এ বছর টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে অনুষ্ঠিতব্য ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমা দুই দফায় আয়োজিত হবে। প্রথম দফার ইজতেমা শুরু হবে ৩১ জানুয়ারি এবং চলবে ১ ও ২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। দ্বিতীয় দফার ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে ৭, ৮ ও ৯ ফেব্রুয়ারি। সোমবার (৪ নভেম্বর) তাবলিগ জামাতের দুই গ্রুপকে নিয়ে আসন্ন বিশ্ব ইজতেমার সূচি ও অন্য বিষয়ে মন্ত্রণালয়ের অনুষ্ঠিত এক সভায় এই তথ্য জানান তিনি।
তবে কে, কোন তারিখ পাচ্ছেন তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বিশ্ব ইজতেমার মাঠ হস্তান্তর ও প্রস্তুতি, নিরাপত্তা, বিদেশি অতিথিদের ভিসা, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবারহ, ভাসমান ব্রিজ নির্মাণ, জরুরি দুর্যোগে ব্যবস্থা, স্বাস্থ্যসম্মত খাবার ব্যবস্থা, আখেরি মোনাজাতের দিন যানজট নিরসনসহ ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
প্রতি বছরই বিশ্ব ইজতেমা বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ মুসলিম জমায়েত হিসেবে পরিচিত। লাখ লাখ মুসলিম ইবাদত-বন্দেগি, দোয়া এবং ধর্মীয় আলোচনায় অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে এখানে সমবেত হন। বিশ্ব ইজতেমার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে এবং সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এই বছর ইজতেমাকে দুই দফায় বিভক্ত করা হয়েছে, যা অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তা ও সুবিধার জন্য বিশেষভাবে সহায়ক হবে।
ইজতেমার প্রস্তুতি ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে, এ বিশাল ধর্মীয় জমায়েত সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেও জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। এদিকে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমাকে সামনে রেখে ঢাকার টঙ্গী ময়দানের পাশে টিনশেডে ২৮ নভেম্বর শুরু হবে তাবলিগ জামাতের ৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা।
উল্লেখ্য, তুরাগ নদীর তীরে ১৯৬৭ সাল থেকে শুরু হওয়া বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের যাওয়া-আসায় সুবিধার জন্যে গত ২০১১ সাল থেকে সমাবেশটি দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। তবে ২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বর টঙ্গী ইজতেমা ময়দানে দুই পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে দুজন নিহত ও শতাধিক আহত হন। এরপর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে দুই ভাগ হয়ে পড়ে তাবলিগ জামাত।
তবে কে, কোন তারিখ পাচ্ছেন তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, বিশ্ব ইজতেমার মাঠ হস্তান্তর ও প্রস্তুতি, নিরাপত্তা, বিদেশি অতিথিদের ভিসা, নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবারহ, ভাসমান ব্রিজ নির্মাণ, জরুরি দুর্যোগে ব্যবস্থা, স্বাস্থ্যসম্মত খাবার ব্যবস্থা, আখেরি মোনাজাতের দিন যানজট নিরসনসহ ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
প্রতি বছরই বিশ্ব ইজতেমা বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ মুসলিম জমায়েত হিসেবে পরিচিত। লাখ লাখ মুসলিম ইবাদত-বন্দেগি, দোয়া এবং ধর্মীয় আলোচনায় অংশগ্রহণের জন্য বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে এখানে সমবেত হন। বিশ্ব ইজতেমার ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে এবং সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার লক্ষ্যে এই বছর ইজতেমাকে দুই দফায় বিভক্ত করা হয়েছে, যা অংশগ্রহণকারীদের নিরাপত্তা ও সুবিধার জন্য বিশেষভাবে সহায়ক হবে।
ইজতেমার প্রস্তুতি ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে, এ বিশাল ধর্মীয় জমায়েত সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো সর্বাত্মক প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেও জানান স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। এদিকে ৫৮তম বিশ্ব ইজতেমাকে সামনে রেখে ঢাকার টঙ্গী ময়দানের পাশে টিনশেডে ২৮ নভেম্বর শুরু হবে তাবলিগ জামাতের ৫ দিনব্যাপী জোড় ইজতেমা।
উল্লেখ্য, তুরাগ নদীর তীরে ১৯৬৭ সাল থেকে শুরু হওয়া বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের যাওয়া-আসায় সুবিধার জন্যে গত ২০১১ সাল থেকে সমাবেশটি দুই পর্বে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। তবে ২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বর টঙ্গী ইজতেমা ময়দানে দুই পক্ষের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষে দুজন নিহত ও শতাধিক আহত হন। এরপর থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে দুই ভাগ হয়ে পড়ে তাবলিগ জামাত।