এবার আয়নাঘরের থেকেও ভয়াবহ ঘরের সন্ধান পেয়েছে গুম কমিশন, র্যাব যার তত্ত্ববধায়নে ছিল বলে জানিয়েছেন গুম কমিশনের প্রধান বিচারপতি মইনুল ইসলাম। বলেন, প্রায় ৮টির মতো ডিটেনশন বা আয়নাঘরের খোঁজ পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) গুলশানে গুম সংক্রান্ত কমিশন অফ ইনকোয়ারি এর কার্যক্রম বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন এ তথ্য জানান তিনি।
এদিকে বিচারপতি মইনুল ইসলাম বলেন, এখানে রাজনৈতিক কারণেই বেশিরভাগ ব্যক্তিদের গুম করা হয়েছে। তবে রাজনৈতিক কারণ ছাড়া স্বপ্রণোদিত হয়ে অভিযোগের বাইরে অনেককে গুম করা হয়। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ২০০’র বেশি গুম হওয়া মানুষকে এখনও শনাক্ত করা যায়নি। আটকের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে নেয়ার কথা থাকলেও মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছর রাখা হতো আইনের তোয়াক্কা না করে বলে জানান কমিশন প্রধান।
এ সময় তিনি আরও বলেন, এখন পর্যন্ত এক হাজার ছয়শটির মত অভিযোগ পাওয়া গেছে। এরমধ্যে চারশোটির বেশি অভিযোগ খতিয়ে দেখা হয়েছে। ১৪০ অভিযোগের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে। দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় রাজনীতিকে পরিশুদ্ধ করার কথাও বলেন গুম কমিশন প্রধান।
এদিকে বিচারপতি মইনুল ইসলাম বলেন, এখানে রাজনৈতিক কারণেই বেশিরভাগ ব্যক্তিদের গুম করা হয়েছে। তবে রাজনৈতিক কারণ ছাড়া স্বপ্রণোদিত হয়ে অভিযোগের বাইরে অনেককে গুম করা হয়। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে ২০০’র বেশি গুম হওয়া মানুষকে এখনও শনাক্ত করা যায়নি। আটকের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে নেয়ার কথা থাকলেও মাসের পর মাস, এমনকি বছরের পর বছর রাখা হতো আইনের তোয়াক্কা না করে বলে জানান কমিশন প্রধান।
এ সময় তিনি আরও বলেন, এখন পর্যন্ত এক হাজার ছয়শটির মত অভিযোগ পাওয়া গেছে। এরমধ্যে চারশোটির বেশি অভিযোগ খতিয়ে দেখা হয়েছে। ১৪০ অভিযোগের সাক্ষাৎকার নেয়া হয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদের বিরুদ্ধে ইতোমধ্যেই তদন্ত শুরু হয়েছে। দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় রাজনীতিকে পরিশুদ্ধ করার কথাও বলেন গুম কমিশন প্রধান।