এবার হংকং সুপার সিক্সেস টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে সেমিফাইনালে উঠেছে বাংলাদেশ। কোয়ার্টার ফাইনালে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে ডাকওয়ার্থ লুইস পদ্ধতিতে ১৮ রানে হারিয়ে ইয়াসির আলীর নেতৃত্বাধীন দল জায়গা করে নেয় শেষ চারের লড়াইয়ে। এই ম্যাচে ব্যাট ও বল হাতে অসাধারণ অলরাউন্ড পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।
প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ১১১ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। আরব আমিরাতের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের মুখে বাংলাদেশি ব্যাটাররা কিছুটা চাপের মধ্যে থাকলেও আব্দুল্লাহ আল মামুনের ১১ বলে ৩১ রানের ঝোড়ো ইনিংসে ভালো শুরু পায় দল। জিসান আলমের সঙ্গে তার ওপেনিং জুটি থেকে আসে ৫৯ রান। জিসান শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে ১৭ বলে ৩৪ রান করেন, ইনিংসে ছিল ৩টি ছক্কা ও ৩টি চারের মার।
এরপর সাইফউদ্দিন মাত্র ৯ বলে ৩৬ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেন, যেখানে তিনি ৫টি ছক্কা ও ১টি চারের মার মারেন। তার নৈপুণ্যে বাংলাদেশ প্রতিপক্ষের সামনে ১১২ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করায়।
এর জবাবে ব্যাট করতে নেমে আরব আমিরাতের আসিফ খানকে দ্বিতীয় বলেই শিকার করেন সাইফউদ্দিন। প্রথম ওভারেই তিনি ২ উইকেট তুলে নেন। যেখানে আসিফ খান ছাড়াও ছিল মুহাম্মাদ জুহাইবের উইকেট। এরপর আবু হায়দার রনি দ্বিতীয় ওভারে মাত্র ৭ রান দিয়ে চাপ বজায় রাখেন।
তবে তৃতীয় ওভারে আব্দুল্লাহ আল মামুনের ওপর চড়াও হন শাঞ্চিত শর্মা, টানা চারটি ছক্কা মেরে দলকে আশাবাদী করেন। কিন্তু পঞ্চম বলেই আবু হায়দারের ক্যাচে বিদায় নেন শর্মা, ফলে আমিরাতের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩.২ ওভারে ৪৩ রান ৩ উইকেটে। আলোক স্বল্পতার কারণে ম্যাচটি শেষ পর্যন্ত পুনরায় শুরু করা সম্ভব হয়নি এবং ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ১৮ রানে জয় পায় বাংলাদেশ।
আগামীকাল, ৩ নভেম্বর, সেমিফাইনালে শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। সেমিফাইনালে সাইফউদ্দিনের অলরাউন্ড নৈপুণ্য ধরে রাখতে পারলে শিরোপার লড়াইয়ে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাওয়ার আশা করছে ইয়াসির আলীর দল।
প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ১১১ রান সংগ্রহ করে বাংলাদেশ। আরব আমিরাতের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের মুখে বাংলাদেশি ব্যাটাররা কিছুটা চাপের মধ্যে থাকলেও আব্দুল্লাহ আল মামুনের ১১ বলে ৩১ রানের ঝোড়ো ইনিংসে ভালো শুরু পায় দল। জিসান আলমের সঙ্গে তার ওপেনিং জুটি থেকে আসে ৫৯ রান। জিসান শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে ১৭ বলে ৩৪ রান করেন, ইনিংসে ছিল ৩টি ছক্কা ও ৩টি চারের মার।
এরপর সাইফউদ্দিন মাত্র ৯ বলে ৩৬ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলেন, যেখানে তিনি ৫টি ছক্কা ও ১টি চারের মার মারেন। তার নৈপুণ্যে বাংলাদেশ প্রতিপক্ষের সামনে ১১২ রানের চ্যালেঞ্জিং স্কোর দাঁড় করায়।
এর জবাবে ব্যাট করতে নেমে আরব আমিরাতের আসিফ খানকে দ্বিতীয় বলেই শিকার করেন সাইফউদ্দিন। প্রথম ওভারেই তিনি ২ উইকেট তুলে নেন। যেখানে আসিফ খান ছাড়াও ছিল মুহাম্মাদ জুহাইবের উইকেট। এরপর আবু হায়দার রনি দ্বিতীয় ওভারে মাত্র ৭ রান দিয়ে চাপ বজায় রাখেন।
তবে তৃতীয় ওভারে আব্দুল্লাহ আল মামুনের ওপর চড়াও হন শাঞ্চিত শর্মা, টানা চারটি ছক্কা মেরে দলকে আশাবাদী করেন। কিন্তু পঞ্চম বলেই আবু হায়দারের ক্যাচে বিদায় নেন শর্মা, ফলে আমিরাতের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৩.২ ওভারে ৪৩ রান ৩ উইকেটে। আলোক স্বল্পতার কারণে ম্যাচটি শেষ পর্যন্ত পুনরায় শুরু করা সম্ভব হয়নি এবং ডাকওয়ার্থ-লুইস পদ্ধতিতে ১৮ রানে জয় পায় বাংলাদেশ।
আগামীকাল, ৩ নভেম্বর, সেমিফাইনালে শ্রীলঙ্কার মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। সেমিফাইনালে সাইফউদ্দিনের অলরাউন্ড নৈপুণ্য ধরে রাখতে পারলে শিরোপার লড়াইয়ে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাওয়ার আশা করছে ইয়াসির আলীর দল।