এবার দীপাবলির ছুটিতে হাসপাতালে ডাক্তার না থাকায় ইউটিউব দেখে রোগীর ইসিজিপরীক্ষা করলেন এক ওয়ার্ড বয়। ভারতের পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য রাজস্থানের যোধপুরের একটি হাসপাতালে এ ঘটনা ঘটে। খবর হিন্দুস্তান টাইমস।
গত বৃহস্পতিবার এক রোগী অসুস্থতা নিয়ে যোধপুরের পাওতা হাসপাতালে আসেন। সেখানে কোনো ডাক্তার না থাকায় ওয়ার্ড বয় ইউটিউব দেখে রোগীর ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম (ইসিজি) পরীক্ষা করেন। যদিও সে সময়ে রোগীর স্বজনরা বার বার আপত্তি জানায়। ভিডিওতে ওয়ার্ড বয়কে স্বীকারও করতে শোনা যায়, তিনি ইসিজি পরীক্ষা করতে জানেন না।
তিনি বলেন, দীপাবলির কারণে হাসপাতালে টেকনিশিয়ান এবং চিকিৎসাকর্মীরা উপস্থিত নেই, তাই তিনিই এই পরীক্ষা করছেন। রোগীর সঙ্গে থাকা ব্যক্তিকে ওই ভিডিওতে বলতে শোনা যায়, ‘আপনি ইসিজি পরীক্ষা সম্পর্কে জানেন না, এটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। আপনি রোগীকে মেরে ফেলতে পারেন। কাজটি ইসিজি সম্পর্কিত, দয়া করে বুঝুন। নেট (ইন্টারনেট) দেখার পরে আপনি কীভাবে ইসিজি পরীক্ষা করবেন?’
ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর যোধপুর মেডিকেল কলেজের প্রধান বিএস যোধা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন এবং অভিযুক্ত ওয়ার্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘ভিডিওটি ১ নভেম্বর শুক্রবার প্রকাশিত হয়েছে এবং বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। পরীক্ষাটি প্রাণঘাতী নয়। ভুল ইসিজি পয়েন্ট প্লেসমেন্ট রোগীর জন্য কোনো বিপদ ডেকে আনে না, এটি শুধুমাত্র রিপোর্টে ভুল ফলাফল দেয়।’
গত বৃহস্পতিবার এক রোগী অসুস্থতা নিয়ে যোধপুরের পাওতা হাসপাতালে আসেন। সেখানে কোনো ডাক্তার না থাকায় ওয়ার্ড বয় ইউটিউব দেখে রোগীর ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম (ইসিজি) পরীক্ষা করেন। যদিও সে সময়ে রোগীর স্বজনরা বার বার আপত্তি জানায়। ভিডিওতে ওয়ার্ড বয়কে স্বীকারও করতে শোনা যায়, তিনি ইসিজি পরীক্ষা করতে জানেন না।
তিনি বলেন, দীপাবলির কারণে হাসপাতালে টেকনিশিয়ান এবং চিকিৎসাকর্মীরা উপস্থিত নেই, তাই তিনিই এই পরীক্ষা করছেন। রোগীর সঙ্গে থাকা ব্যক্তিকে ওই ভিডিওতে বলতে শোনা যায়, ‘আপনি ইসিজি পরীক্ষা সম্পর্কে জানেন না, এটি গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। আপনি রোগীকে মেরে ফেলতে পারেন। কাজটি ইসিজি সম্পর্কিত, দয়া করে বুঝুন। নেট (ইন্টারনেট) দেখার পরে আপনি কীভাবে ইসিজি পরীক্ষা করবেন?’
ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর যোধপুর মেডিকেল কলেজের প্রধান বিএস যোধা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছেন এবং অভিযুক্ত ওয়ার্ডের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘ভিডিওটি ১ নভেম্বর শুক্রবার প্রকাশিত হয়েছে এবং বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। পরীক্ষাটি প্রাণঘাতী নয়। ভুল ইসিজি পয়েন্ট প্লেসমেন্ট রোগীর জন্য কোনো বিপদ ডেকে আনে না, এটি শুধুমাত্র রিপোর্টে ভুল ফলাফল দেয়।’