এবার কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সেন্টমার্টিন দ্বীপে বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছেন হাজারো মানুষ। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েন দ্বীপবাসী। শুক্রবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা থেকে বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়ে সেন্টমার্টিনের মানুষ।
এদিকে সেন্টমার্টিনে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী সংস্থা ব্লু-মেরিন এনার্জি লিমিটেড জানিয়েছে, বাংলাদেশে স্কুব টেকনোলজি লিমিটেড নিয়ন্ত্রিত সোলার প্রজেক্টগুলোর টোকেন রিচার্জ সফটওয়্যারের সার্ভারে সমস্যা কারণে বিদ্যুতের এমন বিপর্যয় হয়েছে।
ব্লু-মেরিন এনার্জি লিমিটেড থেকে এক বার্তার মাধ্যমে জানানো হয়েছে, গত শনিবার (২৬ অক্টোবর) থেকে বাংলাদেশে স্কুব টেকনোলজি লিমিটেড নিয়ন্ত্রিত সোলার প্রজেক্টগুলোর টোকেন রিচার্জ সফটওয়্যার সার্ভারে সমস্যা দেখা দেয়। যার কারণে রিচার্জ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। চীন ও বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রোগ্রামার যৌথভাবে সমস্যা নিরসনে চেষ্টা করে যাচ্ছে। সাময়িক এ সমস্যার জন্য তারা দুঃখও প্রকাশ করেছে।
এদিকে সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা আব্দুল মালেক বলেন, “সেন্টমার্টিনের মানুষ এখন আইসিইউতে আছেন। সন্ধ্যা থেকে বিদ্যুৎ নেই। এদিকে সাগরে মাছ ধরা বন্ধ। পর্যটক আসা নিষিদ্ধ। জাহাজ চলাচল বন্ধ। একমাত্র হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ। সব রুটি-রোজগারের পথ বন্ধ।”
জসিম উদ্দিন শুভ নামে আরেক বাসিন্দা বলেন, “সন্ধ্যা থেকে আলোহীন। পুরো দ্বীপ অন্ধকারে। মোবাইলে চার্জ নেই। এভাবে চলতে থাকলে দ্বীপের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবে। নিজেদের জীবন বাঁচাতে ডিজেলচালিত জেনারেটর দিয়ে বিভিন্ন ইলেকট্রিক যন্ত্রের ব্যাটারি চার্জ করছি আমরা।”
এদিকে সেন্টমার্টিনে বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী সংস্থা ব্লু-মেরিন এনার্জি লিমিটেড জানিয়েছে, বাংলাদেশে স্কুব টেকনোলজি লিমিটেড নিয়ন্ত্রিত সোলার প্রজেক্টগুলোর টোকেন রিচার্জ সফটওয়্যারের সার্ভারে সমস্যা কারণে বিদ্যুতের এমন বিপর্যয় হয়েছে।
ব্লু-মেরিন এনার্জি লিমিটেড থেকে এক বার্তার মাধ্যমে জানানো হয়েছে, গত শনিবার (২৬ অক্টোবর) থেকে বাংলাদেশে স্কুব টেকনোলজি লিমিটেড নিয়ন্ত্রিত সোলার প্রজেক্টগুলোর টোকেন রিচার্জ সফটওয়্যার সার্ভারে সমস্যা দেখা দেয়। যার কারণে রিচার্জ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। চীন ও বাংলাদেশের সফটওয়্যার প্রোগ্রামার যৌথভাবে সমস্যা নিরসনে চেষ্টা করে যাচ্ছে। সাময়িক এ সমস্যার জন্য তারা দুঃখও প্রকাশ করেছে।
এদিকে সেন্টমার্টিনের বাসিন্দা আব্দুল মালেক বলেন, “সেন্টমার্টিনের মানুষ এখন আইসিইউতে আছেন। সন্ধ্যা থেকে বিদ্যুৎ নেই। এদিকে সাগরে মাছ ধরা বন্ধ। পর্যটক আসা নিষিদ্ধ। জাহাজ চলাচল বন্ধ। একমাত্র হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ। সব রুটি-রোজগারের পথ বন্ধ।”
জসিম উদ্দিন শুভ নামে আরেক বাসিন্দা বলেন, “সন্ধ্যা থেকে আলোহীন। পুরো দ্বীপ অন্ধকারে। মোবাইলে চার্জ নেই। এভাবে চলতে থাকলে দ্বীপের সঙ্গে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যাবে। নিজেদের জীবন বাঁচাতে ডিজেলচালিত জেনারেটর দিয়ে বিভিন্ন ইলেকট্রিক যন্ত্রের ব্যাটারি চার্জ করছি আমরা।”