এবার ফেনীতে গত আগস্ট মাসের ভয়াবহ বন্যায় পানিতে ভেসে গেছে মানুষের ঘরবাড়ি, ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে রাস্তাঘাট, বীজতলা, মাছের ঘের ও আবাদি জমি। এতে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে ফেনীর ছয়টি উপজেলার প্রায় ২০ লাখ মানুষ এবং জেলায় মোট ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা।
এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহায়তায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে ২০ হাজার বান্ডেল টিন ও নগদ ৬ কোটি টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে বলে জানায় জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, বন্যায় ফেনীতে ৮ হাজার ৯৫টি কাঁচাঘর, ২৫০টি আধাপাকা ঘর সম্পূর্ণ ধ্বসে যায়। এতে আনুমানিক ক্ষতি হয়েছে ১৬৩ কোটি ১১ লাখ ৭০ হাজার টাকা।
এছাড়া ৫৩ হাজার ৪৩৩টি কাঁচাঘর এবং ২ হাজার ৬৩২টি আধাপাকা ঘরের আংশিক ক্ষতির আর্থিক পরিমাণ ৩৭০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। সবমিলিয়ে ৬৪ হাজার ৪১৫টি ঘরবাড়িতে মোট ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ৫৩৩ কোটি ৮৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা।
এদিকে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো জানায়, আমাদের ঘর-দরজা সব বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। বন্যার প্রায় তিন মাস পার হলেও এখনও আমাদের থাকার জায়গা নেই। এখন ছেলেমেয়েদের নিয়ে তেরপালের নিচে আছি। নতুন করে ঘর তৈরির মত আমাদের অবস্থা নেই। সামনে যে শীত আসছে আমরা কিভাবে থাকবো। সরকার যদি আমাদের ঘরগুলো তৈরি করে দেয় তাহলে আমরা উপকৃত হব।
ফেনী জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার বলেন, ঘরবাড়ি যেগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে আমরা সেগুলোর তালিকা করেছি। আমরা আশা করি খুব শীঘ্রই সম্পূর্ণ ঘর যেগুলো বিধ্বস্ত হয়েছে সেগুলোর জন্য সরকারি যে বরাদ্দ সেটা পাবো। পাশাপাশি যেসব ঘরবাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের জন্য সরকারি ভাবে টিন এবং টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে সেটাও শীঘ্রই আসবে। আমরা যোগাযোগও করেছি।
এদিকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে সহায়তায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে ২০ হাজার বান্ডেল টিন ও নগদ ৬ কোটি টাকা বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে বলে জানায় জেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, বন্যায় ফেনীতে ৮ হাজার ৯৫টি কাঁচাঘর, ২৫০টি আধাপাকা ঘর সম্পূর্ণ ধ্বসে যায়। এতে আনুমানিক ক্ষতি হয়েছে ১৬৩ কোটি ১১ লাখ ৭০ হাজার টাকা।
এছাড়া ৫৩ হাজার ৪৩৩টি কাঁচাঘর এবং ২ হাজার ৬৩২টি আধাপাকা ঘরের আংশিক ক্ষতির আর্থিক পরিমাণ ৩৭০ কোটি ৭৮ লাখ টাকা। সবমিলিয়ে ৬৪ হাজার ৪১৫টি ঘরবাড়িতে মোট ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে ৫৩৩ কোটি ৮৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা।
এদিকে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলো জানায়, আমাদের ঘর-দরজা সব বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। বন্যার প্রায় তিন মাস পার হলেও এখনও আমাদের থাকার জায়গা নেই। এখন ছেলেমেয়েদের নিয়ে তেরপালের নিচে আছি। নতুন করে ঘর তৈরির মত আমাদের অবস্থা নেই। সামনে যে শীত আসছে আমরা কিভাবে থাকবো। সরকার যদি আমাদের ঘরগুলো তৈরি করে দেয় তাহলে আমরা উপকৃত হব।
ফেনী জেলা প্রশাসক মুছাম্মৎ শাহীনা আক্তার বলেন, ঘরবাড়ি যেগুলো ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে আমরা সেগুলোর তালিকা করেছি। আমরা আশা করি খুব শীঘ্রই সম্পূর্ণ ঘর যেগুলো বিধ্বস্ত হয়েছে সেগুলোর জন্য সরকারি যে বরাদ্দ সেটা পাবো। পাশাপাশি যেসব ঘরবাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের জন্য সরকারি ভাবে টিন এবং টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে সেটাও শীঘ্রই আসবে। আমরা যোগাযোগও করেছি।