এবার আধুনিক সৌদি আরবের একটি মরুদ্যানে লুকানো ৪ হাজার বছরের পুরোনো শহরের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। সৌদি ও ফ্রান্সের একদল প্রত্নতাত্ত্বিকের যৌথ প্রচেষ্টায় সম্প্রতি আবিষ্কৃত শহরটির নাম রাখা হয়েছে আল-নাতাহ। এক প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যম টিআরটি নিউজ এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় বুধবার, প্রত্নতাত্ত্বিকরা এই লুকানো শহরটি খুঁজে পান। শহরটি দেখলে বোঝা যায়, তখনকার সময়ে কীভাবে মানুষ যাযাবর জীবন থেকে শহুরে বসবাস শুরু করে। আল-নাতাহ নামের শহরটির অবশিষ্টাংশগুলো দীর্ঘকাল ধরে খায়বারের প্রাচীর ঘেরা মরূদ্যান দ্বারা লুকিয়ে ছিলো, যা আরব উপদ্বীপের উত্তর-পশ্চিমে মরুভূমি দ্বারা বেষ্টিত একটি সবুজি এলাকা।
প্রত্নতাত্ত্বিকের দলটির নেতৃত্ব দিয়েছেন ফ্রান্সের বিখ্যাত প্রত্নতত্ত্ববিদ গিলাম শালোঁ। আন্তর্জাতিক সাময়িকী পিএলওএস ওয়ানে তাদের গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিতও হয়েছে। শহরটিতে একটি মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ, ব্রোঞ্জের তৈরি কুঠার ও ছোরা, তৈজসপত্র, চীনামাটির তৈরি পাত্র এবং মূল্যবান রত্নপাথর পাওয়া গেছে।
২ দশমিক ৬ হেক্টর আয়তনের আল-নাতাহকে ঘিরে রয়েছে ১৪ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি প্রাচীরের ধ্বংসাবশেষ। প্রাচীরটির বয়সও শহরটির সমান। প্রায় ৫০০ বাড়িঘর পাওয়া গেছে আল-নাতাহে। প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন বলছে, পত্তনের এক হাজার বছর পর, অর্থাৎ যিশুখ্রিষ্টের জন্মের ১ হাজার ৪শ’ বছর আগে জনশূন্য হয়ে পড়ে আল নাতাহ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় বুধবার, প্রত্নতাত্ত্বিকরা এই লুকানো শহরটি খুঁজে পান। শহরটি দেখলে বোঝা যায়, তখনকার সময়ে কীভাবে মানুষ যাযাবর জীবন থেকে শহুরে বসবাস শুরু করে। আল-নাতাহ নামের শহরটির অবশিষ্টাংশগুলো দীর্ঘকাল ধরে খায়বারের প্রাচীর ঘেরা মরূদ্যান দ্বারা লুকিয়ে ছিলো, যা আরব উপদ্বীপের উত্তর-পশ্চিমে মরুভূমি দ্বারা বেষ্টিত একটি সবুজি এলাকা।
প্রত্নতাত্ত্বিকের দলটির নেতৃত্ব দিয়েছেন ফ্রান্সের বিখ্যাত প্রত্নতত্ত্ববিদ গিলাম শালোঁ। আন্তর্জাতিক সাময়িকী পিএলওএস ওয়ানে তাদের গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিতও হয়েছে। শহরটিতে একটি মন্দিরের ধ্বংসাবশেষ, ব্রোঞ্জের তৈরি কুঠার ও ছোরা, তৈজসপত্র, চীনামাটির তৈরি পাত্র এবং মূল্যবান রত্নপাথর পাওয়া গেছে।
২ দশমিক ৬ হেক্টর আয়তনের আল-নাতাহকে ঘিরে রয়েছে ১৪ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ একটি প্রাচীরের ধ্বংসাবশেষ। প্রাচীরটির বয়সও শহরটির সমান। প্রায় ৫০০ বাড়িঘর পাওয়া গেছে আল-নাতাহে। প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন বলছে, পত্তনের এক হাজার বছর পর, অর্থাৎ যিশুখ্রিষ্টের জন্মের ১ হাজার ৪শ’ বছর আগে জনশূন্য হয়ে পড়ে আল নাতাহ।