এবার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর সবচেয়ে বড় ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। স্থানীয় সময় রোববার (১১ নভেম্বর) রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জানিয়েছে, মোট ছয়টি অঞ্চলকে লক্ষ্যবস্তু করা ইউক্রেনের ৮৪টি ড্রোন ধ্বংস করেছে। সেগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটি মস্কোকে লক্ষ্য করে ছোড়া হয়েছিলো। এক প্রতিবেদনে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মস্কোকে লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালানোর আগে স্থানীয় সময় শনিবার দিবাগত রাতে ইউক্রেনকে লক্ষ্য করে ১৪৫টি ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। যার মধ্যে ৬২টি ড্রোন ধ্বংস করার দাবি করেছে কিয়েভ।
এদিকে, মস্কোর গভর্নর জানিয়েছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের দুই বছর পার করেছে। এই সময়ের মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড় হামালা। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বেশির ভাগ ড্রোন রামেনস্কয়, কোলোমনা এবং ডোমোদেডোভো অঞ্চলে ভূপাতিত করা হয়েছে।
সম্প্রতি, কিয়েভের পক্ষ থেকে রাশিয়ার ভেতরে বিভিন্ন জ্বালানি শোধনাগার, বিমানঘাঁটি ও জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে পাল্টা ড্রোন হামলা চালানো হচ্ছে। মস্কো ও কিয়েভ উভয় পক্ষই নতুন ড্রোন উদ্ভাবন ও কেনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
এদিকে, মস্কোর পক্ষ থেকে ড্রোন হামলা থেকে সুরক্ষার জন্য ইলেকট্রনিক ছাতার মতো একধরনের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। এর আওতায় বিভিন্ন স্তরে মস্কোর বিভিন্ন ভবন থেকে কৌশলগত প্রতিরক্ষাব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এতে যেকোনো ড্রোন ক্রেমলিনের কাছাকাছি পৌঁছানোর আগেই ধ্বংস করা সম্ভব।
প্রতিবেদনে বলা হয়, মস্কোকে লক্ষ্য করে ড্রোন হামলা চালানোর আগে স্থানীয় সময় শনিবার দিবাগত রাতে ইউক্রেনকে লক্ষ্য করে ১৪৫টি ড্রোন হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। যার মধ্যে ৬২টি ড্রোন ধ্বংস করার দাবি করেছে কিয়েভ।
এদিকে, মস্কোর গভর্নর জানিয়েছেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের দুই বছর পার করেছে। এই সময়ের মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড় হামালা। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বেশির ভাগ ড্রোন রামেনস্কয়, কোলোমনা এবং ডোমোদেডোভো অঞ্চলে ভূপাতিত করা হয়েছে।
সম্প্রতি, কিয়েভের পক্ষ থেকে রাশিয়ার ভেতরে বিভিন্ন জ্বালানি শোধনাগার, বিমানঘাঁটি ও জ্বালানি অবকাঠামো লক্ষ্য করে পাল্টা ড্রোন হামলা চালানো হচ্ছে। মস্কো ও কিয়েভ উভয় পক্ষই নতুন ড্রোন উদ্ভাবন ও কেনার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
এদিকে, মস্কোর পক্ষ থেকে ড্রোন হামলা থেকে সুরক্ষার জন্য ইলেকট্রনিক ছাতার মতো একধরনের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছে। এর আওতায় বিভিন্ন স্তরে মস্কোর বিভিন্ন ভবন থেকে কৌশলগত প্রতিরক্ষাব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। এতে যেকোনো ড্রোন ক্রেমলিনের কাছাকাছি পৌঁছানোর আগেই ধ্বংস করা সম্ভব।