এবার রাজধানী ঢাকার চকবাজার থানায় মো. ফজলুর করিমের করা হত্যাচেষ্টা মামলায় ঢাকা ৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হাজী সেলিম ও লালবাগ থানা ছাত্রলীগ সভাপতি শাওনকে গ্রেপ্তার দেখিয়েছেন আদালত। সোমবার (৪ নভেম্বর) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা এ আদেশ দেন। এই দিন সকালে আসামিদের আদালতে হাজির করে কারাগারে পাঠানোর আবেদন করে পুলিশ। পক্ষান্তরে আসামিদের নিরপরাধ দাবি করে জামিনের আবেদন করে আইনজীবী।
এ সময় আদালতের কাছে আসামিপক্ষের আইনজীবী প্রশ্ন রাখেন, বাকপ্রতিবন্ধী হাজী সেলিম কিভাবে শিক্ষার্থীদের হত্যার নির্দেশ দেবে। ওকালত নামায় সাক্ষর করা ছাড়া কোনো কিছুই করতে পারেন না বা বোঝাতে পারেন না। সেখানে দিনের পর দিন রিমান্ডে নিয়ে বা কারাগারে আটকে রেখে তার কাছ থেকে কোনো তথ্যই জানতে পারছে না পুলিশ।
তবে আসামিপক্ষের এই যুক্তির বিরোধিতা করেন রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী। তিনি জানান এজলাসে আকারে-ইঙ্গিতে দীর্ঘক্ষণ আইনজীবীর সাথে কথা বলেন হাজী সেলিম। বাকপ্রতিবন্ধীর এই যুক্তিতে কখনও তিনি জামিন পেতে পারেন না। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আসামিদের কারাগারে পাঠানোর দেন।
এদিকে মামলার তথ্য বিবরণী থেকে জানা যায়, গত ৫ আগস্ট বকশিবাজার আলিয়া মাদ্রাসার সামনে ছাত্র জনতার আন্দোলনে গুলি করে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। সেই হামলায় সরাসরি জড়িত ছিলো হাজী সেলিম ও ছাত্র লীগ নেতা শাওন। তাদের হামলায় গুলিবিদ্ধ হয় ফজলুল করিম। গুরুতর অবস্থায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে কিছুটা সুস্থ হয়ে নিজে বাদী হয়ে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন তিনি।
এ সময় আদালতের কাছে আসামিপক্ষের আইনজীবী প্রশ্ন রাখেন, বাকপ্রতিবন্ধী হাজী সেলিম কিভাবে শিক্ষার্থীদের হত্যার নির্দেশ দেবে। ওকালত নামায় সাক্ষর করা ছাড়া কোনো কিছুই করতে পারেন না বা বোঝাতে পারেন না। সেখানে দিনের পর দিন রিমান্ডে নিয়ে বা কারাগারে আটকে রেখে তার কাছ থেকে কোনো তথ্যই জানতে পারছে না পুলিশ।
তবে আসামিপক্ষের এই যুক্তির বিরোধিতা করেন রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক ফারুকী। তিনি জানান এজলাসে আকারে-ইঙ্গিতে দীর্ঘক্ষণ আইনজীবীর সাথে কথা বলেন হাজী সেলিম। বাকপ্রতিবন্ধীর এই যুক্তিতে কখনও তিনি জামিন পেতে পারেন না। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আসামিদের কারাগারে পাঠানোর দেন।
এদিকে মামলার তথ্য বিবরণী থেকে জানা যায়, গত ৫ আগস্ট বকশিবাজার আলিয়া মাদ্রাসার সামনে ছাত্র জনতার আন্দোলনে গুলি করে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। সেই হামলায় সরাসরি জড়িত ছিলো হাজী সেলিম ও ছাত্র লীগ নেতা শাওন। তাদের হামলায় গুলিবিদ্ধ হয় ফজলুল করিম। গুরুতর অবস্থায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে কিছুটা সুস্থ হয়ে নিজে বাদী হয়ে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করেন তিনি।