কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজারা এলাকায় পিকআপ চাপায় ৬ ভাইয়ের মৃত্যুর ঘটনায় গাড়িটির চালক সাহিদুল ইসলাম ওরফে সাইফুলকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
রোববার (১১ জুন) দুপুরে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সাজাপ্রাপ্ত সাইফুল বান্দরবানের লামা ফাঁসিয়াখালীর সাপেরপাড়া গ্রামের আলী জাফরের ছেলে।
মারা যাওয়ারা হলেন- অনুপম সুশীল (৪৬), নিরুপম সুশীল (৪০), দীপক সুশীল (৩৫), চম্পক সুশীল (৩০), স্মরণ সুশীল (২৯) ও রক্তিম সুশীল।
মামলার নথির বরাত দিয়ে পিপি ফরিদুল আলম বলেন, ২০২২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজরা মালুমঘাট এলাকায় বাবার শ্রাদ্ধ শেষে বাড়ি ফেরার জন্য রাস্তা পার হতে গিয়ে দ্রুতগামী পিকআপভ্যানের চাপায় ছয় ভাই নিহত হন। এ ঘটনায় নিহতদের অপর ভাই প্লাবন সুশীল হত্যা মামলা দায়ের করলে চালক সাহিদুল ইসলাম ওরফে সাইফুলকে আইনের আওতায় আনা হয়। পরে ৩০২ ধারায় তাকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ডন আদালত।
তিনি আরও বলেন, রায় প্রদানকালে বিচারক বলেছেন, চালক দ্রুত গতিতে পিকআপ চালাচ্ছিলেন। ওই গাড়ির চাপায় কয়েকজন আহত হলেও গাড়ি থামিয়ে পেছনে এসে আবার আহতের চাপা দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করেছেন চালক। যা স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে করেছেন গাড়িটির চালক।
রোববার (১১ জুন) দুপুরে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মোহাম্মদ ইসমাইল এ রায় ঘোষণা করেন।
আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম এতথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সাজাপ্রাপ্ত সাইফুল বান্দরবানের লামা ফাঁসিয়াখালীর সাপেরপাড়া গ্রামের আলী জাফরের ছেলে।
মারা যাওয়ারা হলেন- অনুপম সুশীল (৪৬), নিরুপম সুশীল (৪০), দীপক সুশীল (৩৫), চম্পক সুশীল (৩০), স্মরণ সুশীল (২৯) ও রক্তিম সুশীল।
মামলার নথির বরাত দিয়ে পিপি ফরিদুল আলম বলেন, ২০২২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কক্সবাজারের চকরিয়ার ডুলাহাজরা মালুমঘাট এলাকায় বাবার শ্রাদ্ধ শেষে বাড়ি ফেরার জন্য রাস্তা পার হতে গিয়ে দ্রুতগামী পিকআপভ্যানের চাপায় ছয় ভাই নিহত হন। এ ঘটনায় নিহতদের অপর ভাই প্লাবন সুশীল হত্যা মামলা দায়ের করলে চালক সাহিদুল ইসলাম ওরফে সাইফুলকে আইনের আওতায় আনা হয়। পরে ৩০২ ধারায় তাকে আমৃত্যু সশ্রম কারাদণ্ডন আদালত।
তিনি আরও বলেন, রায় প্রদানকালে বিচারক বলেছেন, চালক দ্রুত গতিতে পিকআপ চালাচ্ছিলেন। ওই গাড়ির চাপায় কয়েকজন আহত হলেও গাড়ি থামিয়ে পেছনে এসে আবার আহতের চাপা দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করেছেন চালক। যা স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে করেছেন গাড়িটির চালক।