এবার কুষ্টিয়ার কুমারখালীর পদ্মা নদীতে জেলেদের হামলায় নিখোঁজ হওয়া পুলিশের আরেক এএসআই মুকুল হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ডুবুরি। আজ বুধবার (৩০ অক্টোবর) সকালে পদ্মা নদীর পাবনা সুজানগর এলাকা থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ডুবুরি দলের সদস্যরা।
এদিকে কুমারখালী থানার ওসি নজরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মুকুল হোসেন মেহেরপুরের কালাচাঁদপুর গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের ছেলে। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) নিখোঁজ এসআই সদরুলের মরদেহ উদ্ধার করে ডুবুরি দল।
জানা যায়, গত সোমবার (২৮ অক্টোবর) ভোররাতে এই ২ এসআইসহ কুমারখালী থানা পুলিশের ৬ সদস্য এবং কয়া ইউনিয়ন পরিষদের ২ সদস্য পদ্মা নদীতে গেলে জেলেদের হামলার শিকার হন। হামলায় পুলিশ ও ইউপি সদস্যদের বহনকারী নৌকাটি ডুবে গেলে এএসআই সদরুল হাসান ও মুকুল হোসেন নিখোঁজ হন। বাকিরা সাঁতরে তীরে আসতে সক্ষম হন।
এদিকে জেলেদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, পুলিশ সদস্যরা অভিযানের নামে তাদের কাছ থেকে ইলিশ মাছ কেড়ে নেওয়ার কারণে তাদের ওপর হামলা হয়। তবে পুলিশ বলছে, পদ্মার ওপারে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ধরতে যাওয়ার সময় জেলেদের নৌকার সঙ্গে সংঘর্ষে পুলিশের নৌকাটি ডুবে যায়। ঘটনার পর থেকে নিখোঁজ ২ এএসআই-এর সন্ধানে পদ্মা নদীতে অভিযান শুরু হয়।
এদিকে কুমারখালী থানার ওসি নজরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। মুকুল হোসেন মেহেরপুরের কালাচাঁদপুর গ্রামের মৃত আব্দুল লতিফ বিশ্বাসের ছেলে। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার (২৯ অক্টোবর) নিখোঁজ এসআই সদরুলের মরদেহ উদ্ধার করে ডুবুরি দল।
জানা যায়, গত সোমবার (২৮ অক্টোবর) ভোররাতে এই ২ এসআইসহ কুমারখালী থানা পুলিশের ৬ সদস্য এবং কয়া ইউনিয়ন পরিষদের ২ সদস্য পদ্মা নদীতে গেলে জেলেদের হামলার শিকার হন। হামলায় পুলিশ ও ইউপি সদস্যদের বহনকারী নৌকাটি ডুবে গেলে এএসআই সদরুল হাসান ও মুকুল হোসেন নিখোঁজ হন। বাকিরা সাঁতরে তীরে আসতে সক্ষম হন।
এদিকে জেলেদের পক্ষ থেকে অভিযোগ করা হয়, পুলিশ সদস্যরা অভিযানের নামে তাদের কাছ থেকে ইলিশ মাছ কেড়ে নেওয়ার কারণে তাদের ওপর হামলা হয়। তবে পুলিশ বলছে, পদ্মার ওপারে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ধরতে যাওয়ার সময় জেলেদের নৌকার সঙ্গে সংঘর্ষে পুলিশের নৌকাটি ডুবে যায়। ঘটনার পর থেকে নিখোঁজ ২ এএসআই-এর সন্ধানে পদ্মা নদীতে অভিযান শুরু হয়।