গতকাল ঢাকায় অনুষ্ঠিত জামায়াতের সমাবেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে দলটির দেয়া বক্তব্য নিজেদের নয়, বিএনপির বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। আজ রবিবার ১১ জুন দুপুরে সচিবালয়ে নিজ কার্যালয়ে এ মন্তব্য করেন তিনি। তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন হবে না, জামায়াতের গতকালকের সমাবেশে দলটির নেতারা এমন বক্তব্য দেন।
এ প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, সেগুলো আসলে জামায়াতের বক্তব্য নয়, বিএনপির বক্তব্য। ২০১৪ সালে যেভাবে নির্বাচন প্রতিহত করতে গিয়ে শত শত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা হয়, জামায়াতের বক্তব্য তারই ইঙ্গিত বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। জামায়াতকে এ সময় মাঠে নামার সুযোগ দেয়া হলো কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, দলটি এখনও নিষিদ্ধ হয়নি। তাই রাজনৈতিক দল হিসেবে সমাবেশের অনুমতি দেয়া হয়।
তিনি আরও বলেন, সামনে নির্বাচন, আমরা চাই সকল রাজনৈতিক দল ভোটে আসুক। নির্বাচন মানে নির্বাচনের দিন ভোট নয়। নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয় অনেক আগে থেকে। নির্বাচনের আর বাকি মাত্র ৬ মাস। এ সময় সকল রাজনৈতিক দল সভা-সমাবেশ-মিটিং করবে।
নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করবে এটিই স্বাভাবিক। সে কারণে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল সভা-সমাবেশ করছে। কিন্তু বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশ্য কিন্তু তা নয়। আমরা অতীত যদি পর্যালোচনা করি, তাদের সাম্প্রতিক বক্তব্য যদি ব্যাখা করি তাহলে দেখতে পাই তারা অতীতের পুনরাবৃত্তি করার চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে এদেশের মানুষ এটা হতে দেবে না।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয় সাজাতে বলা হয়েছে বলে সম্প্রতি একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। বিষয়টি কীভাবে দেখছেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, কোন পত্রিকায় কী লেখা হলো, কোন অফিস সাজানোর কথা বলা হলো সেটার জবাব তো আমি দেবো না। যে পত্রিকা লিখেছে তাদের জিজ্ঞেস করুন, কোথায় অফিস সাজানো হচ্ছে। তারাই এটির উত্তর দেবে।
এ প্রসঙ্গে হাছান মাহমুদ বলেন, সেগুলো আসলে জামায়াতের বক্তব্য নয়, বিএনপির বক্তব্য। ২০১৪ সালে যেভাবে নির্বাচন প্রতিহত করতে গিয়ে শত শত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করা হয়, জামায়াতের বক্তব্য তারই ইঙ্গিত বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি। জামায়াতকে এ সময় মাঠে নামার সুযোগ দেয়া হলো কেন? এমন প্রশ্নের জবাবে তথ্যমন্ত্রী বলেন, দলটি এখনও নিষিদ্ধ হয়নি। তাই রাজনৈতিক দল হিসেবে সমাবেশের অনুমতি দেয়া হয়।
তিনি আরও বলেন, সামনে নির্বাচন, আমরা চাই সকল রাজনৈতিক দল ভোটে আসুক। নির্বাচন মানে নির্বাচনের দিন ভোট নয়। নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু হয় অনেক আগে থেকে। নির্বাচনের আর বাকি মাত্র ৬ মাস। এ সময় সকল রাজনৈতিক দল সভা-সমাবেশ-মিটিং করবে।
নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করবে এটিই স্বাভাবিক। সে কারণে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল সভা-সমাবেশ করছে। কিন্তু বিএনপি-জামায়াতের উদ্দেশ্য কিন্তু তা নয়। আমরা অতীত যদি পর্যালোচনা করি, তাদের সাম্প্রতিক বক্তব্য যদি ব্যাখা করি তাহলে দেখতে পাই তারা অতীতের পুনরাবৃত্তি করার চেষ্টা চালাচ্ছে। তবে এদেশের মানুষ এটা হতে দেবে না।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয় সাজাতে বলা হয়েছে বলে সম্প্রতি একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। বিষয়টি কীভাবে দেখছেন, এমন প্রশ্নের উত্তরে তথ্যমন্ত্রী বলেন, কোন পত্রিকায় কী লেখা হলো, কোন অফিস সাজানোর কথা বলা হলো সেটার জবাব তো আমি দেবো না। যে পত্রিকা লিখেছে তাদের জিজ্ঞেস করুন, কোথায় অফিস সাজানো হচ্ছে। তারাই এটির উত্তর দেবে।