এবার জয়পুরহাট-বগুড়া মহাসড়কের কালাই উপজেলার বাঁশের ব্রিজ এলাকায় সড়কে গাছ ফেলে গণ-ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (৩১ নভেম্বর ভোরে আড়াইটার দিকে ডাকাতরা ঢাকা থেকে আসা নাইট কোচ ও ট্রাকের যাত্রী, চালক ও হেলপারদের ওপর হামলা করে মোবাইল, টাকা ও স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেয়। এ সময় ডাকাতরা মাছ ভর্তি একটি পিকআপ ভ্যানও লুট করে।
শাহ ফতেহ আলী কোচের বগুড়া অফিসের ব্যবস্থাপক আজিজুল হক বৃহস্পতিবার বিকেলে বলেন, কুয়াকাটা থেকে দিনাজপুরগামী একটি যাত্রীবাহী কোচ জয়পুরহাটের বাঁশের ব্রিজ এলাকায় বুধবার দিবাগত রাতে ডাকাত দলের কবলে পড়ে। সে সময় রাস্তায় একটি কাটা গাছ ফেলে রেখে বাসটির গতি রোধ করা হয়।
তারপর বাসটি ভাঙচুর করে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। এক পর্যায়ে বাসটির সুপারভাইজার এবং যাত্রীদের জিম্মি করা হয়। এরপর সুপারভাইজার, ড্রাইভার এবং হেলপারের কাছ থেকে মুঠোফোনসহ তাদের কাছ থেকে নগদ ৫০ হাজার টাকা কেড়ে নেয়া হয়। একই সময়ে বেশ কিছু যাত্রীদের কাছ থেকে মুঠোফোন ফোন ও নগদ অর্থসহ বিভিন্ন মালামাল ছিনিয়ে নেয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এলাকাবাসীর আঞ্চলিক এ মহাসড়কে টহল পুলিশের তৎপরতা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন তারা।
পুলিশ জানায়, অনাকাঙ্ক্ষিত এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি পরবর্তীতে যাতে আর না ঘটে, সেজন্য আঞ্চলিক এ মহাসড়কে পুলিশি তৎপরতা বাড়ানোর জোরালো আশা প্রকাশ করা হয়। সেইসঙ্গে কোচ কর্তৃপক্ষ এবং যাত্রীদের আরও সচেতন হতে হবে। রাতে অবশ্যই যাত্রীবাহী পরিবহনের দরজা লক করে রাখতে হবে। একসঙ্গে বেশি কোচ দলবদ্ধ হয়ে মহাসড়কে যাত্রা করতে হবে। সড়কে কোনো প্রকার প্রতিবন্ধকতার আভাস পাওয়া গেলে, আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দ্রুত জানাতে হবে। তাতে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত রোড ডাকাতির ঘটনা প্রতিহত করা যাবে।
স্থানীয়রা জানান, ইতোপূর্বেও বেশ কয়েকবার বাঁশের ব্রিজ এলাকায় একই কায়দায় রোড ডাকাতের ঘটনা ঘটেছিল। দেশে বর্তমান একটি বিশেষ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় পুলিশি তৎপরতা ও কিছুটা কমে গেছে। তাই এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধে আঞ্চলিক মহাসড়কে পুলিশি টহল জোরদার করার দাবি জানান তারা।
এদিকে ঘটনাস্থলের অদূরে আব্দুল হাকিম নামে এক দোকানদার জানান, বুধবার দিবাগত রাতে বেচা-বিক্রি শেষে তিনি দোকানে ঘুমিয়ে পড়েন। এরই মধ্যে কোনো এক সময়ে সুযোগ বুঝে রোডে ডাকাতি করেছেন দুর্বৃত্তরা। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখেছেন- একটি কাটা গাছ আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে রাখা হয়েছে। সম্ভবত টহলরত পুলিশ সড়কের উপর থেকে গাছটি পাশে সরিয়ে রেখেছেন।
কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন বৃহস্পতিবার বিকেলে জানান, অনাকাঙ্ক্ষিত এসব ঘটনা প্রতিরোধে জয়পুরহাট-বগুড়া আঞ্চলিক মহাসড়কসহ উপজেলার অন্যান্য সড়ক গুলোয় পুলিশি টহল বাড়ানোসহ নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। পুলিশের একার পক্ষে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধ করা কঠিন।
সেজন্য বাস মালিক পক্ষ, বাসের যাত্রী এবং এলাকাবাসীর সচেতনতা এবং আন্তরিক সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য। রাতে অনাকাঙ্ক্ষিত যেকোনো ঘটনার আভাস পাওয়া মাত্র আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দ্রুততার সাথে তা জানাতে হবে। রাতের বেলায় দূরপাল্লার বাসের দরজা লক করে রাখতে হবে। তাতে করে পুলিশও দ্রুততার সঙ্গে বিষয়টির মোকাবিলা করতে পারবে।
শাহ ফতেহ আলী কোচের বগুড়া অফিসের ব্যবস্থাপক আজিজুল হক বৃহস্পতিবার বিকেলে বলেন, কুয়াকাটা থেকে দিনাজপুরগামী একটি যাত্রীবাহী কোচ জয়পুরহাটের বাঁশের ব্রিজ এলাকায় বুধবার দিবাগত রাতে ডাকাত দলের কবলে পড়ে। সে সময় রাস্তায় একটি কাটা গাছ ফেলে রেখে বাসটির গতি রোধ করা হয়।
তারপর বাসটি ভাঙচুর করে আতঙ্ক সৃষ্টি করে। এক পর্যায়ে বাসটির সুপারভাইজার এবং যাত্রীদের জিম্মি করা হয়। এরপর সুপারভাইজার, ড্রাইভার এবং হেলপারের কাছ থেকে মুঠোফোনসহ তাদের কাছ থেকে নগদ ৫০ হাজার টাকা কেড়ে নেয়া হয়। একই সময়ে বেশ কিছু যাত্রীদের কাছ থেকে মুঠোফোন ফোন ও নগদ অর্থসহ বিভিন্ন মালামাল ছিনিয়ে নেয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে এলাকাবাসীর আঞ্চলিক এ মহাসড়কে টহল পুলিশের তৎপরতা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন তারা।
পুলিশ জানায়, অনাকাঙ্ক্ষিত এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি পরবর্তীতে যাতে আর না ঘটে, সেজন্য আঞ্চলিক এ মহাসড়কে পুলিশি তৎপরতা বাড়ানোর জোরালো আশা প্রকাশ করা হয়। সেইসঙ্গে কোচ কর্তৃপক্ষ এবং যাত্রীদের আরও সচেতন হতে হবে। রাতে অবশ্যই যাত্রীবাহী পরিবহনের দরজা লক করে রাখতে হবে। একসঙ্গে বেশি কোচ দলবদ্ধ হয়ে মহাসড়কে যাত্রা করতে হবে। সড়কে কোনো প্রকার প্রতিবন্ধকতার আভাস পাওয়া গেলে, আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দ্রুত জানাতে হবে। তাতে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত রোড ডাকাতির ঘটনা প্রতিহত করা যাবে।
স্থানীয়রা জানান, ইতোপূর্বেও বেশ কয়েকবার বাঁশের ব্রিজ এলাকায় একই কায়দায় রোড ডাকাতের ঘটনা ঘটেছিল। দেশে বর্তমান একটি বিশেষ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় পুলিশি তৎপরতা ও কিছুটা কমে গেছে। তাই এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধে আঞ্চলিক মহাসড়কে পুলিশি টহল জোরদার করার দাবি জানান তারা।
এদিকে ঘটনাস্থলের অদূরে আব্দুল হাকিম নামে এক দোকানদার জানান, বুধবার দিবাগত রাতে বেচা-বিক্রি শেষে তিনি দোকানে ঘুমিয়ে পড়েন। এরই মধ্যে কোনো এক সময়ে সুযোগ বুঝে রোডে ডাকাতি করেছেন দুর্বৃত্তরা। সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখেছেন- একটি কাটা গাছ আঞ্চলিক মহাসড়কের পাশে রাখা হয়েছে। সম্ভবত টহলরত পুলিশ সড়কের উপর থেকে গাছটি পাশে সরিয়ে রেখেছেন।
কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদ হোসেন বৃহস্পতিবার বিকেলে জানান, অনাকাঙ্ক্ষিত এসব ঘটনা প্রতিরোধে জয়পুরহাট-বগুড়া আঞ্চলিক মহাসড়কসহ উপজেলার অন্যান্য সড়ক গুলোয় পুলিশি টহল বাড়ানোসহ নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। পুলিশের একার পক্ষে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা রোধ করা কঠিন।
সেজন্য বাস মালিক পক্ষ, বাসের যাত্রী এবং এলাকাবাসীর সচেতনতা এবং আন্তরিক সহযোগিতা একান্তভাবে কাম্য। রাতে অনাকাঙ্ক্ষিত যেকোনো ঘটনার আভাস পাওয়া মাত্র আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে দ্রুততার সাথে তা জানাতে হবে। রাতের বেলায় দূরপাল্লার বাসের দরজা লক করে রাখতে হবে। তাতে করে পুলিশও দ্রুততার সঙ্গে বিষয়টির মোকাবিলা করতে পারবে।