সম্প্রতি ভারত থেকে আমদানি করা পেঁয়াজ আসার পথে বৃষ্টিতে ভিজে পচে যায়। এর ফলে এসব পেঁয়াজ বন্দর থেকে আড়তে নিয়ে এসে শ্রমিক দিয়ে বাছাই করে ৩ টাকা থেকে ৪০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে। মঙ্গলবার দুপুরে হিলি স্থলবন্দরের সিপি মোড়ে অবস্থিত একটি পেঁয়াজের আড়তে গিয়ে এই দৃশ্য দেখা যায়। এদিকে হিলি স্থলবন্দরে ভারত থেকে আমদানিকৃত ভালো মানের পেঁয়াজের দাম কমেছে কেজিতে ১০ টাকা পর্যন্ত।
এদিকে পেঁয়াজ কিনতে আসা রফিক নামের একজন বলেন, আমি হিলিতে পেঁয়াজ কিনতে আসছি। ১৫০ টাকায় ১ বস্তা পেঁয়াজ কিনলাম, একটু পচা তবে এসব বাড়িতে গিয়ে বাছাই করতে হবে। বাছাই করে খাওয়ার জন্য বের হবে কিছু।
সফিকুল নামের আরও একজন ক্রেতা বলেন, আড়ত থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে নিম্নমানের কিছু পেঁয়াজ কিনলাম। এসব বাছাই করে বাজারে বিক্রি করব। বন্দরে তো পেঁয়াজের দাম অনেক বেশি।
আড়তদার হেলাল বলেন, ভারতের বিভিন্ন রাজ্য থেকে পেঁয়াজ আমদানি হয় হিলি স্থলবন্দর দিয়ে। এসব পেঁয়াজ বাংলাদেশে আসতে প্রায় ৭ থেকে ৮ দিন সময় লাগে। আর এ সময়ের ভেতরে রোদ, ঝড়, বৃষ্টির কবলে পড়তে হয় পেঁয়াজবোঝাই ট্রাকগুলোকে।
এবার কিছু পেঁয়াজের ট্রাক বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়ায় সেই পেঁয়াজগুলো পচে গেছে। বন্দর থেকে এসব পেঁয়াজ আড়তে এনে শ্রমিক দিয়ে বাছাই নিম্নমানের ৫০ কেজি ওজনের পেঁয়াজের বস্তা ১৫০ টাকা আর তার থেকে একটু ভালো মানেরটা ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি।
এদিকে পেঁয়াজ কিনতে আসা রফিক নামের একজন বলেন, আমি হিলিতে পেঁয়াজ কিনতে আসছি। ১৫০ টাকায় ১ বস্তা পেঁয়াজ কিনলাম, একটু পচা তবে এসব বাড়িতে গিয়ে বাছাই করতে হবে। বাছাই করে খাওয়ার জন্য বের হবে কিছু।
সফিকুল নামের আরও একজন ক্রেতা বলেন, আড়ত থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে নিম্নমানের কিছু পেঁয়াজ কিনলাম। এসব বাছাই করে বাজারে বিক্রি করব। বন্দরে তো পেঁয়াজের দাম অনেক বেশি।
আড়তদার হেলাল বলেন, ভারতের বিভিন্ন রাজ্য থেকে পেঁয়াজ আমদানি হয় হিলি স্থলবন্দর দিয়ে। এসব পেঁয়াজ বাংলাদেশে আসতে প্রায় ৭ থেকে ৮ দিন সময় লাগে। আর এ সময়ের ভেতরে রোদ, ঝড়, বৃষ্টির কবলে পড়তে হয় পেঁয়াজবোঝাই ট্রাকগুলোকে।
এবার কিছু পেঁয়াজের ট্রাক বৃষ্টিতে ভিজে যাওয়ায় সেই পেঁয়াজগুলো পচে গেছে। বন্দর থেকে এসব পেঁয়াজ আড়তে এনে শ্রমিক দিয়ে বাছাই নিম্নমানের ৫০ কেজি ওজনের পেঁয়াজের বস্তা ১৫০ টাকা আর তার থেকে একটু ভালো মানেরটা ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি।