এবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছিল, জাতীয় নারী ফুটবল দলের কোচ পিটার বাটলার বকেয়া বেতন না পাওয়ায় চাকরি ছেড়েছেন। এই নিয়ে রীতিমতো হইচই পড়ে যায়। তবে এই প্রশ্নের সত্য মিথ্যা যাচাইয়ের আগে দারুণ সুখবর, বকেয়া বেতন বুঝে পেয়েছেন সাফজয়ী বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের এই চ্যাম্পিয়ন কোচ।
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেনে বাটলার নিজেই।
এর আগে বুধবার (৩০ অক্টোবর) নেপালে মেয়েদের হাতে সাফের শিরোপা তুলে দিয়ে কোচের দায়িত্ব ছাড়ার ঘোষণা দেন পিটার। যদিও চুক্তি অনুযায়ী চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি সাবিনাদের কোচ। তবে নেপালে হয়ে যাওয়া সাফের ফাইনালই মেয়েদের কোচ হিসেবে তার শেষ ম্যাচ। সেটাই মূলত ম্যাচের পর গণমাধ্যমকে জানিয়ে দেন পিটার।
তখন থেকেই শুরু নানা গুঞ্জন। কিন্তু খুশির দিনে বিদায়ের খবরটা দেয়ার কারণটা কী? জানতে চাইলে বুধবারই এই ইংলিশ কোচ জানিয়েছিলেন বেতন বকেয়া থাকার কথা। এ বিষয়ে তার ভাষ্য ছিল এমন, ‘আমি সত্যি ক্লান্ত। কোচিং ক্যারিয়ারে এতটা সমস্যায় আগে পড়িনি। তিন মাস হলো বেতন পাচ্ছি না। এরপর অনেকের খবরদারি। কী আর বলব। সব মিলিয়ে আমি একটু হতাশই।’
এ বিষয়টি নিয়ে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আলোচনা চলে। আর সেখানে পক্ষে বিপক্ষে মন্তব্যও দেখা যায়। বাটলারের অভিযোগের সত্যতা বাচাই করতে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষারের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, ‘সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পিটারের বেতন পরিশোধ করা হয়েছে।’
এরপর পিটারের কাছে জানতে চাওয়া। একদিন আগে আপনি বলেছিলেন তিন মাসের বেতন বকেয়া। কিন্তু বাফুফে সাধারণ সম্পাদক বলছেন ভিন্ন কথা। তাহলে কোনটা সত্যি? উত্তরে পিটার বললেন, ‘হ্যাঁ এত দিন বকেয়াই ছিল। তবে আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরের পর গত দুই মাসের (আগস্ট ও সেপ্টেম্বর) বেতন পেলাম।’ তবে অক্টোবর মাসের বেতন এখনো দেয়া হয়নি। এ বিষয়ে বাফুফে সাধারণ সম্পাদকের যুক্তি, ‘অক্টোবর মাস তো এখনো শেষ হয়নি।’
বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) বিকেলে গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেনে বাটলার নিজেই।
এর আগে বুধবার (৩০ অক্টোবর) নেপালে মেয়েদের হাতে সাফের শিরোপা তুলে দিয়ে কোচের দায়িত্ব ছাড়ার ঘোষণা দেন পিটার। যদিও চুক্তি অনুযায়ী চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত তিনি সাবিনাদের কোচ। তবে নেপালে হয়ে যাওয়া সাফের ফাইনালই মেয়েদের কোচ হিসেবে তার শেষ ম্যাচ। সেটাই মূলত ম্যাচের পর গণমাধ্যমকে জানিয়ে দেন পিটার।
তখন থেকেই শুরু নানা গুঞ্জন। কিন্তু খুশির দিনে বিদায়ের খবরটা দেয়ার কারণটা কী? জানতে চাইলে বুধবারই এই ইংলিশ কোচ জানিয়েছিলেন বেতন বকেয়া থাকার কথা। এ বিষয়ে তার ভাষ্য ছিল এমন, ‘আমি সত্যি ক্লান্ত। কোচিং ক্যারিয়ারে এতটা সমস্যায় আগে পড়িনি। তিন মাস হলো বেতন পাচ্ছি না। এরপর অনেকের খবরদারি। কী আর বলব। সব মিলিয়ে আমি একটু হতাশই।’
এ বিষয়টি নিয়ে দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচার হলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বেশ আলোচনা চলে। আর সেখানে পক্ষে বিপক্ষে মন্তব্যও দেখা যায়। বাটলারের অভিযোগের সত্যতা বাচাই করতে বাফুফের সাধারণ সম্পাদক ইমরান হোসেন তুষারের সঙ্গে কথা বললে তিনি জানান, ‘সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পিটারের বেতন পরিশোধ করা হয়েছে।’
এরপর পিটারের কাছে জানতে চাওয়া। একদিন আগে আপনি বলেছিলেন তিন মাসের বেতন বকেয়া। কিন্তু বাফুফে সাধারণ সম্পাদক বলছেন ভিন্ন কথা। তাহলে কোনটা সত্যি? উত্তরে পিটার বললেন, ‘হ্যাঁ এত দিন বকেয়াই ছিল। তবে আজ (বৃহস্পতিবার) দুপুরের পর গত দুই মাসের (আগস্ট ও সেপ্টেম্বর) বেতন পেলাম।’ তবে অক্টোবর মাসের বেতন এখনো দেয়া হয়নি। এ বিষয়ে বাফুফে সাধারণ সম্পাদকের যুক্তি, ‘অক্টোবর মাস তো এখনো শেষ হয়নি।’