বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সুস্থ হলে আইনত তার সাজার বাকি অংশ কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
রোববার (১১ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ল’রিপোর্টর্স ফোরাম আয়োজিত মিট দ্যা রিপোর্টাস অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন আইনমন্ত্রী।
খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে পারবেন না উল্লেখ্য করে মন্ত্রী বলেন, তিনি সুস্থ হলে আইনত তার সাজার বাকি অংশ কার্যকর করাই সরকারের প্রধান কাজ।
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ওনার (খালেদা জিয়া) চিকিৎসা এদেশেই সম্ভব। তিনি যেসব শর্তে মুক্তি পেয়েছেন তার বাইরে যাওয়ার কোনো সুয়োগ নেই। তিনি যে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নেন সেটাও তো সরকারের দেওয়া শর্তের বাইরে। তার বিষয়ে অন্য কোনো চিন্তাভাবনা সরকারের নেই।
জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার বিষয় নিয়ে করা প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, যুদ্ধাপরাধী হিসেবে বিচার শুরুর জন্য যথেষ্ঠ তথ্য প্রমাণ আছে। আইন সংশোধনের প্রক্রিয়া চলছে শিগগিরই তা মন্ত্রিসভায় উঠবে।
জামায়াতের সমাবেশ করা নিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, সমাবেশের অনুমতি দেয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়, কেন তারা অনুমতি দিলো সেটার উত্তর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় দিবে।
এসময় আইনমন্ত্রী জানান, সংসদে প্রতিনিধিত্ব আছে এমন রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচনকালীন ছোট সরকার গঠন করা হবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে তিনি বলেন, সর্বোচ্চ আদালত অসাংবিধানিক ও অবৈধ ঘোষণা করায় সংবিধান থেকে কেয়ারটেকার সরকার বাতিল হয়ে যায়।
মার্কিন ভিসা নীতি প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে আনিসুল হক বলেন, মার্কিন ভিসা নীতির কারণে অপমানিত হয়েছে বাংলাদেশ। সুষ্ঠুভাবে প্রয়োগ করলে আপত্তি নাই। কিন্তু শুধু একটা দলের জন্য ব্যবহার করলে আপত্তি আছে।
রোববার (১১ জুন) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ল’রিপোর্টর্স ফোরাম আয়োজিত মিট দ্যা রিপোর্টাস অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন আইনমন্ত্রী।
খালেদা জিয়া নির্বাচন করতে পারবেন না উল্লেখ্য করে মন্ত্রী বলেন, তিনি সুস্থ হলে আইনত তার সাজার বাকি অংশ কার্যকর করাই সরকারের প্রধান কাজ।
খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ওনার (খালেদা জিয়া) চিকিৎসা এদেশেই সম্ভব। তিনি যেসব শর্তে মুক্তি পেয়েছেন তার বাইরে যাওয়ার কোনো সুয়োগ নেই। তিনি যে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নেন সেটাও তো সরকারের দেওয়া শর্তের বাইরে। তার বিষয়ে অন্য কোনো চিন্তাভাবনা সরকারের নেই।
জামায়াতকে নিষিদ্ধ করার বিষয় নিয়ে করা প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, যুদ্ধাপরাধী হিসেবে বিচার শুরুর জন্য যথেষ্ঠ তথ্য প্রমাণ আছে। আইন সংশোধনের প্রক্রিয়া চলছে শিগগিরই তা মন্ত্রিসভায় উঠবে।
জামায়াতের সমাবেশ করা নিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, সমাবেশের অনুমতি দেয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়, কেন তারা অনুমতি দিলো সেটার উত্তর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় দিবে।
এসময় আইনমন্ত্রী জানান, সংসদে প্রতিনিধিত্ব আছে এমন রাজনৈতিক দলগুলোকে নিয়ে নির্বাচনকালীন ছোট সরকার গঠন করা হবে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে তিনি বলেন, সর্বোচ্চ আদালত অসাংবিধানিক ও অবৈধ ঘোষণা করায় সংবিধান থেকে কেয়ারটেকার সরকার বাতিল হয়ে যায়।
মার্কিন ভিসা নীতি প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে আনিসুল হক বলেন, মার্কিন ভিসা নীতির কারণে অপমানিত হয়েছে বাংলাদেশ। সুষ্ঠুভাবে প্রয়োগ করলে আপত্তি নাই। কিন্তু শুধু একটা দলের জন্য ব্যবহার করলে আপত্তি আছে।