এবার রাশিয়ার সঙ্গে একটি ঐতিহাসিক পারস্পরিক সামরিক চুক্তি অনুমোদন করেছে উত্তর কোরিয়া। মস্কো ও পিয়ংইয়ংয়ের ঘনিষ্ঠ সামরিক সহযোগিতা নিয়ে পশ্চিমা বিশ্বে উদ্বেগের মধ্যেই এই খবর দিলো উত্তরের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম। খবর আলজাজিরার।
সোমবার (১১ নভেম্বর) উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন রাশিয়ার সঙ্গে ব্যাপক কৌশলগত অংশীদারিত্বের এই চুক্তি অনুমোদনের জন্য একটি ডিক্রিতে স্বাক্ষর করেছেন। দেশটির সরকারি বার্তা সংস্থা কেসিএনএ জানিয়েছে, উভয় পক্ষ চুক্তির অনুমোদনপত্র বিনিময় করলেই এটি কার্যকর হবে।
গত ১৯ জুন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের এক জাঁকজমকপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সফরে পিয়ংইয়ংয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এই চুক্তিতে দুই দেশের মধ্যে কোনো এক দেশ আগ্রাসনের শিকার হলে অন্য দেশ প্রয়োজনীয় সব উপায় ব্যবহার করে তাৎক্ষণিক সামরিক সহায়তা প্রদানের কথা বলা হয়েছে।
পুতিনের সঙ্গে চুক্তিতে সম্মত হওয়ার সময় কিম দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নের পদক্ষেপ হিসেবে এই চুক্তিকে উল্লেখ করেছিলেন এবং সামরিক এই চুক্তিকে রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে একটি “মৈত্রী” হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। গত ৬ নভেম্বর রাশিয়ার পার্লামেন্ট এই চুক্তিটি অনুমোদন করেছে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞায় জর্জরিত রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া বিশ্বমঞ্চে দুই ঘনিষ্ঠ মিত্র। বিশেষ করে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর তাদের এই ঘনিষ্ঠতা আরও বেড়েছে।
এদিকে পশ্চিমাদের অভিযোগ, উত্তর কোরিয়া রাশিয়ায় অস্ত্র ও সেনা সরবরাহ করছে। দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর দাবি, ইউক্রেনীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে সামনের সারিতে লড়াই করতে কমপক্ষে ১১ হাজার উত্তর কোরিয়ার সৈন্য পাঠানো হয়েছে। বেশিরভাগ উত্তর কোরিয়ার সৈন্যকে রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে মোতায়েন করা হয়েছে। গত আগস্ট থেকে রাশিয়ার ভেতরে ঢুকে এই অঞ্চলের কিছু অংশের ওপর নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছে কিয়েভ বাহিনী।
সোমবার (১১ নভেম্বর) উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন রাশিয়ার সঙ্গে ব্যাপক কৌশলগত অংশীদারিত্বের এই চুক্তি অনুমোদনের জন্য একটি ডিক্রিতে স্বাক্ষর করেছেন। দেশটির সরকারি বার্তা সংস্থা কেসিএনএ জানিয়েছে, উভয় পক্ষ চুক্তির অনুমোদনপত্র বিনিময় করলেই এটি কার্যকর হবে।
গত ১৯ জুন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের এক জাঁকজমকপূর্ণ রাষ্ট্রীয় সফরে পিয়ংইয়ংয়ে এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। এই চুক্তিতে দুই দেশের মধ্যে কোনো এক দেশ আগ্রাসনের শিকার হলে অন্য দেশ প্রয়োজনীয় সব উপায় ব্যবহার করে তাৎক্ষণিক সামরিক সহায়তা প্রদানের কথা বলা হয়েছে।
পুতিনের সঙ্গে চুক্তিতে সম্মত হওয়ার সময় কিম দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উন্নয়নের পদক্ষেপ হিসেবে এই চুক্তিকে উল্লেখ করেছিলেন এবং সামরিক এই চুক্তিকে রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে একটি “মৈত্রী” হিসেবে বর্ণনা করেছিলেন। গত ৬ নভেম্বর রাশিয়ার পার্লামেন্ট এই চুক্তিটি অনুমোদন করেছে। পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞায় জর্জরিত রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া বিশ্বমঞ্চে দুই ঘনিষ্ঠ মিত্র। বিশেষ করে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর তাদের এই ঘনিষ্ঠতা আরও বেড়েছে।
এদিকে পশ্চিমাদের অভিযোগ, উত্তর কোরিয়া রাশিয়ায় অস্ত্র ও সেনা সরবরাহ করছে। দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর দাবি, ইউক্রেনীয় বাহিনীর বিরুদ্ধে সামনের সারিতে লড়াই করতে কমপক্ষে ১১ হাজার উত্তর কোরিয়ার সৈন্য পাঠানো হয়েছে। বেশিরভাগ উত্তর কোরিয়ার সৈন্যকে রাশিয়ার কুরস্ক অঞ্চলে মোতায়েন করা হয়েছে। গত আগস্ট থেকে রাশিয়ার ভেতরে ঢুকে এই অঞ্চলের কিছু অংশের ওপর নিয়ন্ত্রণ ধরে রেখেছে কিয়েভ বাহিনী।