এবার কোনোভাবেই ভারতের মুদ্রার অবমূল্যায়ন ঠেকানো যাচ্ছে না। বুধবারও (৩০ অক্টোবর) যুক্তরাষ্ট্রের ডলারের বিপরীতে ভারতীয় রুপির দরপতন ঘটেছে। এদিনও তা সর্বকালের সর্বনিম্নে রয়েছে।
এদিকে বাণিজ্যভিত্তিক প্রভাবশালী ইন্ডিয়ান সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়, আলোচ্য কার্যদিবসে প্রতি ডলার বিক্রি হচ্ছে ৮৪ দশমিক ০৯ রুপিতে। এর আগে কখনো এত কম মূল্য দেখেননি ভারতীয়রা।
ভারতের বাজারে ইউএস ডলারের চাহিদা হঠাৎ করে প্রচুর বেড়ে গেছে। দেশটির বিনিয়োগকারীরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রে আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে মার্কিন মুদ্রার সরবরাহ কমে যেতে পারে।
এমনকি মূল্যমানও আরো ঊধ্র্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে ডলারের জোগান বাড়াতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন তারা। তাতে প্রধান আন্তর্জাতিক মুদ্রাটির মান বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারতীয় রুপির অবনমনের কারণ এগুলোই।
এদিকে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, এ অবস্থায় তাদের প্রচুর পরিমাণে ডলার সরবরাহ করেছে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)। ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এমন পদক্ষেপে একদিনে বড় পতনের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে রুপি।
এদিকে বাণিজ্যভিত্তিক প্রভাবশালী ইন্ডিয়ান সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়, আলোচ্য কার্যদিবসে প্রতি ডলার বিক্রি হচ্ছে ৮৪ দশমিক ০৯ রুপিতে। এর আগে কখনো এত কম মূল্য দেখেননি ভারতীয়রা।
ভারতের বাজারে ইউএস ডলারের চাহিদা হঠাৎ করে প্রচুর বেড়ে গেছে। দেশটির বিনিয়োগকারীরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রে আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে মার্কিন মুদ্রার সরবরাহ কমে যেতে পারে।
এমনকি মূল্যমানও আরো ঊধ্র্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে ডলারের জোগান বাড়াতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন তারা। তাতে প্রধান আন্তর্জাতিক মুদ্রাটির মান বৃদ্ধি পেয়েছে। ভারতীয় রুপির অবনমনের কারণ এগুলোই।
এদিকে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা জানান, এ অবস্থায় তাদের প্রচুর পরিমাণে ডলার সরবরাহ করেছে রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)। ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এমন পদক্ষেপে একদিনে বড় পতনের হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে রুপি।