এবার ইসরাইলজুড়ে একদিনে দুইশ’র বেশি রকেট নিক্ষেপ করেছে হিজবুল্লাহ। এতে উত্তরাঞ্চলের হাইফা শহরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ইসরাইলের পাল্টা হামলায় লেবাননের উত্তরাঞ্চলে হতাহত হয়েছেন অন্তত ২৪ জন। একের পর এক রকেট হামলায় কেঁপে উঠল ইসরাইলের উত্তরাঞ্চলের হাইফা শহর।
শক্তিশালী রকেট হামলায় বেশ কয়েকটি আবাসিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আগুন ধরে যায় আশপাশের গাড়িতে। এ ঘটনায় কয়েকজন আহত হয়েছেন। সোমবার হাইফা শহরে ৮০টি রকেট নিক্ষেপ করে হিজবুল্লাহ। এদিন, ইসরাইলের বিভিন্ন জায়গায় দুইশ’র বেশি রকেট নিক্ষেপ করে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠীটি। অন্যদিকে, লেবাননে অব্যাহত আছে ইসরাইলের স্থল অভিযান।
দেশটির উত্তরাঞ্চলের আইন ইয়াকুব গ্রামে হামলা চালায় নেতানিয়াহু বাহিনী। এতে অনেকে হতাহত হয়েছেন। ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছেন বেশ কয়েকজন। এরমধ্যেই পাওয়া গেছে লেবাননে যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইসরাইলের একেক মন্ত্রীর একেক বক্তব্য। সোমবার দেশটির নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাৎজ যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা পুরোপুরি উড়িয়ে দেন।
তিনি বলেন, আমরা হিজবুল্লাহকে পরাজিত করেছি এবং নাসরাল্লাহকে নির্মূল করা ছিল আমাদের সবচেয়ে বড় অর্জন। এখন আমাদের কাজ তাদের ওপর চাপ বজায় রাখা। লেবাননের নিরাপত্তা পুরোপুরি ধ্বংস করেই আমরা একসঙ্গে এ জয় উদযাপন করব। যদিও একইদিন ইসরাইলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিওন জানান, যুদ্ধবিরতির আলোচনায় অগ্রগতি হয়েছে। বলেন, ‘আমার মনে হয় কিছু অগ্রগতি হচ্ছে। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে কাজ করছি।’
দুই মন্ত্রীর দুই ধরনের বক্তব্যে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন বিশ্লেষকরা। এর মধ্যে অবসরপ্রাপ্ত এক ইসরাইলি সেনা দাবি করেন, বিনইয়ামিন নেতানিয়াহু ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারে গাজা-লেবাননে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন। ইসরাইলি গণমাধ্যম চ্যানেল-১২ কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি আরও জানান, সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে এ অভিযোগ আনার পরেই তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। ইসরাইলের এক গণমাধ্যমে এ তথ্য উঠে আসে।
তিনি জানান, শুরুতে ইসরাইলি সেনাদের শুধু হামাসের কাছ থেকে জিম্মি উদ্ধার করার কথা বলা হলেও ধীরে ধীরে যুদ্ধের আসল কারণ প্রকাশ হতে থাকে। তিনি আরও দাবি করেন, নেতানিয়াহু রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত সুবিধাকে অগ্রাধিকার দিয়ে যুদ্ধের নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। এদিকে সোমবার এক বিবৃতিতে, মুসলিম ও আরব বিশ্বের নেতাদের শুধু কথায় নয় বরং কাজে ইসরাইলের আগ্রাসন বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে হামাস।
শক্তিশালী রকেট হামলায় বেশ কয়েকটি আবাসিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আগুন ধরে যায় আশপাশের গাড়িতে। এ ঘটনায় কয়েকজন আহত হয়েছেন। সোমবার হাইফা শহরে ৮০টি রকেট নিক্ষেপ করে হিজবুল্লাহ। এদিন, ইসরাইলের বিভিন্ন জায়গায় দুইশ’র বেশি রকেট নিক্ষেপ করে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠীটি। অন্যদিকে, লেবাননে অব্যাহত আছে ইসরাইলের স্থল অভিযান।
দেশটির উত্তরাঞ্চলের আইন ইয়াকুব গ্রামে হামলা চালায় নেতানিয়াহু বাহিনী। এতে অনেকে হতাহত হয়েছেন। ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়েছেন বেশ কয়েকজন। এরমধ্যেই পাওয়া গেছে লেবাননে যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইসরাইলের একেক মন্ত্রীর একেক বক্তব্য। সোমবার দেশটির নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাৎজ যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা পুরোপুরি উড়িয়ে দেন।
তিনি বলেন, আমরা হিজবুল্লাহকে পরাজিত করেছি এবং নাসরাল্লাহকে নির্মূল করা ছিল আমাদের সবচেয়ে বড় অর্জন। এখন আমাদের কাজ তাদের ওপর চাপ বজায় রাখা। লেবাননের নিরাপত্তা পুরোপুরি ধ্বংস করেই আমরা একসঙ্গে এ জয় উদযাপন করব। যদিও একইদিন ইসরাইলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিওন জানান, যুদ্ধবিরতির আলোচনায় অগ্রগতি হয়েছে। বলেন, ‘আমার মনে হয় কিছু অগ্রগতি হচ্ছে। আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির বিষয়ে কাজ করছি।’
দুই মন্ত্রীর দুই ধরনের বক্তব্যে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন বিশ্লেষকরা। এর মধ্যে অবসরপ্রাপ্ত এক ইসরাইলি সেনা দাবি করেন, বিনইয়ামিন নেতানিয়াহু ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারে গাজা-লেবাননে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছেন। ইসরাইলি গণমাধ্যম চ্যানেল-১২ কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি আরও জানান, সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ত নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে এ অভিযোগ আনার পরেই তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। ইসরাইলের এক গণমাধ্যমে এ তথ্য উঠে আসে।
তিনি জানান, শুরুতে ইসরাইলি সেনাদের শুধু হামাসের কাছ থেকে জিম্মি উদ্ধার করার কথা বলা হলেও ধীরে ধীরে যুদ্ধের আসল কারণ প্রকাশ হতে থাকে। তিনি আরও দাবি করেন, নেতানিয়াহু রাজনৈতিক ও ব্যক্তিগত সুবিধাকে অগ্রাধিকার দিয়ে যুদ্ধের নির্দেশনা দিয়ে থাকেন। এদিকে সোমবার এক বিবৃতিতে, মুসলিম ও আরব বিশ্বের নেতাদের শুধু কথায় নয় বরং কাজে ইসরাইলের আগ্রাসন বন্ধের আহ্বান জানিয়েছে হামাস।