এবার হজের খরচ কমাতে এবার দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করতে যাচ্ছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে আজিজিয়া নামে একটি প্যাকেজ থাকবে, যেটিতে খরচ কমবে প্রায় এক লাখ টাকা। অন্যটিতে খরচ কমবে ৪০-৪৫ হাজার টাকা। বিমানভাড়া কমিয়ে এবং হজযাত্রীদের সব ধরনের ভ্যাট-ট্যাক্স মওকুফ করে এবার হজের খরচ কমানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে। এদিকে ধর্ম মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আজ বুধবার (৩০ অক্টোবর) সচিবালয়ে ২০২৫ সালের হজ প্যাকেজ ঘোষণা করবেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন। সেখানে তিনি প্রথমবারের মতো দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করবেন।
জানা গেছে, দুই ধরনের প্যাকেজের মধ্যে একটি হলো, যারা মসজিদুল হারামের আশপাশের দেড় কিলোমিটারের মধ্যে বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকবেন। এতে গত বছরের তুলনায় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা কমতে পারে। অন্যটি হবে আজিজিয়া প্যাকেজ বা হেরেম শরিফ থেকে চার-পাঁচ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে যারা থাকবেন। এ ক্ষেত্রে খরচ প্রায় এক লাখ টাকা কমতে পারে। তবে এবার সমুদ্রপথের বা বিশেষ কোনো প্যাকেজ থাকছে না বলে ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
গত বছর সাধারণ হজের প্যাকেজ ছিল ৫ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। এবার সেটি কমিয়ে ৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হচ্ছে। প্যাকেজটিতে মক্কা ও মদিনায় হেরেম শরীফ থেকে গড়ে দুই থেকে তিন কিলোমিটার দূরে হোটেলে থাকার ব্যবস্থা করা হবে। যা আজিজিয়া প্যাকেজ নামে অভিহিত হবে।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জানান, এবার দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হবে। এর মধ্যে হোটেল কাছে ও দূরের বিষয় থাকবে। একটি প্যাকেজে এক লাখ টাকার বেশি, অন্যটিতে প্রায় ৪০ হাজার টাকা কমছে এটা নিশ্চিত। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ অনুবিভাগ জানিয়েছে, গত বছরের চেয়ে এবার বিমান ভাড়া ৩৫ হাজার টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হচ্ছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ অংশে আরও কিছু সেবার দাম কমিয়ে আনা হচ্ছে। সৌদি অংশে দুটি খাতের খরচ কমানো হচ্ছে।
হজ অনুবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, দ্বিতীয় যে প্যাকেজটি থাকবে সেটির নাম হবে আজিজিয়া প্যাকেজ। মক্কার হেরেম শরিফ থেকে দেড় থেকে দুই কিলোমিটার দূরে আজিজিয়া এলাকা। সেখানে ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের হজযাত্রীরা অবস্থান করেন। বাংলাদেশিরা এখানে থাকতে চান না। কারণ, খাবার হোটেল ও যাতায়াতের সুব্যবস্থা না থাকা। সেখানে তুলনামূলক হোটেল খরচ কম হওয়ায় এই প্যাকেজে খরচ কমছে এক লাখ টাকার বেশি। তবে এই প্যাকেজে কতজন হজযাত্রী পাওয়া যাবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে বিভিন্ন হজ এজেন্সি।
সংশ্লিষ্টরা জানান, মক্কার হেরেম শরিফ থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে আজিজিয়া নামক স্থানের সঙ্গে মিল রেখে এ প্যাকেজের নাম ‘আজিজিয়া’ রাখা হচ্ছে। ২০২০ সালে তৎকালীন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী প্রয়াত শেখ মো. আবদুল্লাহ এ প্যাকেজ চালুর সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু করোনার কারণে তা আটকে যায়। দুই বছর বন্ধ থাকার পর ২০২২ সালে পুনরায় হজ চালু হলে এটি নিয়ে তেমন আলোচনা হয়নি। কিন্তু ২০২৩ সালে হজের খরচ দেড় লাখ টাকা বেড়ে যাওয়ায় নতুন করে এ প্যাকেজ চালুর উদ্যোগ নেয় ধর্ম মন্ত্রণালয়। কিন্তু নানা কারণে সেই বছর সেটি বাস্তবায়িত হয়নি। এবার সেই প্যাকেজ ঘোষণা করতে যাচ্ছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
নতুন এ প্যাকেজে বিমান ভাড়া, আবাসনসহ অন্য খরচ সমন্বয় করলে এক থেকে দেড় লাখ টাকা খরচ কমে যাবে। এটি হলে সাড়ে ৫ লাখ টাকার মধ্যে হজ করা সম্ভব হবে। ফলে অনেকেই হজে যাওয়ার সাহস দেখাবেন বলে মনে করছেন হজ অনুবিভাগের কর্মকর্তারা। এই প্যাকেজ জনপ্রিয়তা পেলে ভবিষ্যতে এর খরচ আরও কমানো সম্ভব হবে বলে মনে করেন তারা। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (হজ অনুবিভাগ) মতিউল ইসলাম বলেন, হজের খরচ বেড়ে যাওয়ায় এটি নিয়ে সমালোচনা ঝড় ওঠে। এজন্য এবার দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হবে। যারা হেরেম শরিফ থেকে একটু দূরে থাকতে চান তাদের জন্য এ প্যাকেজ।
জানা গেছে, দুই ধরনের প্যাকেজের মধ্যে একটি হলো, যারা মসজিদুল হারামের আশপাশের দেড় কিলোমিটারের মধ্যে বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকবেন। এতে গত বছরের তুলনায় ৩০ থেকে ৩৫ হাজার টাকা কমতে পারে। অন্যটি হবে আজিজিয়া প্যাকেজ বা হেরেম শরিফ থেকে চার-পাঁচ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে যারা থাকবেন। এ ক্ষেত্রে খরচ প্রায় এক লাখ টাকা কমতে পারে। তবে এবার সমুদ্রপথের বা বিশেষ কোনো প্যাকেজ থাকছে না বলে ধর্ম মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
গত বছর সাধারণ হজের প্যাকেজ ছিল ৫ লাখ ৮৬ হাজার টাকা। এবার সেটি কমিয়ে ৪ লাখ ৭৫ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হচ্ছে। প্যাকেজটিতে মক্কা ও মদিনায় হেরেম শরীফ থেকে গড়ে দুই থেকে তিন কিলোমিটার দূরে হোটেলে থাকার ব্যবস্থা করা হবে। যা আজিজিয়া প্যাকেজ নামে অভিহিত হবে।
ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জানান, এবার দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হবে। এর মধ্যে হোটেল কাছে ও দূরের বিষয় থাকবে। একটি প্যাকেজে এক লাখ টাকার বেশি, অন্যটিতে প্রায় ৪০ হাজার টাকা কমছে এটা নিশ্চিত। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের হজ অনুবিভাগ জানিয়েছে, গত বছরের চেয়ে এবার বিমান ভাড়া ৩৫ হাজার টাকা কমিয়ে ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হচ্ছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ অংশে আরও কিছু সেবার দাম কমিয়ে আনা হচ্ছে। সৌদি অংশে দুটি খাতের খরচ কমানো হচ্ছে।
হজ অনুবিভাগ সূত্রে জানা গেছে, দ্বিতীয় যে প্যাকেজটি থাকবে সেটির নাম হবে আজিজিয়া প্যাকেজ। মক্কার হেরেম শরিফ থেকে দেড় থেকে দুই কিলোমিটার দূরে আজিজিয়া এলাকা। সেখানে ভারত, পাকিস্তান, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়াসহ বিভিন্ন দেশের হজযাত্রীরা অবস্থান করেন। বাংলাদেশিরা এখানে থাকতে চান না। কারণ, খাবার হোটেল ও যাতায়াতের সুব্যবস্থা না থাকা। সেখানে তুলনামূলক হোটেল খরচ কম হওয়ায় এই প্যাকেজে খরচ কমছে এক লাখ টাকার বেশি। তবে এই প্যাকেজে কতজন হজযাত্রী পাওয়া যাবে তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে বিভিন্ন হজ এজেন্সি।
সংশ্লিষ্টরা জানান, মক্কার হেরেম শরিফ থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে আজিজিয়া নামক স্থানের সঙ্গে মিল রেখে এ প্যাকেজের নাম ‘আজিজিয়া’ রাখা হচ্ছে। ২০২০ সালে তৎকালীন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী প্রয়াত শেখ মো. আবদুল্লাহ এ প্যাকেজ চালুর সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু করোনার কারণে তা আটকে যায়। দুই বছর বন্ধ থাকার পর ২০২২ সালে পুনরায় হজ চালু হলে এটি নিয়ে তেমন আলোচনা হয়নি। কিন্তু ২০২৩ সালে হজের খরচ দেড় লাখ টাকা বেড়ে যাওয়ায় নতুন করে এ প্যাকেজ চালুর উদ্যোগ নেয় ধর্ম মন্ত্রণালয়। কিন্তু নানা কারণে সেই বছর সেটি বাস্তবায়িত হয়নি। এবার সেই প্যাকেজ ঘোষণা করতে যাচ্ছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
নতুন এ প্যাকেজে বিমান ভাড়া, আবাসনসহ অন্য খরচ সমন্বয় করলে এক থেকে দেড় লাখ টাকা খরচ কমে যাবে। এটি হলে সাড়ে ৫ লাখ টাকার মধ্যে হজ করা সম্ভব হবে। ফলে অনেকেই হজে যাওয়ার সাহস দেখাবেন বলে মনে করছেন হজ অনুবিভাগের কর্মকর্তারা। এই প্যাকেজ জনপ্রিয়তা পেলে ভবিষ্যতে এর খরচ আরও কমানো সম্ভব হবে বলে মনে করেন তারা। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (হজ অনুবিভাগ) মতিউল ইসলাম বলেন, হজের খরচ বেড়ে যাওয়ায় এটি নিয়ে সমালোচনা ঝড় ওঠে। এজন্য এবার দুটি প্যাকেজ ঘোষণা করা হবে। যারা হেরেম শরিফ থেকে একটু দূরে থাকতে চান তাদের জন্য এ প্যাকেজ।