বর্তমানে সারাদেশে ১ কোটি ৮০ লাখ বেকার যুবক রয়েছে। এরমধ্যে গ্রাজুয়েট বেকার যুবকের সংখ্যা ২৬ লাখ বলে জানিয়েছেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া।
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, আমি নিজেও বেকার ছিলাম, বর্তমান দায়িত্ব পালন শেষে আবারও বেকার হয়ে যাবো।
তিনি বলেন, “সরকারিভাবে আগামী দুই বছরে অন্তত ৫ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টির চ্যালেঞ্জ নিয়েছি। সরকারি-বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগে বেকারত্ব দূর করা হবে। বুধবার (৩০ অক্টোবর) জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বেকারত্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য যুব উন্নয়ন অধিদফতর কাজ করে থাকে। আমরা ট্রেনিং দিয়ে থাকি। আমাদের অনেকগুলো ট্রেনিং প্রোগ্রাম আসছে। ট্রেনিংটা কর্মমুখী হতে হবে।
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, “১ নভেম্বর জাতীয় যুব দিবস উদযাপন উপলক্ষে বেশকিছু কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। যুব দিবসে যুবকদের আরও বেশি কীভাবে সম্পৃক্ত করা সে জন্য আমাদের একটা মেলা হবে। যাতে যুবকরা আরও সম্পৃক্ত হয়, এ রকম কর্মসূচি আমরা হাতে নেব। যুব-তরুণরা যারা গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদেরকে যাতে সেলিব্রেট করা যায়, সেটা আমাদের লক্ষ্য থাকবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যারা আহত হয়েছে, তাদেরকে সম্পৃক্ত করছি। দেশের প্রত্যেক সেক্টরে আমরা ছাত্র-যুবকদের সম্পৃক্ত করছি।”
তিনি বলেন, “যুব দিবসের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও সামাজিক সচেতনতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কোর্স; শপথ বাক্য পাঠ, প্রতি জেলায় ২৪টি করে বৃক্ষরোপণ; রক্তদান কর্মসূচি, জলাশয় ও খাল পরিষ্কারকরণ কর্মসূচি। সারাদেশে ৬৪টি খাল পরিস্কার করা হবে। শুধু একবার পরিষ্কার করে ছেড়ে দেওয়া নয়। পরবর্তীতে যাতে সেটা সে অবস্থায় থাকে তা নিশ্চিত করা হবে। যুব ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এরই অংশ হিসেবে ঢাকার রামপুরা-জিরানী খাল পরিষ্কার করা হবে।”
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “দেশে মোট এখন বেকার রয়েছে ১ কোটি ৮০ লাখ। আর শিক্ষিত বেকার রয়েছে ২৬ লাখ।” এবারের জাতীয় যুব দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ‘দক্ষ যুব গড়বে দেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ’।
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, আমি নিজেও বেকার ছিলাম, বর্তমান দায়িত্ব পালন শেষে আবারও বেকার হয়ে যাবো।
তিনি বলেন, “সরকারিভাবে আগামী দুই বছরে অন্তত ৫ লাখ কর্মসংস্থান সৃষ্টির চ্যালেঞ্জ নিয়েছি। সরকারি-বেসরকারি সমন্বিত উদ্যোগে বেকারত্ব দূর করা হবে। বুধবার (৩০ অক্টোবর) জাতীয় যুব দিবস উপলক্ষে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, বেকারত্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য যুব উন্নয়ন অধিদফতর কাজ করে থাকে। আমরা ট্রেনিং দিয়ে থাকি। আমাদের অনেকগুলো ট্রেনিং প্রোগ্রাম আসছে। ট্রেনিংটা কর্মমুখী হতে হবে।
আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেন, “১ নভেম্বর জাতীয় যুব দিবস উদযাপন উপলক্ষে বেশকিছু কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। যুব দিবসে যুবকদের আরও বেশি কীভাবে সম্পৃক্ত করা সে জন্য আমাদের একটা মেলা হবে। যাতে যুবকরা আরও সম্পৃক্ত হয়, এ রকম কর্মসূচি আমরা হাতে নেব। যুব-তরুণরা যারা গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছে, তাদেরকে যাতে সেলিব্রেট করা যায়, সেটা আমাদের লক্ষ্য থাকবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে যারা আহত হয়েছে, তাদেরকে সম্পৃক্ত করছি। দেশের প্রত্যেক সেক্টরে আমরা ছাত্র-যুবকদের সম্পৃক্ত করছি।”
তিনি বলেন, “যুব দিবসের কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও সামাজিক সচেতনতা বিষয়ক প্রশিক্ষণ কোর্স; শপথ বাক্য পাঠ, প্রতি জেলায় ২৪টি করে বৃক্ষরোপণ; রক্তদান কর্মসূচি, জলাশয় ও খাল পরিষ্কারকরণ কর্মসূচি। সারাদেশে ৬৪টি খাল পরিস্কার করা হবে। শুধু একবার পরিষ্কার করে ছেড়ে দেওয়া নয়। পরবর্তীতে যাতে সেটা সে অবস্থায় থাকে তা নিশ্চিত করা হবে। যুব ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। এরই অংশ হিসেবে ঢাকার রামপুরা-জিরানী খাল পরিষ্কার করা হবে।”
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “দেশে মোট এখন বেকার রয়েছে ১ কোটি ৮০ লাখ। আর শিক্ষিত বেকার রয়েছে ২৬ লাখ।” এবারের জাতীয় যুব দিবসের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে ‘দক্ষ যুব গড়বে দেশ, বৈষম্যহীন বাংলাদেশ’।