আমি মামলার আসামি কি না জানি না। কারণ মামলার নথিতে পিতার নামে অমিল রয়েছে। সোমবার (১১ নভেম্বর) সকালে প্রথম কর্মদিবসে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। তিনি আরও বলেন, যারা আন্দোলন করেছেন তাদের আবেগের সাথে আমার কোন দ্বিমত নেই। তবে আমার ধারণা ওনাদের তথ্যের ভিত্তি সঠিক নয়।
নতুন এই বাণিজ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, আমি ছাত্র আন্দোলনের চেতনার সঙ্গেই ছিলাম। সামনে বাজারে স্বস্তি ফেরাতে কাজ করবো। মানুষের কষ্ট আমি বুঝি। নতুন উপদেষ্টার দায়িত্ব নিয়ে ব্যবসায়ী হিসাবে আমার সকল কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি নিয়েছি। বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, মুদ্রাস্ফীতির ফলে আমাদের টাকার অঙ্ক যেটা বেড়েছে, ক্রয়ক্ষমতা সেভাবে বাড়েনি, বরং ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। আমরা যদি একজন শ্রমিকের দিকে দেখি তাহলে তার জীবনমানের মধ্যে কম্প্রোমাইজ চলে এসেছে।
কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে শেখ বশির উদ্দিন বলেন, আমি আপনাদের কাছে কোনো ম্যাজিক প্রত্যাশা করছি না। আমরা সম্মিলিতভাবে কাজ করব। আপনারা আমাকে সহযোগী হিসেবে পাবেন। আপনাদের কাজকে আরও কার্যকর করার জন্য ইনসাফের সঙ্গে আমার সক্ষমতা অনুযায়ী চেষ্টা করব। তিনি বলেন, আমরা যদি ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে পারি, আমাদের সর্বোচ্চ দক্ষতার প্রয়োগ ঘটাতে পারি তাহলে ভালো করা সম্ভব। আমি কর্মকর্তাদের কাছে অতিরিক্ত পরিশ্রম প্রত্যাশা করি। কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিজেও পরিশ্রম করবেন বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন উপদেষ্টা।
এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহা. সেলিম উদ্দিন, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী মোজাম্মেল হক, অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ, বাণিজ্য সংগঠন অনুবিভাগের মহা পরিচালক মো. আব্দুর রহিম খান, অতিরিক্ত সচিব ডাব্লিউটিও অনুবিভাগ ড. নাজনীন কাওসার চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে রোববার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপদেষ্টা হিসেবে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে শপথ নেন শেখ বশির উদ্দিন। পরে তাকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্ব দেওয়া হয়। দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী আকিজ-বশির গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
এদিকে শপথ গ্রহণের পরেই বঙ্গভবনের সামনে শেখ বশিরউদ্দীনের বিরুদ্ধে মশাল মিছিল করেছে গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা। মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা জানান, বশিরউদ্দীন আওয়ামী লীগের দোসর। তাকে উপদেষ্টা পরিষদে জায়গা দেয়া মানে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া চলছে। তাই উপদেষ্টা পরিষদ থেকে শেখ বশিরকে সরিয়ে দেয়ার দাবি জানান তারা। মিছিলে অংশ নেয়া গণপরিষদের এক কর্মী বলেন, আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি আফিল উদ্দিনের ভাইকে উপদেষ্টা পরিষদে কোনোভাবে মেনে নেয়া হবে না।
নতুন এই বাণিজ্য উপদেষ্টা আরও বলেন, আমি ছাত্র আন্দোলনের চেতনার সঙ্গেই ছিলাম। সামনে বাজারে স্বস্তি ফেরাতে কাজ করবো। মানুষের কষ্ট আমি বুঝি। নতুন উপদেষ্টার দায়িত্ব নিয়ে ব্যবসায়ী হিসাবে আমার সকল কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি নিয়েছি। বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, মুদ্রাস্ফীতির ফলে আমাদের টাকার অঙ্ক যেটা বেড়েছে, ক্রয়ক্ষমতা সেভাবে বাড়েনি, বরং ক্রয়ক্ষমতা কমেছে। আমরা যদি একজন শ্রমিকের দিকে দেখি তাহলে তার জীবনমানের মধ্যে কম্প্রোমাইজ চলে এসেছে।
কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে শেখ বশির উদ্দিন বলেন, আমি আপনাদের কাছে কোনো ম্যাজিক প্রত্যাশা করছি না। আমরা সম্মিলিতভাবে কাজ করব। আপনারা আমাকে সহযোগী হিসেবে পাবেন। আপনাদের কাজকে আরও কার্যকর করার জন্য ইনসাফের সঙ্গে আমার সক্ষমতা অনুযায়ী চেষ্টা করব। তিনি বলেন, আমরা যদি ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়াতে পারি, আমাদের সর্বোচ্চ দক্ষতার প্রয়োগ ঘটাতে পারি তাহলে ভালো করা সম্ভব। আমি কর্মকর্তাদের কাছে অতিরিক্ত পরিশ্রম প্রত্যাশা করি। কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিজেও পরিশ্রম করবেন বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন উপদেষ্টা।
এ সময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহা. সেলিম উদ্দিন, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) কাজী মোজাম্মেল হক, অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ, বাণিজ্য সংগঠন অনুবিভাগের মহা পরিচালক মো. আব্দুর রহিম খান, অতিরিক্ত সচিব ডাব্লিউটিও অনুবিভাগ ড. নাজনীন কাওসার চৌধুরীসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে রোববার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় উপদেষ্টা হিসেবে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে শপথ নেন শেখ বশির উদ্দিন। পরে তাকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দায়িত্ব দেওয়া হয়। দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী আকিজ-বশির গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক।
এদিকে শপথ গ্রহণের পরেই বঙ্গভবনের সামনে শেখ বশিরউদ্দীনের বিরুদ্ধে মশাল মিছিল করেছে গণঅধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা। মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা জানান, বশিরউদ্দীন আওয়ামী লীগের দোসর। তাকে উপদেষ্টা পরিষদে জায়গা দেয়া মানে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের প্রক্রিয়া চলছে। তাই উপদেষ্টা পরিষদ থেকে শেখ বশিরকে সরিয়ে দেয়ার দাবি জানান তারা। মিছিলে অংশ নেয়া গণপরিষদের এক কর্মী বলেন, আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি আফিল উদ্দিনের ভাইকে উপদেষ্টা পরিষদে কোনোভাবে মেনে নেয়া হবে না।