এবার শরীয়তপুরের জাজিরায় পদ্মা সেতু টোলপ্লাজা এলাকায় দুটি মোটরসাইকেলের সংঘর্ষের ঘটনায় আরও এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। রোববার (৩ নভেম্বর) দিবাগত রাত ১টার দিকে চিকিৎসাধীন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায় সায়েম। এ নিয়ে দুর্ঘটনায় মোট চারজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
গতকাল রোববার রাত ৯টার দিকে উপজেলার নাওডোবা এলাকায় পদ্মা সেতুর টোলপ্লাজা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তাদের মৃত্যুতে পরিবারে শুধু কান্নার রোল চলছে। গোটা গ্রামের মানুষ ভিড় জমিয়েছেন তাদের বাড়িতে।
এদিকে নিহতরা হলেন- উপজেলার নাওডোবা ইউনিয়নের মোসলেম ঢালি কান্দি এলাকার দাদন ঢালীর ছেলে আরমান ঢালী (১৮), একই এলাকার আলিম মাদবরের ছেলে খিদির মাদবর (২০), মোমিন আলি ফরাজী কান্দি এলাকার রুবেল ফরাজির ছেলে নাবিল ফরাজী (১৮) ও এস্কেন্দার আলী মাদবরের ছেলে সায়েম (১৯)।
পুলিশ জানায়, রোববার রাতে উপজেলার নাওডোবা পদ্মা সেতু টোলপ্লাজা এলাকার শেখ রাসেল ক্যান্টনমেন্টের পাশের সড়কে ঢাকামুখী একটি মোটরসাইকেলের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা অপর মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়। এই দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয় চারজন।
আহতদের উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী হাসপাতালে নিলে প্রথমে আরমান ও খিদির মারা যায়। এর কিছুক্ষন পর চিকিৎসাধীন মারা যায় নাবিল নামে এক কিশোর। পরবর্তীতে রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মারা যায় সায়েম।
গতকাল রোববার রাত ৯টার দিকে উপজেলার নাওডোবা এলাকায় পদ্মা সেতুর টোলপ্লাজা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তাদের মৃত্যুতে পরিবারে শুধু কান্নার রোল চলছে। গোটা গ্রামের মানুষ ভিড় জমিয়েছেন তাদের বাড়িতে।
এদিকে নিহতরা হলেন- উপজেলার নাওডোবা ইউনিয়নের মোসলেম ঢালি কান্দি এলাকার দাদন ঢালীর ছেলে আরমান ঢালী (১৮), একই এলাকার আলিম মাদবরের ছেলে খিদির মাদবর (২০), মোমিন আলি ফরাজী কান্দি এলাকার রুবেল ফরাজির ছেলে নাবিল ফরাজী (১৮) ও এস্কেন্দার আলী মাদবরের ছেলে সায়েম (১৯)।
পুলিশ জানায়, রোববার রাতে উপজেলার নাওডোবা পদ্মা সেতু টোলপ্লাজা এলাকার শেখ রাসেল ক্যান্টনমেন্টের পাশের সড়কে ঢাকামুখী একটি মোটরসাইকেলের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা অপর মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়। এই দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয় চারজন।
আহতদের উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী হাসপাতালে নিলে প্রথমে আরমান ও খিদির মারা যায়। এর কিছুক্ষন পর চিকিৎসাধীন মারা যায় নাবিল নামে এক কিশোর। পরবর্তীতে রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মারা যায় সায়েম।