‘আমাদের মোস্ট ওয়ান্টেড আসামিদের মতো হাতকড়া পরিয়ে আদালতে আনা হচ্ছে। আমরা কি পালিয়ে যাব? আমাদের অসম্মান করা হচ্ছে। আপনি (বিচারক) বিষয়টি দেখবেন।’ আজ সোমবার (১১ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালতে নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর বিষয়ে শুনানিতে একথা বলেন সাবেক মন্ত্রী শাজাহান খান।
এদিন সকালে শাজাহান খান ছাড়াও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, ডিজিএফআই এর সাবেক কর্মকর্তা রেজাউল করিমকে পৃথক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করা হয়। আদালত তাদের গ্রেপ্তার দেখাোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
এদিকে শুনানিতে আসামি শাহজাহান খান হাতকড়া পরিয়ে আদালতে আনার মাধ্যমে তাদের অসম্মান করা হচ্ছে বলে প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা এখানে যারা আছি, তারা কেউ মন্ত্রী, কেউ এমপি, আইজিপি ছিলাম। আমাদের মোস্ট ওয়ান্টেড আসামিদের মতো হাতকড়া পরিয়ে আদালতে আনা হচ্ছে। আমরা কি পালিয়ে যাব? আমাদের অসম্মান করা হচ্ছে। আপনি (বিচারক) বিষয়টি দেখবেন।’ তখন বিচারক বলেন, ‘বিষয়টি দেখবো’।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন আসামি পক্ষের আইনজীবী মোরশেদ হোসেন শাহীন। তবে এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, আসামি শাহজাহান খান মৌখিকভাবে আবেদন করেছিল। আদালত এ বিষয়ে কোনো আদেশ দেননি। আমরা বলেছি, তাদের সময়ে আমাদের নেতাকর্মীদের ডান্ডাবেরি পরিয়ে আনা হতো। এখন হাতকড়া ও হেলমেট শুধু তাদের নিরাপত্তার জন্য পরানো হয়।
এদিন সকালে শাজাহান খান ছাড়াও সাবেক শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুন, সাবেক সংসদ সদস্য ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ, ডিজিএফআই এর সাবেক কর্মকর্তা রেজাউল করিমকে পৃথক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করা হয়। আদালত তাদের গ্রেপ্তার দেখাোর আবেদন মঞ্জুর করেন।
এদিকে শুনানিতে আসামি শাহজাহান খান হাতকড়া পরিয়ে আদালতে আনার মাধ্যমে তাদের অসম্মান করা হচ্ছে বলে প্রশ্ন তোলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা এখানে যারা আছি, তারা কেউ মন্ত্রী, কেউ এমপি, আইজিপি ছিলাম। আমাদের মোস্ট ওয়ান্টেড আসামিদের মতো হাতকড়া পরিয়ে আদালতে আনা হচ্ছে। আমরা কি পালিয়ে যাব? আমাদের অসম্মান করা হচ্ছে। আপনি (বিচারক) বিষয়টি দেখবেন।’ তখন বিচারক বলেন, ‘বিষয়টি দেখবো’।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন আসামি পক্ষের আইনজীবী মোরশেদ হোসেন শাহীন। তবে এ বিষয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, আসামি শাহজাহান খান মৌখিকভাবে আবেদন করেছিল। আদালত এ বিষয়ে কোনো আদেশ দেননি। আমরা বলেছি, তাদের সময়ে আমাদের নেতাকর্মীদের ডান্ডাবেরি পরিয়ে আনা হতো। এখন হাতকড়া ও হেলমেট শুধু তাদের নিরাপত্তার জন্য পরানো হয়।