এবার মুগ্ধ কর্ণারের মাধ্যমে বিপিএল-এ বিনামূল্যে দর্শকদের পানি খাওয়াতে চায় বিসিবি। দর্শকদের সুযোগ সুবিধা বাড়ানোর কথাও ভাবছে বোর্ড। কমাতে চায় খাবারের দাম। টাইটেল স্পন্সর ঘোষণা অনুষ্ঠানে জানিয়েছেন বিপিএল গর্ভনিং কাউন্সিল সদস্য সচিব নাজমুল আবেদীন ফাহিম। ডাচ বাংলা ব্যাংক পৃষ্ঠপোষকতা করছে এবারের টুর্নামেন্টে।
এক যুগ পরও বিপিএলের ব্র্যান্ড হওয়ার চেষ্টা। এবার দেরিতে প্রস্তুতি শুরু হলেও, আগেভাগে টাইটেল স্পনসরের নাম ঘোষণা হয়েছে। ডাচ বাংলা ব্যাংক এবারের বিপিএল-এর পৃষ্ঠপোষক। কিন্তু টাকার অংক নিয়ে গোপনীয়তা আগের মতই।
এদিকে বিপিএল গর্ভনিং কাউন্সিল সদস্য সচিব নাজমুল আবেদীন ফাহিম বলেন, আমার বলতে ভালো লাগবে যে আমরা ১০০ কোটি টাকা লাভ করেছি। আমি যদি লাভ করতে পারি। গুঞ্জন আছে সাড়ে ৫ কোটি টাকায় টাইটেল স্পন্সর কিনেছে ব্যাংকটি। টুর্নামেন্টকে আকর্ষণীয় করতে সরকার ও বিসিবির পক্ষ থেকে নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে এবার।
বিপিএল গর্ভনিং কাউন্সিল সদস্য সচিব নাজমুল আবেদীন ফাহিম বলেন, এখান থেকে অনেক কিছু শিখবে এবং অনেক কিছু ইনভলমেন্ট হবে। এখানে অনারশিপের ব্যাপারটা আছে। প্রত্যেকে মনে করবে এটা তারই। কেউ হয়তো একটা টকশোর অনুষ্ঠান, কেউ হয়তো একটা মেলা করবে তার জায়গায় বিপিএলকে মাথায় রেখেই। বিপিএলটাকে এবার আমরা সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছি।
স্টেডিয়ামে দর্শকদের সুযোগ সুবিধার কথা ভাবছে বোর্ড। কমবে খাবারের দাম। বিনামূল্যে খাবার পানি বিতরণেরও চেষ্টা চলছে। নাম হতে পারে মুগ্ধ কর্ণার। ই-টিকিটের সুযোগ, সঙ্গে এলইডি স্ক্রিন থাকছে হোম অব ক্রিকেটে। রাজধানী ও ঢাকার বাইরে বড় পর্দায় ম্যাচ উপভোগের সুযোগ করে দিতে চায় বিসিবি।
নাজমুল আবেদীন ফাহিম আরও বলেন, বাইরের বিষয়গুলো নিয়ে আগে কখনো হয়নি। সেজন্য এগুলো নিয়ে বেশি আলাপ হচ্ছে। কিন্তু খেলার মাঠে ভেতরে আমরা যদি প্রোডাকশনের কথা বলি প্রত্যেকটা বিষয়েই যাতে আন্তর্জাতিক মানের যতটা কাছাকাছি যাওয়া যায় সে চেষ্টা থাকবে। এমনটা না যে এখনই আমাদের মানটা একেবারে বিশ্বমানের হয়ে যাবে। কিন্তু আমাদের চেষ্টা থাকবে আগে যেমন ছিল এখন তার চেয়ে একটু ভালো।
এদিকে মাঠের খেলায় প্রতিযোগিতা দেখতে চায় বোর্ড। বৈশ্বিক আসরে ভালো করতে বিপিএল নিয়ে সিরিয়াস। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো যাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় এগুতে পারে সে চেষ্টাও করবে বিসিবি।সুইজারল্যান্ডে ১ জানুয়ারি থেকে ‘বোরকা নিষিদ্ধ’
এক যুগ পরও বিপিএলের ব্র্যান্ড হওয়ার চেষ্টা। এবার দেরিতে প্রস্তুতি শুরু হলেও, আগেভাগে টাইটেল স্পনসরের নাম ঘোষণা হয়েছে। ডাচ বাংলা ব্যাংক এবারের বিপিএল-এর পৃষ্ঠপোষক। কিন্তু টাকার অংক নিয়ে গোপনীয়তা আগের মতই।
এদিকে বিপিএল গর্ভনিং কাউন্সিল সদস্য সচিব নাজমুল আবেদীন ফাহিম বলেন, আমার বলতে ভালো লাগবে যে আমরা ১০০ কোটি টাকা লাভ করেছি। আমি যদি লাভ করতে পারি। গুঞ্জন আছে সাড়ে ৫ কোটি টাকায় টাইটেল স্পন্সর কিনেছে ব্যাংকটি। টুর্নামেন্টকে আকর্ষণীয় করতে সরকার ও বিসিবির পক্ষ থেকে নানা উদ্যোগ নেয়া হয়েছে এবার।
বিপিএল গর্ভনিং কাউন্সিল সদস্য সচিব নাজমুল আবেদীন ফাহিম বলেন, এখান থেকে অনেক কিছু শিখবে এবং অনেক কিছু ইনভলমেন্ট হবে। এখানে অনারশিপের ব্যাপারটা আছে। প্রত্যেকে মনে করবে এটা তারই। কেউ হয়তো একটা টকশোর অনুষ্ঠান, কেউ হয়তো একটা মেলা করবে তার জায়গায় বিপিএলকে মাথায় রেখেই। বিপিএলটাকে এবার আমরা সারাবিশ্বে ছড়িয়ে দিতে চাচ্ছি।
স্টেডিয়ামে দর্শকদের সুযোগ সুবিধার কথা ভাবছে বোর্ড। কমবে খাবারের দাম। বিনামূল্যে খাবার পানি বিতরণেরও চেষ্টা চলছে। নাম হতে পারে মুগ্ধ কর্ণার। ই-টিকিটের সুযোগ, সঙ্গে এলইডি স্ক্রিন থাকছে হোম অব ক্রিকেটে। রাজধানী ও ঢাকার বাইরে বড় পর্দায় ম্যাচ উপভোগের সুযোগ করে দিতে চায় বিসিবি।
নাজমুল আবেদীন ফাহিম আরও বলেন, বাইরের বিষয়গুলো নিয়ে আগে কখনো হয়নি। সেজন্য এগুলো নিয়ে বেশি আলাপ হচ্ছে। কিন্তু খেলার মাঠে ভেতরে আমরা যদি প্রোডাকশনের কথা বলি প্রত্যেকটা বিষয়েই যাতে আন্তর্জাতিক মানের যতটা কাছাকাছি যাওয়া যায় সে চেষ্টা থাকবে। এমনটা না যে এখনই আমাদের মানটা একেবারে বিশ্বমানের হয়ে যাবে। কিন্তু আমাদের চেষ্টা থাকবে আগে যেমন ছিল এখন তার চেয়ে একটু ভালো।
এদিকে মাঠের খেলায় প্রতিযোগিতা দেখতে চায় বোর্ড। বৈশ্বিক আসরে ভালো করতে বিপিএল নিয়ে সিরিয়াস। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো যাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় এগুতে পারে সে চেষ্টাও করবে বিসিবি।সুইজারল্যান্ডে ১ জানুয়ারি থেকে ‘বোরকা নিষিদ্ধ’