অবশেষে সব ভুল বোঝাবুঝির অবসান ঘটিয়ে আবারো একত্র হলেন আলোচিত অভিনেত্রী পরীমণি ও অভিনেতা শরিফুল ইসলাম রাজ! এমনটিই ইঙ্গিত মিলল পরীমণির ফেসবুক পোস্ট থেকে। যদিও এ বিষয়ে সরাসরি কথা বলেননি তাদের কেউই। আজ রবিবার ১১ জুন ভোরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পরীমণি একটি ভিডিও প্রকাশ করেন।
যেখানে দেখা যায়, পুত্র রাজ্যকে নিয়ে কেক কাটছেন রাজ-পরী। এ সময় তাদের সঙ্গে ছিলেন পরীমণির নানাও। গত ২০২২ সালের ১০ আগস্ট রাজ ও পরীমণি দম্পতির ঘর আলো করে জন্ম নেয় পুত্র সন্তান রাজ্য। সেই হিসাবে ১০ মাস পূর্ণ করে ১১ মাসে পা রাখলো রাজ্য। এই খুশির মহূর্তটি ছেলের সঙ্গে কাটালেন রাজ-পরী।
ভিডিওটি শেয়ার করে পরীমণি লেখেন, ‘আজ রাজ্যের দশ মাস পূর্ণ হলো আলহামদুলিল্লাহ। হ্যাপি টেন মান্থস বাপজান।’ সঙ্গে জুড়ে দিলেন, ‘মাসের দশ তারিখটা আমাদের জন্যে অনেক স্পেশাল! ব্যাস এতটুকুই…। ’ তবে রাজ-পরীর সংসারে এই সময়টা যেমন আনন্দের, একই সঙ্গে অর্থবহও।
কারণ, বেশ কিছুদিন ধরেই বেশ টানাপোড়েন চলছে এই দম্পতির সংসারে। ‘রাজের স্ত্রী পরিচয় দিতে চান না, এমনকি ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ডিভোর্স চান’- এমন মন্তব্যও করেছিলেন পরীমণি। কিন্তু পরীর শেয়ার করা এই ভিডিওতে ভক্তরা তাদের সংসারে প্রাণের সঞ্চার দেখছেন।
অনেকেই রাজ্যকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি তাদের জন্য শুভ কামনাও জানাচ্ছেন। যদিও বিষয়টি নিয়ে রাজ কিংবা পরীমণি সরাসরি মন্তব্য করেননি। এখন দেখার অপেক্ষা, তারা এমন হাসি-আনন্দেই মেতে থাকবেন, নাকি বিচ্ছেদের পথে হাঁটবেন। সেই উত্তর আপাতত তোলা রইল সময়ের হাতে।
যেখানে দেখা যায়, পুত্র রাজ্যকে নিয়ে কেক কাটছেন রাজ-পরী। এ সময় তাদের সঙ্গে ছিলেন পরীমণির নানাও। গত ২০২২ সালের ১০ আগস্ট রাজ ও পরীমণি দম্পতির ঘর আলো করে জন্ম নেয় পুত্র সন্তান রাজ্য। সেই হিসাবে ১০ মাস পূর্ণ করে ১১ মাসে পা রাখলো রাজ্য। এই খুশির মহূর্তটি ছেলের সঙ্গে কাটালেন রাজ-পরী।
ভিডিওটি শেয়ার করে পরীমণি লেখেন, ‘আজ রাজ্যের দশ মাস পূর্ণ হলো আলহামদুলিল্লাহ। হ্যাপি টেন মান্থস বাপজান।’ সঙ্গে জুড়ে দিলেন, ‘মাসের দশ তারিখটা আমাদের জন্যে অনেক স্পেশাল! ব্যাস এতটুকুই…। ’ তবে রাজ-পরীর সংসারে এই সময়টা যেমন আনন্দের, একই সঙ্গে অর্থবহও।
কারণ, বেশ কিছুদিন ধরেই বেশ টানাপোড়েন চলছে এই দম্পতির সংসারে। ‘রাজের স্ত্রী পরিচয় দিতে চান না, এমনকি ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই ডিভোর্স চান’- এমন মন্তব্যও করেছিলেন পরীমণি। কিন্তু পরীর শেয়ার করা এই ভিডিওতে ভক্তরা তাদের সংসারে প্রাণের সঞ্চার দেখছেন।
অনেকেই রাজ্যকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি তাদের জন্য শুভ কামনাও জানাচ্ছেন। যদিও বিষয়টি নিয়ে রাজ কিংবা পরীমণি সরাসরি মন্তব্য করেননি। এখন দেখার অপেক্ষা, তারা এমন হাসি-আনন্দেই মেতে থাকবেন, নাকি বিচ্ছেদের পথে হাঁটবেন। সেই উত্তর আপাতত তোলা রইল সময়ের হাতে।