এবার টানা চতুর্থবার মার্কিন সিনেটর নির্বাচিত হলেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত শেখ মুজাহিদুর রহমান চন্দন। তিনি কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলার সন্তান। তার এ কৃতিত্বে গর্বিত নিজ এলাকার মানুষ। জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের ডিস্ট্রিক্ট-ফাইভ থেকে নির্বাচনে ডেমোক্রেট দল থেকে বিপুল ভোটে তিনি জয়ী হয়েছেন। তিনি রিপাবলিকান প্রতিদ্বন্দ্বী লিসা ব্যাবেজের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
এর আগে একই নির্বাচনী এলাকা থেকে তিনবার সিনেটর নির্বাচিত হন শেখ মুজাহিদুর রহমান চন্দন। তিনি প্রথম বাংলাদেশি আমেরিকান ও প্রথম মুসলিম, যিনি জর্জিয়ায় সিনেটর নির্বাচিত হন। ৬৩ বছর বয়সী শেখ রহমান কিশোরগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা নজিবুর রহমানের সন্তান। জন্ম বাজিতপুরে। ১৯৮১ সালে উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্রে যান। জর্জিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন চন্দন।
তিন ভাই ও চার বোনের মধ্যে তিনি মেজো। তার ভাই শেখ মজিবুর রহমান ইকবাল বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি। বর্তমানে বাজিতপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক।
শেখ মুজাহিদুর রহমান চন্দনের বিজয়ে জর্জিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশি এবং তার জন্মস্থান কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরের মানুষ আনন্দে ভাসছেন। এদিকে নির্বাচিত হয়ে কিশোরগঞ্জের সন্তান শেখ রহমান সকল প্রবাসীর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা এবং বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ রহমান জানান, সকলের দোয়ায় বহুজাতিক একটি সমাজে বিজয়ী হওয়ায় আমি আনন্দিত। যা আমাকে সামনে এগোতে সহায়তা করবে।
এর আগে একই নির্বাচনী এলাকা থেকে তিনবার সিনেটর নির্বাচিত হন শেখ মুজাহিদুর রহমান চন্দন। তিনি প্রথম বাংলাদেশি আমেরিকান ও প্রথম মুসলিম, যিনি জর্জিয়ায় সিনেটর নির্বাচিত হন। ৬৩ বছর বয়সী শেখ রহমান কিশোরগঞ্জের বীর মুক্তিযোদ্ধা নজিবুর রহমানের সন্তান। জন্ম বাজিতপুরে। ১৯৮১ সালে উচ্চশিক্ষার জন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্রে যান। জর্জিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন চন্দন।
তিন ভাই ও চার বোনের মধ্যে তিনি মেজো। তার ভাই শেখ মজিবুর রহমান ইকবাল বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য এবং কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি। বর্তমানে বাজিতপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক।
শেখ মুজাহিদুর রহমান চন্দনের বিজয়ে জর্জিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশি এবং তার জন্মস্থান কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরের মানুষ আনন্দে ভাসছেন। এদিকে নির্বাচিত হয়ে কিশোরগঞ্জের সন্তান শেখ রহমান সকল প্রবাসীর প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা এবং বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়ে শেখ রহমান জানান, সকলের দোয়ায় বহুজাতিক একটি সমাজে বিজয়ী হওয়ায় আমি আনন্দিত। যা আমাকে সামনে এগোতে সহায়তা করবে।