আর মাত্র দু'দিন পর যুক্তরাষ্ট্রে ৫৯তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এবার ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস যদি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী হন, তবে তিনি প্রথম মার্কিন নারী প্রেসিডেন্ট হিসেবে অনন্য রেকর্ড গড়বেন। বিশ্বের প্রাচীনতম গণতান্ত্রিক দেশ যুক্তরাষ্ট্রে ১৭৮৯ সাল থেকে ব্যতিক্রমী কোন ঘটনা ছাড়া চার বছর অন্তর প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়েছে।
তবে কোনো নারী এখন পর্যন্ত এই শীর্ষ পদে আসীন হতে পারেননি। ৫৯ বছর বয়সী কমলা হ্যারিস জয়ী হলেই তিনি দেশটির ২৩৫ বছরের গণতান্ত্রিক চর্চার ইতিহাসে প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হিসেবে নতুন কৃতিত্বের অধিকারী হতে পারেন। যা হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে নারীর ক্ষমতায়নের উজ্জ্বলতম উদাহরণ।
অন্যদিকে, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন তবে তিনি গ্রোভার ক্লিভল্যান্ডের পর দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন, যিনি মেয়াদ শেষে নির্বাচনে হেরে গিয়ে চার বছর পর ফের জয়ী হন। ক্লিভল্যান্ড পরাজিত হওয়ার পর ফের নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরপর নয় বরং দুটি ভিন্ন মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি।
সাবেক ডেমোক্রেট প্রেসিডেন্ট ক্লিভল্যান্ড প্রথমবারের মতো এমন অনন্য সফলতা দেখিয়েছিলেন ১৮৯৩ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করে। ১৩১ বছরের আগেকার সেই অনবদ্য রেকর্ড ভাঙার সুযোগ হাতছানি দিচ্ছে রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্পকে। ক্লিভল্যান্ডই একমাত্র মার্কিন প্রেসিডেন্ট যিনি পরপর নয় বরং আলাদা দুটি মেয়াদে প্রেসিডেন্ট ছিলেন (১৮৮৫-১৮৮৯ এবং ১৮৯৩-১৮৯৭)। মাঝের চার বছর (১৮৮৯-১৮৯৩) মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিল রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রে কোনো ব্যক্তি দুইবারের বেশি প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হতে পারেন না। তাই তৃতীয় মেয়াদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ নেই। দেশটির সংবিধানের ২২তম সংশোধনী অনুযায়ী, প্রেসিডেন্টরা সর্বাধিক দুই মেয়াদ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করতে পারেন। দেশটির ইতিহাসে পরপর দুই মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনের গৌরভময় কৃতিত্ব রয়েছে বারাক ওবামাসহ আরও কয়েকজনের। তবে পরাজিত প্রেসিডেন্টের ফের নির্বাচিত হওয়ার রেকর্ড রয়েছে শুধুমাত্র ক্লিভল্যান্ডের।
ডেমোক্রেট গ্রোভার ক্লিভল্যান্ডের উদাহরণ ব্যবহার করে এবার ট্রাম্পের পুনরায় নির্বাচনের সম্ভাবনা, সেই সঙ্গে কমলার প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হওয়ার ঐতিহাসিক রেকর্ড ইতোমধ্যে কিছু সংলাপ ও আলোচনায় আলাদাভাবে ওঠে এসেছে। তবে এই প্রসঙ্গটি একসঙ্গে আগে আলোচনায় আসেনি। তাই এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি। নির্বাচনে কে এগিয়ে: সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজের এক জরিপে বলা হয়েছে, জুলাইয়ের শেষে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রতিযোগিতা শুরু হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে কমলা হ্যারিস এগিয়ে রয়েছেন। ন্যাশনাল পোলিং অ্যাভারেজে কমলা হ্যারিস ৪৮ শতাংশ ভোট পেয়ে এগিয়ে রয়েছেন।
তবে কোনো নারী এখন পর্যন্ত এই শীর্ষ পদে আসীন হতে পারেননি। ৫৯ বছর বয়সী কমলা হ্যারিস জয়ী হলেই তিনি দেশটির ২৩৫ বছরের গণতান্ত্রিক চর্চার ইতিহাসে প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হিসেবে নতুন কৃতিত্বের অধিকারী হতে পারেন। যা হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে নারীর ক্ষমতায়নের উজ্জ্বলতম উদাহরণ।
অন্যদিকে, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন তবে তিনি গ্রোভার ক্লিভল্যান্ডের পর দ্বিতীয় প্রেসিডেন্ট হতে যাচ্ছেন, যিনি মেয়াদ শেষে নির্বাচনে হেরে গিয়ে চার বছর পর ফের জয়ী হন। ক্লিভল্যান্ড পরাজিত হওয়ার পর ফের নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরপর নয় বরং দুটি ভিন্ন মেয়াদে প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি।
সাবেক ডেমোক্রেট প্রেসিডেন্ট ক্লিভল্যান্ড প্রথমবারের মতো এমন অনন্য সফলতা দেখিয়েছিলেন ১৮৯৩ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করে। ১৩১ বছরের আগেকার সেই অনবদ্য রেকর্ড ভাঙার সুযোগ হাতছানি দিচ্ছে রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্পকে। ক্লিভল্যান্ডই একমাত্র মার্কিন প্রেসিডেন্ট যিনি পরপর নয় বরং আলাদা দুটি মেয়াদে প্রেসিডেন্ট ছিলেন (১৮৮৫-১৮৮৯ এবং ১৮৯৩-১৮৯৭)। মাঝের চার বছর (১৮৮৯-১৮৯৩) মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হয়েছিল রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট।
এদিকে যুক্তরাষ্ট্রে কোনো ব্যক্তি দুইবারের বেশি প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হতে পারেন না। তাই তৃতীয় মেয়াদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ নেই। দেশটির সংবিধানের ২২তম সংশোধনী অনুযায়ী, প্রেসিডেন্টরা সর্বাধিক দুই মেয়াদ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করতে পারেন। দেশটির ইতিহাসে পরপর দুই মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালনের গৌরভময় কৃতিত্ব রয়েছে বারাক ওবামাসহ আরও কয়েকজনের। তবে পরাজিত প্রেসিডেন্টের ফের নির্বাচিত হওয়ার রেকর্ড রয়েছে শুধুমাত্র ক্লিভল্যান্ডের।
ডেমোক্রেট গ্রোভার ক্লিভল্যান্ডের উদাহরণ ব্যবহার করে এবার ট্রাম্পের পুনরায় নির্বাচনের সম্ভাবনা, সেই সঙ্গে কমলার প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হওয়ার ঐতিহাসিক রেকর্ড ইতোমধ্যে কিছু সংলাপ ও আলোচনায় আলাদাভাবে ওঠে এসেছে। তবে এই প্রসঙ্গটি একসঙ্গে আগে আলোচনায় আসেনি। তাই এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পাওয়া যায়নি। নির্বাচনে কে এগিয়ে: সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজের এক জরিপে বলা হয়েছে, জুলাইয়ের শেষে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রতিযোগিতা শুরু হওয়ার পর ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে কমলা হ্যারিস এগিয়ে রয়েছেন। ন্যাশনাল পোলিং অ্যাভারেজে কমলা হ্যারিস ৪৮ শতাংশ ভোট পেয়ে এগিয়ে রয়েছেন।