তারা। এরপর থেকে হামলা, ভাঙচুর ও অগুন আতঙ্কে পুরুষ শূন্যর পাশাপাশি রাতের আঁধারে নারী সদস্যরাও বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে শিবচর থানার অফিসার ইনচার্জ মোকতার হোসেন জানান, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় একটি এজাহার পেয়েছি। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন রয়েছে। এই মুহূর্তে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়, শিবচর উপজেলার দত্তপাড়া ইউনিয়নের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মালেক মোল্লার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে একই এলাকার টুকু ফরাজির বিরোধ চলে আসছিল। সেই বিরোধেরে জেরে গত রোববার রাতে প্রথম দফায় দুই পক্ষের লোকজনের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
এরপর সোমবার দ্বিতীয় দফায় উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে এলাকায় মহড়া দিয়ে আবারও সংঘর্ষে জড়ায়। এতে আহত হয় উভয়পক্ষের অন্তত ছয়জন। এ সময় মালেক মোল্লার অনুসারী হিরু মাতুব্বরকে আর্য্যদত্তপাড়া এলাকায় একা পেয়ে কুপিয়ে জখম করে টুকু ফরাজির লোকজন। পরে গুরুতর অবস্থায় তাকে শিবচর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
এই ঘটনায় পর মালেক মোল্লার গ্রুপের লোকজন টুকু ফরাজীর অনুসারী মতিউর রহমান খানের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুর করে। এসময় বাড়ির পাঁচটি ঘরে অগ্নিসংযোগসহ ব্যাপক লুটপাট চালায় তারা। এরপর থেকে হামলা, ভাঙচুর ও অগুন আতঙ্কে পুরুষ শূন্যর পাশাপাশি রাতের আঁধারে নারী সদস্যরাও বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছেন।
এ ব্যাপারে শিবচর থানার অফিসার ইনচার্জ মোকতার হোসেন জানান, হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় একটি এজাহার পেয়েছি। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়ন রয়েছে। এই মুহূর্তে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।