এবার তাবলিগের মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারী মাওলানা মুয়াজ বিন নূর বলেছেন, আমরা টানা সাত বছর তাবলিগের মাঠসহ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বঞ্চিত হচ্ছি। তিনি বলেন, যারা আমাদের এতদিন বাধা দিয়ে আসছেন তাদেরকে (মাওলানা মোহাম্মদ জুবায়ের আহমদের অনুসারী দল) মন্ত্রণালয় থেকে দাওয়াত দেওয়া হলেও তারা আসেনি। তারা বাংলাদেশে এই বৈষম্য সৃষ্টি করে রেখেছে। এই না আসার মধ্যে দিয়ে তারা সরকারকে অবজ্ঞা করেছে। তারা বোঝাতে চেয়েছে তারা যা ইচ্ছা তাই করবে।
আজ সোমবার (৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি। বৈঠকে দাওয়াত দেওয়া হলেও মাওলানা মোহাম্মদ জুবায়ের আহমদের অনুসারীর প্রতিনিধিরা উপস্থিত হননি।
এ সময় মুয়াজ বিন নূর বলেন, তারা বসে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চান না। তারা চান সব সিদ্ধান্ত রাজপথে হবে। এই হিসাবে আগামীকাল ৫ তারিখ তারা একটি অনুষ্ঠান করতে যাচ্ছেন। তারা এসব বিষয় উসকে দিতেই ঘোষণা দিয়ে এই প্রোগ্রাম করতে যাচ্ছেন।
তিনি বলেন, আমাদের একটিই দাবি ছিল বৈষম্য দূর করা হোক। আমরা কয়েকটি ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার। বাংলাদেশের তাবলিগের ইজতেমা দুই পর্বে হচ্ছে। তারা টানা সাত বছর ধরে প্রথম ধাপে ইজতেমা করে আসছে। এই সাত বছরে আমাদের প্রতিবার বলা হতো এই বছরের মতো আপনারা ছাড় দেন। আগামীবার আপনারা প্রথম ধাপে ইজতেমা করবেন।
কিন্তু এখন পর্যন্ত আমাদের প্রথম ধাপে ইজতেমা করতে দেওয়া হয়নি। ইজতেমায় তাদের দুই হাজারের মতো বিদেশি মেহমান আসে। তারা তাদের সব মেহমানদেরই আনতে পারেন। আমাদের গত বছরই দশ হাজার বিদেশি মেহমান এসেছেন। অন্য বছর আরও বেশি হয়। আমাদের এত বিদেশি মেহমান আসার পরেও আমাদের প্রধান মুরুব্বি মাওলানা সাদ কান্ধলভীকে আনতে পারছি না।
এদিকে দুই গ্রুপ একসঙ্গে ইজতেমা করার প্রস্তাব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ প্রস্তাব আমরাও করেছিলাম। কিন্তু যারা আমাদের সঙ্গে বসতেই রাজি না তাদের সঙ্গে কীভাবে এক ইজতেমায় এত জনসমাগম সম্ভব? তাদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ ইজতেমা কীভাবে করব। তিনি বলেন, এবার আমরা ইনশাআল্লাহ প্রথম ধাপে ইজতেমা করব। আমরা আমাদের দাবিগুলো ভদ্রভাবে পেশ করছি। এরপরেও যদি না হয় তাহলে সেটা কীভাবে আদায় করতে হয় সেই সব পদ্ধতি অবলম্বন করে হলেও আদায় করব ইনশাআল্লাহ। মাওলানা সাদ সাহেবের ভিসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তাকে এ বছর আনতেই হবে, ইনশাআল্লাহ।
আজ সোমবার (৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আসন্ন বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি। বৈঠকে দাওয়াত দেওয়া হলেও মাওলানা মোহাম্মদ জুবায়ের আহমদের অনুসারীর প্রতিনিধিরা উপস্থিত হননি।
এ সময় মুয়াজ বিন নূর বলেন, তারা বসে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে চান না। তারা চান সব সিদ্ধান্ত রাজপথে হবে। এই হিসাবে আগামীকাল ৫ তারিখ তারা একটি অনুষ্ঠান করতে যাচ্ছেন। তারা এসব বিষয় উসকে দিতেই ঘোষণা দিয়ে এই প্রোগ্রাম করতে যাচ্ছেন।
তিনি বলেন, আমাদের একটিই দাবি ছিল বৈষম্য দূর করা হোক। আমরা কয়েকটি ক্ষেত্রে বৈষম্যের শিকার। বাংলাদেশের তাবলিগের ইজতেমা দুই পর্বে হচ্ছে। তারা টানা সাত বছর ধরে প্রথম ধাপে ইজতেমা করে আসছে। এই সাত বছরে আমাদের প্রতিবার বলা হতো এই বছরের মতো আপনারা ছাড় দেন। আগামীবার আপনারা প্রথম ধাপে ইজতেমা করবেন।
কিন্তু এখন পর্যন্ত আমাদের প্রথম ধাপে ইজতেমা করতে দেওয়া হয়নি। ইজতেমায় তাদের দুই হাজারের মতো বিদেশি মেহমান আসে। তারা তাদের সব মেহমানদেরই আনতে পারেন। আমাদের গত বছরই দশ হাজার বিদেশি মেহমান এসেছেন। অন্য বছর আরও বেশি হয়। আমাদের এত বিদেশি মেহমান আসার পরেও আমাদের প্রধান মুরুব্বি মাওলানা সাদ কান্ধলভীকে আনতে পারছি না।
এদিকে দুই গ্রুপ একসঙ্গে ইজতেমা করার প্রস্তাব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ প্রস্তাব আমরাও করেছিলাম। কিন্তু যারা আমাদের সঙ্গে বসতেই রাজি না তাদের সঙ্গে কীভাবে এক ইজতেমায় এত জনসমাগম সম্ভব? তাদের সঙ্গে শান্তিপূর্ণ ইজতেমা কীভাবে করব। তিনি বলেন, এবার আমরা ইনশাআল্লাহ প্রথম ধাপে ইজতেমা করব। আমরা আমাদের দাবিগুলো ভদ্রভাবে পেশ করছি। এরপরেও যদি না হয় তাহলে সেটা কীভাবে আদায় করতে হয় সেই সব পদ্ধতি অবলম্বন করে হলেও আদায় করব ইনশাআল্লাহ। মাওলানা সাদ সাহেবের ভিসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তাকে এ বছর আনতেই হবে, ইনশাআল্লাহ।